তুকতাক মন্ত্র নয়, মেসিকে ঠেকাতে প্লেস্টেশন!
প্লেস্টেশনে খেলছেন মেসি। তাঁকে আটকাতে প্লেস্টেশনে ছক কষেছে চিলি। ফাইল ছবি |
আফ্রিকার
কোনো দল হলে হয়তো কোনো ওঝাকে দেখতে পেতেন মাঠের কোনো এক কোণে।
দক্ষিণ আমেরিকাতেও তুকতাক মন্ত্রের রেওয়াজ আছে বৈকি। তবে মন্ত্র নয়,
যন্ত্রের দ্বারস্থ হচ্ছেন চিলির আর্জেন্টাইন কোচ। হোর্হে সাম্পাওলি
লিওনেল মেসিকে আটকানোর ছক বের করতে ব্যবহার করেছেন প্লে-স্টেশন!
একবার আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন, মেসি যেন প্লে-স্টেশনের মতো খেলেন। কিন্তু সেই প্লে স্টেশনকেই যে মেসিকে আটকানোর ছক হিসেবে ব্যবহার করা যায়, এটা এত দিন কারও মাথায় আসেনি। আজ ফাইনালে মেসিকে ঠেকাতে সেই অস্ত্রেই শিষ্যদের ঝালাই করেছেন সাম্পাওলি।
প্লেস্টেশন ভিডিও গেম খেলার প্রযুক্তি। একই রকম একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করেছে চিলি। প্লেস্টেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে মেসির বিপক্ষে জয়স্টিক দিয়ে খেলেছেন চিলির খেলোয়াড়েরা। আর তখন কোচ মেসির প্রত্যেকটি মুভ ব্যাখ্যা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন, সেই মুভটা ঠেকাতে হলে কী করতে হবে। বোর্ডে এঁকে, ছক দেখিয়ে বা মুখে বলে বোঝানো যায়। নানা অ্যাঙ্গেল থেকে ভিডিওও দেখানো হয়। কিন্তু সাম্পাওলির মনে হয়েছে, এর পাশাপাশি একেবারে যদি সেই পরিস্থিতি তৈরি করে খেলোয়াড়দের অন্তত ভিডিও গেমেও যদি খেলিয়ে নেওয়া যায়, মানসিকভাবে একটা প্রস্তুতি তারা নিতে পারবে।
টুর্নামেন্টে একদম ঠিক সময়ে ঝলসে উঠেছে আর্জেন্টিনা। সেমিফাইনালে প্যারাগুয়েকে ৬-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে। মেসি গোল পাননি। কিন্তু চারটি গোলে অবদান রেখেছেন। পুরো টুর্নামেন্টে মাত্র একটি গোল পেয়েছেন পেনাল্টি থেকে, কিন্তু ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন চারবার। বোঝাই যাচ্ছে, খেলাটা কীভাবে বানিয়ে দিচ্ছেন মেসি। তাঁকে আটকানোর পথ চিলিকে তাই খুঁজতেই হবে। সাম্পাওলি একটু নতুন পথেই হাঁটলেন আরকি।
সাম্পাওলি অবশ্য দুজন ‘গুপ্তচর’ও পেয়েছেন। অ্যালেক্সিস সানচেজ তিন মৌসুম আক্রমণভাগে মেসির সঙ্গে জুটি বেঁধে খেলেছেন বার্সেলোনায়। আর এখন তো চিলির অধিনায়ক ক্লদিও ব্রাভো মেসির ক্লাব সতীর্থ। চিলির আক্রমণ আর রক্ষণের দুই প্রধান ভরসার কাছ থেকেই তথ্য পাবেন সাম্পাওলি।
এখন দেখা যাক, কতটা সফল তিনি হন। মেইল অবলম্বনে।
একবার আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন, মেসি যেন প্লে-স্টেশনের মতো খেলেন। কিন্তু সেই প্লে স্টেশনকেই যে মেসিকে আটকানোর ছক হিসেবে ব্যবহার করা যায়, এটা এত দিন কারও মাথায় আসেনি। আজ ফাইনালে মেসিকে ঠেকাতে সেই অস্ত্রেই শিষ্যদের ঝালাই করেছেন সাম্পাওলি।
প্লেস্টেশন ভিডিও গেম খেলার প্রযুক্তি। একই রকম একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করেছে চিলি। প্লেস্টেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে মেসির বিপক্ষে জয়স্টিক দিয়ে খেলেছেন চিলির খেলোয়াড়েরা। আর তখন কোচ মেসির প্রত্যেকটি মুভ ব্যাখ্যা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন, সেই মুভটা ঠেকাতে হলে কী করতে হবে। বোর্ডে এঁকে, ছক দেখিয়ে বা মুখে বলে বোঝানো যায়। নানা অ্যাঙ্গেল থেকে ভিডিওও দেখানো হয়। কিন্তু সাম্পাওলির মনে হয়েছে, এর পাশাপাশি একেবারে যদি সেই পরিস্থিতি তৈরি করে খেলোয়াড়দের অন্তত ভিডিও গেমেও যদি খেলিয়ে নেওয়া যায়, মানসিকভাবে একটা প্রস্তুতি তারা নিতে পারবে।
টুর্নামেন্টে একদম ঠিক সময়ে ঝলসে উঠেছে আর্জেন্টিনা। সেমিফাইনালে প্যারাগুয়েকে ৬-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে। মেসি গোল পাননি। কিন্তু চারটি গোলে অবদান রেখেছেন। পুরো টুর্নামেন্টে মাত্র একটি গোল পেয়েছেন পেনাল্টি থেকে, কিন্তু ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন চারবার। বোঝাই যাচ্ছে, খেলাটা কীভাবে বানিয়ে দিচ্ছেন মেসি। তাঁকে আটকানোর পথ চিলিকে তাই খুঁজতেই হবে। সাম্পাওলি একটু নতুন পথেই হাঁটলেন আরকি।
সাম্পাওলি অবশ্য দুজন ‘গুপ্তচর’ও পেয়েছেন। অ্যালেক্সিস সানচেজ তিন মৌসুম আক্রমণভাগে মেসির সঙ্গে জুটি বেঁধে খেলেছেন বার্সেলোনায়। আর এখন তো চিলির অধিনায়ক ক্লদিও ব্রাভো মেসির ক্লাব সতীর্থ। চিলির আক্রমণ আর রক্ষণের দুই প্রধান ভরসার কাছ থেকেই তথ্য পাবেন সাম্পাওলি।
এখন দেখা যাক, কতটা সফল তিনি হন। মেইল অবলম্বনে।
No comments