টাইগাররা একদিন বিশ্বকাপ জিতবে
ক্রিকেটাররা
বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে উজ্জ্বল করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশকে এখন আর অবহেলার চোখে দেখার সুযোগ নেই। গতকাল
গণভবনে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়, কোচ ও ক্রিকেট বোর্ডের
কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ
ক্রিকেট দলের সামপ্রতিক সাফল্যের কারণে খেলোয়াড়, কোচ ও কর্মকর্তাদের হাতে ৮
কোটি ২৩ লাখ ৫৯ হাজার টাকার পুরস্কারের চেকও তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমি আগেই ঘোষণা দিয়েছিলাম যে, একদিন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতবে। আমি আশা করি যে, সেটা আমরা পারবো। আমরা যে ভবিষ্যতে পারবো তার কিছু নমুনা ইতিমধ্যেই আমরা পেলাম। বিশ্বকাপে যারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেইরকম দলকে হোয়াইট ওয়াশ করে দেয়া বা তাদেরকে একেবারে নাস্তানাবুদ করে ছেড়ে দেয়া-এটা কিন্তু খুব বড় একটা বিষয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের ছেলেরা ক্রিকেট বিশ্বে প্রমাণ করে দিয়েছে যে, বাংলাদেশকে এখন আর অবহেলার চোখে দেখার মতো না। বাংলাদেশকে হিসাব করে চলতে হবে।
আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম যে, বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে ২০২১ সালের মধ্যে। এটাও বলেছিলাম যে আমরা তার আগেই হয়ে যাবো। এখন যদিও ঘোষণা দেয়া হয়ে গেছে যে, আমরা নিম্ন মধ্যআয়ের। বাংলাদেশ উচ্চ আসনেই যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বাংলাদেশকে এখন আর কেউ দরিদ্র দেশ বলে অবহেলা করতে পারবে না। হয়তো আর বছর দুই-তিনেকের মধ্যেই বাংলাদেশ তার অবস্থানটা আরও উন্নত করতে পারবে। এসময় ক্রিকেটারদের সামপ্রতিক সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে কিন্তু বাংলাদেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্ব দরবারে। আর বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে আরও বেশি উজ্জ্বল করে তুলেছে আমাদের এই সোনার ছেলেরা। সে জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছি। কাজেই আমাদেরকে কেউ হারাতে পারবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। বিশ্বসভায় আমরা মাথা উঁচু করে চলবো, মাথা নিচু করে নয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রিকেট আমাদের যে মর্যাদা এনে দিয়েছে তাতে সত্যিই আমি গর্বিত। সব সময় দোয়া করি, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এরজন্য যা যা করা দরকার আমরা করছি। পদ্মা সেতুর আশপাশেই অলিম্পিক কমপ্লেক্সসহ আধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং কক্সবাজারে আধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম গড়ে তোলার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ও ম্যানেজার খালেদ মাহমুদ সুজন ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ সংবলিত একটি ব্যাট প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ইফতার মাহফিল: গণভবনে ক্রিকেটারদের সংবর্ধনার পর ক্রিকেটার, বিচারপতি, কূটনীতিক ও সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইফতারের আগে অনুষ্ঠানস্থলে এসে বিভিন্ন টেবিলে ঘুরে ঘুরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এরপর দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ, মন্ত্রিসভার সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিরা ইফতারে অংশ নেন।
তিনি বলেন, আমি আগেই ঘোষণা দিয়েছিলাম যে, একদিন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতবে। আমি আশা করি যে, সেটা আমরা পারবো। আমরা যে ভবিষ্যতে পারবো তার কিছু নমুনা ইতিমধ্যেই আমরা পেলাম। বিশ্বকাপে যারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেইরকম দলকে হোয়াইট ওয়াশ করে দেয়া বা তাদেরকে একেবারে নাস্তানাবুদ করে ছেড়ে দেয়া-এটা কিন্তু খুব বড় একটা বিষয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের ছেলেরা ক্রিকেট বিশ্বে প্রমাণ করে দিয়েছে যে, বাংলাদেশকে এখন আর অবহেলার চোখে দেখার মতো না। বাংলাদেশকে হিসাব করে চলতে হবে।
আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম যে, বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে ২০২১ সালের মধ্যে। এটাও বলেছিলাম যে আমরা তার আগেই হয়ে যাবো। এখন যদিও ঘোষণা দেয়া হয়ে গেছে যে, আমরা নিম্ন মধ্যআয়ের। বাংলাদেশ উচ্চ আসনেই যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বাংলাদেশকে এখন আর কেউ দরিদ্র দেশ বলে অবহেলা করতে পারবে না। হয়তো আর বছর দুই-তিনেকের মধ্যেই বাংলাদেশ তার অবস্থানটা আরও উন্নত করতে পারবে। এসময় ক্রিকেটারদের সামপ্রতিক সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে কিন্তু বাংলাদেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্ব দরবারে। আর বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে আরও বেশি উজ্জ্বল করে তুলেছে আমাদের এই সোনার ছেলেরা। সে জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছি। কাজেই আমাদেরকে কেউ হারাতে পারবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। বিশ্বসভায় আমরা মাথা উঁচু করে চলবো, মাথা নিচু করে নয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রিকেট আমাদের যে মর্যাদা এনে দিয়েছে তাতে সত্যিই আমি গর্বিত। সব সময় দোয়া করি, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এরজন্য যা যা করা দরকার আমরা করছি। পদ্মা সেতুর আশপাশেই অলিম্পিক কমপ্লেক্সসহ আধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং কক্সবাজারে আধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম গড়ে তোলার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ও ম্যানেজার খালেদ মাহমুদ সুজন ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ সংবলিত একটি ব্যাট প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ইফতার মাহফিল: গণভবনে ক্রিকেটারদের সংবর্ধনার পর ক্রিকেটার, বিচারপতি, কূটনীতিক ও সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইফতারের আগে অনুষ্ঠানস্থলে এসে বিভিন্ন টেবিলে ঘুরে ঘুরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এরপর দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ, মন্ত্রিসভার সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিরা ইফতারে অংশ নেন।
No comments