অর্থ আত্মসাতের খবর নাকচ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী রাজাকের
সরকারি
মালিকানাধীন একটি বিনিয়োগ তহবিলের অর্থ নিজের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর
করার খবরকে ‘রাজনৈতিক আক্রমণ’ বলে গতকাল শুক্রবার উড়িয়ে দিয়েছেন
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। ওই খবরে বলা হয়েছিল, তহবিল নিয়ে
একটি তদন্তে ৭০ কোটি ডলার স্থানান্তরের ওই বিষয় ধরা পড়ে। খবর এএফপির।
কোনো ধরনের অনিয়মের কথা অস্বীকার করেছে সংশ্লিষ্ট তহবিল নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ (ওয়ানএমডিবি)।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকা খবরে বলেছে, তহবিলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৭০ কোটি ডলার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়েছে। সংবাদপত্রটি এ খবরের ভিত্তি হিসেবে কিছু নথিপত্র তার হাতে আসার কথা বলেছে। এসবের মধ্যে অর্থ স্থানান্তরের কাজে ব্যবহৃত ব্যাংকের ফরম ও সরকারি তদন্তকারীদের তৈরি কাগজপত্রও রয়েছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ওই অর্থের প্রকৃত উৎস স্পষ্ট নয়। আর প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে অর্থ স্থানান্তরের পর বিনিয়োগ তহবিলটির কী হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি সরকারি তদন্তকারীরা।
এ খবরের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী নাজিবের কার্যালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, ‘এটি দেশের অর্থনীতির ওপর আস্থা নষ্ট, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণ করার চেষ্টা। এটি প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রমণের ধারাবাহিকতা মাত্র।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এটা অবশ্যই উল্লেখ করা দরকার, ওয়ানএমডিবি এরই মধ্যে বলেছে, এই প্রতিষ্ঠান প্রধানমন্ত্রীকে কোনো তহবিল সরবরাহ করেনি। পৃথক বিবৃতিতে ওয়ানএমডিবি বলেছে, তারা নাজিবের হিসাবে কোনো তহবিল স্থানান্তর করেনি।
নাজিব রাজাক ও ওই প্রতিষ্ঠান উভয়েরই দাবি, ফাঁস করা ওই সব নথিপত্র বিকৃত করা হয়েছে বলে তারা জেনেছে। আর এগুলো যাচাই না করেই খবর ছেপেছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এদিকে এ খবর প্রকাশের পর ডলারের বিপরীতে মালয়েশীয় মুদ্রা রিঙ্গিতের মান গতকাল কমে ৩ দশমিক ৭৮৪৫-এ পৌঁছায়, যা ২০০৫-এর জুলাইয়ের পর থেকে সর্বনিম্ন।
কোনো ধরনের অনিয়মের কথা অস্বীকার করেছে সংশ্লিষ্ট তহবিল নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ (ওয়ানএমডিবি)।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকা খবরে বলেছে, তহবিলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৭০ কোটি ডলার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়েছে। সংবাদপত্রটি এ খবরের ভিত্তি হিসেবে কিছু নথিপত্র তার হাতে আসার কথা বলেছে। এসবের মধ্যে অর্থ স্থানান্তরের কাজে ব্যবহৃত ব্যাংকের ফরম ও সরকারি তদন্তকারীদের তৈরি কাগজপত্রও রয়েছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ওই অর্থের প্রকৃত উৎস স্পষ্ট নয়। আর প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে অর্থ স্থানান্তরের পর বিনিয়োগ তহবিলটির কী হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি সরকারি তদন্তকারীরা।
এ খবরের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী নাজিবের কার্যালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, ‘এটি দেশের অর্থনীতির ওপর আস্থা নষ্ট, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণ করার চেষ্টা। এটি প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রমণের ধারাবাহিকতা মাত্র।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এটা অবশ্যই উল্লেখ করা দরকার, ওয়ানএমডিবি এরই মধ্যে বলেছে, এই প্রতিষ্ঠান প্রধানমন্ত্রীকে কোনো তহবিল সরবরাহ করেনি। পৃথক বিবৃতিতে ওয়ানএমডিবি বলেছে, তারা নাজিবের হিসাবে কোনো তহবিল স্থানান্তর করেনি।
নাজিব রাজাক ও ওই প্রতিষ্ঠান উভয়েরই দাবি, ফাঁস করা ওই সব নথিপত্র বিকৃত করা হয়েছে বলে তারা জেনেছে। আর এগুলো যাচাই না করেই খবর ছেপেছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এদিকে এ খবর প্রকাশের পর ডলারের বিপরীতে মালয়েশীয় মুদ্রা রিঙ্গিতের মান গতকাল কমে ৩ দশমিক ৭৮৪৫-এ পৌঁছায়, যা ২০০৫-এর জুলাইয়ের পর থেকে সর্বনিম্ন।
No comments