‘দরিদ্র জনসাধারণকে আইনি অধিকারের বাইরে রাখা গুরুতর অন্যায়’ -ড. কামাল হোসেন
কার্যকর
আইনগত অধিকার সকল নাগরিকের জন্য অত্যন্ত জরুরি। দরিদ্র জনসাধারণকে আইনি
অধিকারের বাইরে রাখা গুরুতর অন্যায়ই নয়, বরং তা জনগণকে তাদের জীবনমান
উন্নয়নের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে এবং দারিদ্র্যকবলিত দেশের উন্নয়নকে
বাধাগ্রস্ত করে।
গতকাল ব্র্যাক সেন্টারে ‘ইন এ সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড্ লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস্ স্টাডিজ’ (সেইলস্)-এর পাঁচদিনব্যাপী ‘প্যারা লিগ্যালকর্মীদের সক্ষমতা বৃৃদ্ধি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এসব কথা বলেন। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফুয়াদ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ভারতের সেন্টার ফর সোশ্যাল জাস্টিস-এর গগন শেঠি এবং সেইলস্-এর নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার মনজুর হাসান। ড. কামাল হোসেন আরও বলেন, আইনি অধিকার থেকে বঞ্চিত করে বিশ্বের ৪শ’ কোটি মানুষকে আরও ভাল জীবনমান অর্জনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিচারে এই এলাকার মানুষ প্রত্যাশা পূরণের বহু দূরত্বে অবস্থান করছে। এ এলাকার মানুষের আয় বিশ্বের মানুষের গড় আয়ের অর্ধেকেরও কম এবং উন্নয়নশীল দেশের চেয়েও কম। দক্ষিণ এশিয়ার এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করে। শিক্ষার হার এবং বিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্তিও কম। ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নিরক্ষর। স্কুলগামী বয়সের মাত্র অর্ধেক শিশু দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়। স্বাস্থ্য পরিস্থিতিও খারাপ। জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ অপুষ্টি আক্রান্ত। শিশুমৃত্যুর হার ও যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যাও বেশি। অনুষ্ঠানে সেইলস্ পরিচালনা পরিষদের সদস্য ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন স্যার ফজলে হাসান আবেদ, প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী, ড. শামসুল বারী, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন আহমদ, ড. শরীফ ভুঁইয়া এবং ড. হামিদা হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল ব্র্যাক সেন্টারে ‘ইন এ সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড্ লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস্ স্টাডিজ’ (সেইলস্)-এর পাঁচদিনব্যাপী ‘প্যারা লিগ্যালকর্মীদের সক্ষমতা বৃৃদ্ধি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এসব কথা বলেন। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফুয়াদ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ভারতের সেন্টার ফর সোশ্যাল জাস্টিস-এর গগন শেঠি এবং সেইলস্-এর নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার মনজুর হাসান। ড. কামাল হোসেন আরও বলেন, আইনি অধিকার থেকে বঞ্চিত করে বিশ্বের ৪শ’ কোটি মানুষকে আরও ভাল জীবনমান অর্জনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিচারে এই এলাকার মানুষ প্রত্যাশা পূরণের বহু দূরত্বে অবস্থান করছে। এ এলাকার মানুষের আয় বিশ্বের মানুষের গড় আয়ের অর্ধেকেরও কম এবং উন্নয়নশীল দেশের চেয়েও কম। দক্ষিণ এশিয়ার এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করে। শিক্ষার হার এবং বিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্তিও কম। ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নিরক্ষর। স্কুলগামী বয়সের মাত্র অর্ধেক শিশু দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়। স্বাস্থ্য পরিস্থিতিও খারাপ। জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ অপুষ্টি আক্রান্ত। শিশুমৃত্যুর হার ও যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যাও বেশি। অনুষ্ঠানে সেইলস্ পরিচালনা পরিষদের সদস্য ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন স্যার ফজলে হাসান আবেদ, প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী, ড. শামসুল বারী, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন আহমদ, ড. শরীফ ভুঁইয়া এবং ড. হামিদা হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
No comments