স্বামী পাচ্ছেন না? কিনে নিন!
বিয়ে,
স্বামী, সন্তান রসিকতার ব্যাপার নয়। কিন্তু সুজানে হাইনৎস এমন বিষয় নিয়ে
রসিকতাই করে চলেছেন। বিয়ে বিয়ে খেলার একটা প্রকল্পের কাজ শুরু করে সুজানে
দেখছেন এই পৃথিবীতে তাঁর অনেক সমব্যথী। চলুন জেনে নিই বিয়ে নিয়ে সুজানে
হাইনৎস এর মজার গল্প।
সুজানের আদর্শ পরিবার
অনেকেই 'বিয়ে কবে করছো?' এ প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন। এ প্রশ্ন যে কত অস্বস্তিকর, যাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় তাঁর মনে প্রশ্নটি যে কত চাপ তৈরি করে, তা কেউ ভাবেনই না। এ চাপ থেকে মুক্তি পেতে ফটোগ্রাফার সুজানে হাইনৎস কাপড়ের দোকানের পোশাক পরানো কিছু মূর্তি, অর্থাৎ ম্যানেকুইন্স দিয়ে সাজিয়েছেন নিজের পরিবার। স্বামী চঙ্কি, মেয়ে মেরি মার্গারেটের সঙ্গে ছবিতে সুজানে হাইনৎস।
ছবি দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো
এভাবে নকল পরিবার সাজিয়ে, ছবি তুলে, সেই ছবি দিয়ে বানানো কার্ডের মাধ্যমে প্রিয়জনদের বিশেষ বিশেষ দিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে রীতিমতো সাড়া জাগিয়েছেন সুজানে হাইনৎস। এভাবে বিয়ে নিয়ে সবার সঙ্গে মজা করার প্রকল্পটির নাম দিয়েছেন 'প্লেয়িং হাউস প্রজেক্ট : লাইফ ওয়ান্স রিমুভড'।
সপরিবারে প্যারিস সফর
চঙ্কি আর মার্গারেটকে কিনে এনে পরিবার গড়ার পর সুজানের মনে হলো, পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বেড়াতে যাওয়া দরকার। প্রথম সফরটা হলো প্যারিসে। সেখানে আইফেল টাওয়ার থেকে শুরু করে যত দর্শনীয় স্থান আছে সব জায়গায় গিয়েছেন সুজানে। চঙ্কি আর মার্গারেটের সঙ্গে এমন সব ছবি তুলেছেন, যেন তাঁরা সত্যি সত্যিই সুখী পরিবার।
বংশীবাদক সুজানে
প্যারিস সফরটা ছিল দারুণ অভিজ্ঞতা। সফর নিয়ে সুজানে বললেন, ''আমি ছিলাম প্যারিসের বংশীবাদক।'' তাঁর পেছনে শত শত কৌতূহলী মানুষের ভিড় জমেছিল- এটা বোঝাতেই এমন বলা। 'প্লেয়িং হাউস প্রজেক্ট: লাইফ ওয়ান্স রিমুভড' প্রকল্পটি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ বিয়ে নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা সুজানেকে জানাচ্ছেন তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে।
পুরুষদেরও একই হাল
সুজানে হাইনৎস বললেন, 'প্লেয়িং হাউস’ শুধু মেয়েদের জন্য নয়।' বিয়ে হচ্ছেনা কেন, কবে হবে- এ সব প্রশ্ন একটা সময় পুরুষদেরও শুনতে হয়। তাই এখন পুরুষরাও সুজানেকে জানাচ্ছেন তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা।
এবার চলচ্চিত্র নির্মাণ
ঘুরে ঘুরে ছবি তুলে আনন্দ দেয়া-নেয়ার মধ্যেই আর বিষয়টিকে সীমাবদ্ধ রাখছেন না সুজানে হাইনৎস। ভাবছেন, একটা চলচ্চিত্র নির্মাণ করবেন। ছবিতে থাকবে তিনটি পর্ব। প্রথম পর্বে প্যারিস সফরের মজার সব অভিজ্ঞতা, দ্বিতীয় পর্বে উঠে আসবে বিয়ে সম্পর্কে তাঁর পরিবর্তিত ভাবনা আর শেষে থাকবে বিয়ে নিয়ে স্কুলপড়ুয়া শিশুদের মনের কথা।
সুজানের আদর্শ পরিবার
অনেকেই 'বিয়ে কবে করছো?' এ প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন। এ প্রশ্ন যে কত অস্বস্তিকর, যাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় তাঁর মনে প্রশ্নটি যে কত চাপ তৈরি করে, তা কেউ ভাবেনই না। এ চাপ থেকে মুক্তি পেতে ফটোগ্রাফার সুজানে হাইনৎস কাপড়ের দোকানের পোশাক পরানো কিছু মূর্তি, অর্থাৎ ম্যানেকুইন্স দিয়ে সাজিয়েছেন নিজের পরিবার। স্বামী চঙ্কি, মেয়ে মেরি মার্গারেটের সঙ্গে ছবিতে সুজানে হাইনৎস।
ছবি দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো
এভাবে নকল পরিবার সাজিয়ে, ছবি তুলে, সেই ছবি দিয়ে বানানো কার্ডের মাধ্যমে প্রিয়জনদের বিশেষ বিশেষ দিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে রীতিমতো সাড়া জাগিয়েছেন সুজানে হাইনৎস। এভাবে বিয়ে নিয়ে সবার সঙ্গে মজা করার প্রকল্পটির নাম দিয়েছেন 'প্লেয়িং হাউস প্রজেক্ট : লাইফ ওয়ান্স রিমুভড'।
সপরিবারে প্যারিস সফর
চঙ্কি আর মার্গারেটকে কিনে এনে পরিবার গড়ার পর সুজানের মনে হলো, পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বেড়াতে যাওয়া দরকার। প্রথম সফরটা হলো প্যারিসে। সেখানে আইফেল টাওয়ার থেকে শুরু করে যত দর্শনীয় স্থান আছে সব জায়গায় গিয়েছেন সুজানে। চঙ্কি আর মার্গারেটের সঙ্গে এমন সব ছবি তুলেছেন, যেন তাঁরা সত্যি সত্যিই সুখী পরিবার।
বংশীবাদক সুজানে
প্যারিস সফরটা ছিল দারুণ অভিজ্ঞতা। সফর নিয়ে সুজানে বললেন, ''আমি ছিলাম প্যারিসের বংশীবাদক।'' তাঁর পেছনে শত শত কৌতূহলী মানুষের ভিড় জমেছিল- এটা বোঝাতেই এমন বলা। 'প্লেয়িং হাউস প্রজেক্ট: লাইফ ওয়ান্স রিমুভড' প্রকল্পটি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ বিয়ে নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা সুজানেকে জানাচ্ছেন তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে।
পুরুষদেরও একই হাল
সুজানে হাইনৎস বললেন, 'প্লেয়িং হাউস’ শুধু মেয়েদের জন্য নয়।' বিয়ে হচ্ছেনা কেন, কবে হবে- এ সব প্রশ্ন একটা সময় পুরুষদেরও শুনতে হয়। তাই এখন পুরুষরাও সুজানেকে জানাচ্ছেন তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা।
এবার চলচ্চিত্র নির্মাণ
ঘুরে ঘুরে ছবি তুলে আনন্দ দেয়া-নেয়ার মধ্যেই আর বিষয়টিকে সীমাবদ্ধ রাখছেন না সুজানে হাইনৎস। ভাবছেন, একটা চলচ্চিত্র নির্মাণ করবেন। ছবিতে থাকবে তিনটি পর্ব। প্রথম পর্বে প্যারিস সফরের মজার সব অভিজ্ঞতা, দ্বিতীয় পর্বে উঠে আসবে বিয়ে সম্পর্কে তাঁর পরিবর্তিত ভাবনা আর শেষে থাকবে বিয়ে নিয়ে স্কুলপড়ুয়া শিশুদের মনের কথা।
No comments