আইএসে নিরাপদ আছে নিখোঁজ বাংলাদেশি পরিবার!
বাংলাদেশি
বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ পরিবারের যে ১২ জন সদস্য দেড় মাস ধরে নিখোঁজ ছিল তাঁরা
সবাই ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিয়েছেন বলে আইএস বিবৃতি দিয়েছে। আইএসের
দাবি, ওই পরিবারটির সদস্যরা বলেছেন তাঁরা ‘আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি নিরাপদ
আছেন।’
আজ শনিবার বিবিসি বলেছে, আপাতদৃষ্টিতে আইএসের একজন সদস্য পরিবারটিকে উদ্ধৃত করে বিবৃতিটি দিয়েছেন। বিবিসি বলেছে, আইএসের সঙ্গে লড়ছেন এমন একজন ব্রিটিশ নাগরিক বিবৃতিটি বিবিসির কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। তবে বিবৃতিটির সত্যতা বিবিসি নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে পারেনি। বিবৃতিটির সঙ্গে পরিবারের দুটি ছবিও পাঠানো হয়েছে।
বিবৃতিতে পরিবারটিকে অপহরণ করে আইএস-এ যোগ দিতে বাধ্য করার প্রচারণাকে ‘জঘন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া পরিবারটি ‘দুর্নীতি ও দমনপীড়ন মুক্ত’ দেশে গেছে বলেও দাবি করা হয়। পরিবারটির দাবি, কোনো একক ব্যক্তির ‘নির্দেশে’ নয়, বরং ‘ইসলামের খলিফাদের’ নির্দেশে তাঁরা সেখানে গেছেন।
বিবৃতিতে পরিবারটির নিরাপত্তা নিয়ে যারা উদ্বিগ্ন, তাদের শঙ্কামুক্ত থাকার আহ্বান জানানো হয়। তারা আগের চেয়ে নিরাপদ বোধ করছেন বলেও বিবৃতিতে দাবি করা হয়।
আজ শনিবার বিবিসি বলেছে, আপাতদৃষ্টিতে আইএসের একজন সদস্য পরিবারটিকে উদ্ধৃত করে বিবৃতিটি দিয়েছেন। বিবিসি বলেছে, আইএসের সঙ্গে লড়ছেন এমন একজন ব্রিটিশ নাগরিক বিবৃতিটি বিবিসির কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। তবে বিবৃতিটির সত্যতা বিবিসি নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে পারেনি। বিবৃতিটির সঙ্গে পরিবারের দুটি ছবিও পাঠানো হয়েছে।
বিবৃতিতে পরিবারটিকে অপহরণ করে আইএস-এ যোগ দিতে বাধ্য করার প্রচারণাকে ‘জঘন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া পরিবারটি ‘দুর্নীতি ও দমনপীড়ন মুক্ত’ দেশে গেছে বলেও দাবি করা হয়। পরিবারটির দাবি, কোনো একক ব্যক্তির ‘নির্দেশে’ নয়, বরং ‘ইসলামের খলিফাদের’ নির্দেশে তাঁরা সেখানে গেছেন।
বিবৃতিতে পরিবারটির নিরাপত্তা নিয়ে যারা উদ্বিগ্ন, তাদের শঙ্কামুক্ত থাকার আহ্বান জানানো হয়। তারা আগের চেয়ে নিরাপদ বোধ করছেন বলেও বিবৃতিতে দাবি করা হয়।
আবদুল মান্নান ও তাঁর পরিবারের একজন নারী সদস্য। ছবি: বেডফোর্ডশায়ার পুলিশের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া। |
যুক্তরাজ্যের
পুলিশ বলছে, ১২ সদস্যের ওই পরিবার গত ১০ এপ্রিল বাংলাদেশে বেড়াতে যায়।
সেখান থেকে ১১ই মে তারা তুরস্কে যায়। তুরস্ক হয়ে তিন দিন পর তাদের
ইংল্যান্ডে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তুরস্ক নামার পর পরিবারটির আর খোঁজ
পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশে রওনা হওয়ার আগের দিন এই পরিবারের লুটনের বাড়িতে
পুলিশ সন্ত্রাস দমন আইনের আওতায় তল্লাশি চালিয়েছিল। এর আগে পরিবারটি
নিখোঁজ হওয়ার পর ইংল্যান্ডের বেড ফোর্ডশায়ারের পুলিশ বলেছিল, পরিবারটি
সিরিয়ায় যেতে পারে। তবে তারা তখন তা নিশ্চিত করতে পারেনি।
No comments