সিদ্ধান্ত দিতে প্রস্তুত গ্রিস
গ্রিসে আজ রোববার গণভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
অর্থনৈতিক সংকট থেকে রেহাই পেতে ঋণদাতাদের কঠোর শর্তসংবলিত পুনরুদ্ধার
প্রস্তাব মেনে নেওয়া হবে কি না—সে বিষয়ে এই গণভোটে সিদ্ধান্ত দেবেন দেশটির
লাখো ভোটার।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় সকাল সাতটায় ভোটগ্রহণ শুরু হবে। সন্ধ্যানাগাদ প্রাথমিক ফলাফল পাওয়া যেতে পারে।
গণভোটের ফলাফল নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা আছে। ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। গত শুক্রবারের সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে, ‘হ্যাঁ’ ভোটের পক্ষে সমর্থন ৪৪ শতাংশ। ‘না’ ভোটের পক্ষে সমর্থন আছে ৪৩ শতাংশের।
সরকারের পক্ষ থেকে গ্রিসের ভোটারদের ‘না’-এর পক্ষে ভোট দিতে আহ্বান জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীদের আহ্বান, ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে ভোট দেওয়ার। তারা সতর্ক করে বলেছে, ‘না’ জিতলে ইউরোজোন থেকে গ্রিসকে বের হয়ে যেতে হতে পারে।
তবে গ্রিসের অর্থমন্ত্রী ইয়ানিস ভারুফাকিস গতকাল শনিবার বলেন, গ্রিসকে ইউরোজোন থেকে বের করে দেওয়ার কোনো আইনগত অবস্থান ইইউর নেই। ঋণদাতাদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গ্রিসের সঙ্গে যা হচ্ছে তা সন্ত্রাসবাদ।
গ্রিকরা ‘হ্যাঁ’ ভোট দিলে ঋণদাতারা জরুরি তারল্য সহায়তার (ইমার্জেন্সি লিকুইডিটি অ্যাসিস্ট্যান্স বা ইএলএ) সীমা সামান্য একটু বাড়াতে পারে। এর ফলে ব্যাংকগুলো যথেষ্ট আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে না পেলেও আমানতকারীদের দৈনিক অর্থ উত্তোলনের সীমা এখনকার ৬০ ইউরো থেকে সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। বিদেশে অর্থ পাঠানোর ওপর যে পূর্ণাঙ্গ নিষেধাজ্ঞা বজায় রয়েছে তা-ও একটু শিথিল হতে পারে। এতে কয়েক দিন ধরে গ্রিক অর্থনীতি যে সম্পূর্ণ অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে তার কিছু উন্নতিও ঘটতে পারে।
গ্রিসে ব্যাংক বন্ধসহ সরকারি কড়াকড়িতে খাদ্যের পাশাপাশি ওষুধের ঘাটতি এবং পর্যটকের সংখ্যা ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে দেশটিতে এই গণভোট হচ্ছে। ব্যাংকগুলো চলার মতো অর্থ থাকবে কি না, তা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে।
ঋণদাতাদের কঠোর শর্ত মেনে নিতে নারাজ গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী আলেক্সিস সিপ্রাস গত সপ্তাহে ৫ জুলাইয়ের গণভোটের ঘোষণা দেন। বিক্রয়কর বাড়ানো, পেনশনে কাটছাঁট কৃচ্ছ্রসাধনের একগুচ্ছ প্রস্তাবে অসম্মতি জানিয়ে আসছিল সিপ্রাস সরকার। এরই মধ্যে গত ৩০ জুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ ১৫০ কোটি ইউরো ফেরতের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ঋণখেলাপি হয়ে পড়ে গ্রিস।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় সকাল সাতটায় ভোটগ্রহণ শুরু হবে। সন্ধ্যানাগাদ প্রাথমিক ফলাফল পাওয়া যেতে পারে।
গণভোটের ফলাফল নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা আছে। ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। গত শুক্রবারের সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে, ‘হ্যাঁ’ ভোটের পক্ষে সমর্থন ৪৪ শতাংশ। ‘না’ ভোটের পক্ষে সমর্থন আছে ৪৩ শতাংশের।
সরকারের পক্ষ থেকে গ্রিসের ভোটারদের ‘না’-এর পক্ষে ভোট দিতে আহ্বান জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীদের আহ্বান, ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে ভোট দেওয়ার। তারা সতর্ক করে বলেছে, ‘না’ জিতলে ইউরোজোন থেকে গ্রিসকে বের হয়ে যেতে হতে পারে।
তবে গ্রিসের অর্থমন্ত্রী ইয়ানিস ভারুফাকিস গতকাল শনিবার বলেন, গ্রিসকে ইউরোজোন থেকে বের করে দেওয়ার কোনো আইনগত অবস্থান ইইউর নেই। ঋণদাতাদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গ্রিসের সঙ্গে যা হচ্ছে তা সন্ত্রাসবাদ।
গ্রিকরা ‘হ্যাঁ’ ভোট দিলে ঋণদাতারা জরুরি তারল্য সহায়তার (ইমার্জেন্সি লিকুইডিটি অ্যাসিস্ট্যান্স বা ইএলএ) সীমা সামান্য একটু বাড়াতে পারে। এর ফলে ব্যাংকগুলো যথেষ্ট আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে না পেলেও আমানতকারীদের দৈনিক অর্থ উত্তোলনের সীমা এখনকার ৬০ ইউরো থেকে সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। বিদেশে অর্থ পাঠানোর ওপর যে পূর্ণাঙ্গ নিষেধাজ্ঞা বজায় রয়েছে তা-ও একটু শিথিল হতে পারে। এতে কয়েক দিন ধরে গ্রিক অর্থনীতি যে সম্পূর্ণ অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে তার কিছু উন্নতিও ঘটতে পারে।
গ্রিসে ব্যাংক বন্ধসহ সরকারি কড়াকড়িতে খাদ্যের পাশাপাশি ওষুধের ঘাটতি এবং পর্যটকের সংখ্যা ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে দেশটিতে এই গণভোট হচ্ছে। ব্যাংকগুলো চলার মতো অর্থ থাকবে কি না, তা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে।
ঋণদাতাদের কঠোর শর্ত মেনে নিতে নারাজ গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী আলেক্সিস সিপ্রাস গত সপ্তাহে ৫ জুলাইয়ের গণভোটের ঘোষণা দেন। বিক্রয়কর বাড়ানো, পেনশনে কাটছাঁট কৃচ্ছ্রসাধনের একগুচ্ছ প্রস্তাবে অসম্মতি জানিয়ে আসছিল সিপ্রাস সরকার। এরই মধ্যে গত ৩০ জুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ ১৫০ কোটি ইউরো ফেরতের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ঋণখেলাপি হয়ে পড়ে গ্রিস।
No comments