শাড়িতে প্রিন্টের সাতকাহন
ঢাকার শ্যামপুরের বালুরমাঠ এলাকায় শতাধিক ডাইং হাউস রয়েছে। ঈদকে সামনে
রেখে সেখানকার শ্রমিকদের ব্যস্ততা বেড়েছে। ঈদের চাহিদা মেটাতে কারখানাগুলো
গড়ে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৬০০টি শাড়িতে প্রিন্ট করে ব্যবহার উপযোগী করছে।
সম্প্রতি সেখানকার কারখানাগুলোর কর্মযজ্ঞ ফেম্রবন্দি করেছেন আবদুস সালাম।
একের পর এক নকশা শাড়িতে বসানো হচ্ছে।
সাদা কাপড় রং করা হচ্ছে।
কাপড়ে নকশা ছাপার পর প্রথমবারের মতো পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া হচ্ছে।
কাপড়ে নকশা ছাপা হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মতো পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া হচ্ছে।
প্রিন্টের কাজ শেষ। এবার কাপড়গুলো শাড়ি হয়ে উঠেছে। শুকনো জন্য অন্য কারখানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
বিপণিকেন্দ্রগুলোতে পৌঁছে দিতে শাড়িগুলো রিকশা-ভ্যানে তোলা হচ্ছে।
শাড়িতে প্রিন্ট করা শেষে নকশার ফ্রেমগুলো ধুয়ে নিচ্ছেন একজন শ্রমিক।
No comments