জীবনে একসঙ্গে, মরণেও
শৈশবে একে অন্যের প্রেমে পড়েছিলেন আলেক্সান্ডার ও জেনেটি। তারপর বিয়ে করে একসঙ্গে কাটিয়েছেন ৭৫ বছর। ইচ্ছা ছিল, হাতে হাত রেখেই যেন মরণ হয় তাঁদের। সেই ইচ্ছা পূরণ হলো। জীবনের পর মরণেও পরস্পরের সাথি হলেন তাঁরা।
এনডিটিভি অনলাইনের খবরে আজ শনিবার জানানো হয়, আলেক্সান্ডার ও জেনেটির জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাটের স্ট্যামফোর্ডে ১৯১৯ সালে। আট বছরে বয়সে তাঁরা প্রেমে পড়েন বলে জানালেন এই দম্পতির ছেলে রিচার্ড ও মেয়ে এমি।
১৯৪০ সালে তাঁরা বিয়ে করেন আলেক্সান্ডার (৯৫) ও জেনেটি (৯৬)। সত্তরের দশকের শুরুর দিকে তাঁরা স্যান ডিয়াগোতে চলে যান। তারপর কেটেছে দীর্ঘ সময়। গত ২৯ জুন ছিল তাঁদের ৭৫ তম বিয়ে বার্ষিকী।
এর মাত্র কয়েক দিন আগে ১৭ জুন জেনেটির হাতে হাত রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন আলেক্সান্ডার। এর কয়েক ঘণ্টা পর জেনেটিও মারা যান।
এই দম্পতির মেয়ে এমি টোকজকো বলেন, ‘মায়ের হাতে হাত রেখে বাবা মারা যান। ঠিক যেমনটা তিনি (বাবা) চেয়েছিলেন। বাবার মৃত্যুর কথা মাকে বলার পর মা তাঁকে আলিঙ্গন করে বলতে থাকেন, তুমি যা চেয়েছ তাই হয়েছে। আমার বাহুতেই তোমার মরণ হলো। আমি তোমাকে ভালোবাসি। আমি তোমাকে ভালোবাসি, আমার জন্য অপেক্ষা করো। আমি শিগগিরই আসছি।’
মেয়ে জানালেন, বাবা আলেক্সান্ডার প্রতিদিন খেলাধুলা করতেন। তবে সম্প্রতি খেলতে গিয়ে তিনি কটিতে আঘাত পান। এরপর তাঁর শরীরের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। সেই চিন্তায় মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। একই দিন কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তাঁরা মারা যান। বাবা-মায়ের বিয়ে বার্ষিকীর দিন ২৯ জুন তাঁদের সমাহিত করা হয়।
এনডিটিভি অনলাইনের খবরে আজ শনিবার জানানো হয়, আলেক্সান্ডার ও জেনেটির জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাটের স্ট্যামফোর্ডে ১৯১৯ সালে। আট বছরে বয়সে তাঁরা প্রেমে পড়েন বলে জানালেন এই দম্পতির ছেলে রিচার্ড ও মেয়ে এমি।
১৯৪০ সালে তাঁরা বিয়ে করেন আলেক্সান্ডার (৯৫) ও জেনেটি (৯৬)। সত্তরের দশকের শুরুর দিকে তাঁরা স্যান ডিয়াগোতে চলে যান। তারপর কেটেছে দীর্ঘ সময়। গত ২৯ জুন ছিল তাঁদের ৭৫ তম বিয়ে বার্ষিকী।
এর মাত্র কয়েক দিন আগে ১৭ জুন জেনেটির হাতে হাত রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন আলেক্সান্ডার। এর কয়েক ঘণ্টা পর জেনেটিও মারা যান।
এই দম্পতির মেয়ে এমি টোকজকো বলেন, ‘মায়ের হাতে হাত রেখে বাবা মারা যান। ঠিক যেমনটা তিনি (বাবা) চেয়েছিলেন। বাবার মৃত্যুর কথা মাকে বলার পর মা তাঁকে আলিঙ্গন করে বলতে থাকেন, তুমি যা চেয়েছ তাই হয়েছে। আমার বাহুতেই তোমার মরণ হলো। আমি তোমাকে ভালোবাসি। আমি তোমাকে ভালোবাসি, আমার জন্য অপেক্ষা করো। আমি শিগগিরই আসছি।’
মেয়ে জানালেন, বাবা আলেক্সান্ডার প্রতিদিন খেলাধুলা করতেন। তবে সম্প্রতি খেলতে গিয়ে তিনি কটিতে আঘাত পান। এরপর তাঁর শরীরের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। সেই চিন্তায় মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। একই দিন কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তাঁরা মারা যান। বাবা-মায়ের বিয়ে বার্ষিকীর দিন ২৯ জুন তাঁদের সমাহিত করা হয়।
No comments