এ বছর সংশোধিত এডিপি সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা- সাড়ে ৬% কাটছাঁট
জাফর আহমেদ চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের মূল বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) থেকে সাড়ে ৬ শতাংশ কাটছাঁট করে ২৮ হাজার ৫শ' কোটি টাকা প্রসত্মাব করা হয়েছে। যা মূল এডিপির প্রায় সাড়ে ৯৩ শতাংশ। এই সংশোধনীতে দেশীয় সম্পদের যোগান সাড়ে ৪শ' কোটি টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা এবং বৈদেশিক সম্পদের যোগান ১ হাজার ৫শ' কোটি টাকারও বেশি কমিয়ে ১১ হাজার ৩শ' কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। সংশোধিত এই এডিপি আজ বুধবার বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটির বৈঠকে চূড়ানত্ম করার জন্য উপস্থাপন করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, গত বছরের ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এডিপি বাসত্মবায়নে জড়িত সকল মন্ত্রণালয় এবং বিভাগে অর্থবছরের বাকি ৬ মাসে বাসত্মবায়নযোগ্য সংশোধনীর প্রসত্মাব করে চিঠি পাঠানো হয়। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে সকল মন্ত্রণালয় তাদের প্রসত্মাব পাঠায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় এবং বিভাগগুলো সংশোধনীতে যে সংশোধনী প্রসত্মাব পাঠানো হয় তাতে সমস্যায় পড়ে যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। কারণ মন্ত্রণালয় এবং বিভাগগুলো যে প্রসত্মাব পাঠায় তাতে মূল এডিপি ৩০ হাজার ৫শ' কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় ৩০ হাজার ৯শ' কোটিতে গিয়ে ঠেকেছিল। পরবর্তীতে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বিভাগ সেসব প্রসত্মাবকে সংশোধন করে মূল এডিপি ৩০ হাজার ৫শ' কোটি টাকা থেকে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ বা ২ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২৮ হাজার ৫শ' কোটি টাকায় নির্ধারণ করে ২০০৯-১০ অর্থবছরের জন্য সংশোধিত এডিপি প্রসত্মাব করে।
সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের জন্য সংশোধিত এডিপি হিসেবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বিভাগ যে প্রসত্মাব করেছে তাতে দেশীয় সম্পদের যোগান ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা, যা মূল এডিপি থেকে ৪শ' ৫৫ কোটি টাকা কম। মূল এডিপিতে স্থানীয় সম্পদের যোগান ধরা হয়েছিল মোট ১৭ হাজার ৬শ' ৫৫ কোটি টাকা। পাশাপাশি মূল এডিপিতে বৈদেশিক সম্পদ আহরণের ল্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২ হাজার ৮শ' ৪৫ কোটি টাকা। সংশোধনীতে এ ল্যমাত্রা ১ হাজার ৫শ' ৪৫ কোটি টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ হাজার ৩শ' কোটি টাকায়। জানা যায়, বৈদেশিক সহায়তার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সম্প্রতি একটি সংশোধনীতে বৈদেশিক সহায়তার সংশোধনীতে মূল ল্যমাত্রা ১২ হাজার ৮শ' ৪৫ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১২ হাজার কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হলেও সেই সংশোধনীকেও সংশোধন করেছে কার্যক্রম বিভাগ। এ বিভাগের সংশোধনীতে এবার বৈদেশিক সম্পদ আহরণের ল্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১১ হাজার ৩শ' কোটি টাকা।
সূত্র জানায়, কার্যক্রম বিভাগের প থেকে ১৭ মন্ত্রণালয়ের জন্য যে প্রসত্মাব কার্যক্রম বিভাগ করেছে তা হচ্ছে_ কৃষি মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৭শ' ৯৯ কোটি যার মূল বরাদ্দ ছিল ১ হাজার ৬শ' ৯৭ কোটি টাকা। পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৩ হাজার ৮শ' ২৬ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৬শ' ২৮ কোটি টাকা প্রায়। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ১ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আর মূল বরাদ্দ ছিল ৮ শ' ৮৬ কোটি টাকা। শিল্প মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৪শ' ৭৫ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৫শ' ২৯ কোটি টাকা প্রায়। বিদু্যত মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ২ হাজার ৫শ' ২৯ কোটি টাকা আর মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৫শ' ৭৪ কোটি টাকা। তেল গ্যাস ও প্রকৃতিক সম্পদ মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ১ হাজার ৮০ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৭শ' ৪ কোটি টাকা। পরিবহন মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৩ হাজার ৬শ' ৫০ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৪ হাজার ৬শ' ৭১ কোটি টাকা। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রসত্মাবিত ৩শ' ২৯ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩শ' ৮৪ কোটি টাকা। ভৌত পরিকল্পনা ও পানি সরবরাহ বিভাগের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ২ হাজার ৮শ' ৪২ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৬শ' ১৯ কোটি টাকা। শিা ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ৪ হাজার ২শ' ৭২ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৪ হাজার ১শ' ৫২ কোটি টাকা। ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ১শ' ৮০ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ১শ' ৪২ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য পুষ্টি জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব ২ হাজার ৯শ' ৮১ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ২শ' ৩৪ কোটি টাকা। গণসংযোগ বিভাগের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে প্রায় ৭৩ কোটি টাকা এর মূল বরাদ্দ ছিল ৬৪ কোটি টাকা। সমাজকল্যাণ, মহিলা বিষয়ক ও যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ২শ' ৮২ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ৩শ' ৭০ কোটি টাকা। জনপ্রশাসন বিভাগ প্রসত্মাবিত ৮শ' ৬২ কোটি টাকা, মূল বরাদ্দ ছিল ৮শ' ৭৬ কোটি টাকা। বিজ্ঞান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ১শ' ৮৬ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ১শ' ৭৬ কোটি টাকা। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ২৩ কোটি টাকা। মোট ১৭ মন্ত্রণালয়ের জন্য কার্যক্রম বিভাগ মোট ২৬ হাজার ৪শ' ৮৪ কোটি টাকা প্রসত্মাব করেছে। এসব মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেটে মূল বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল প্রায় ২৮ হাজার ৭শ' ৩১ কোটি টাকা।
সূত্র জানায়, এ ছাড়াও প্রসত্মাবিত সংশোধনীতে কার্যক্রম বিভাগ আরও ১০ বিভাগের জন্য উন্নয়ন সহায়তা হিসেবে প্রায় ২ হাজার ১৬ কোটি টাকার প্রসত্মাব করেছে। এসব বিভাগের জন্য মূল বাজেটে বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল ১ হাজার ৬শ' ৩৩ কোটি টাকা।
সূত্র জানায়, গত বছরের ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এডিপি বাসত্মবায়নে জড়িত সকল মন্ত্রণালয় এবং বিভাগে অর্থবছরের বাকি ৬ মাসে বাসত্মবায়নযোগ্য সংশোধনীর প্রসত্মাব করে চিঠি পাঠানো হয়। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে সকল মন্ত্রণালয় তাদের প্রসত্মাব পাঠায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় এবং বিভাগগুলো সংশোধনীতে যে সংশোধনী প্রসত্মাব পাঠানো হয় তাতে সমস্যায় পড়ে যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। কারণ মন্ত্রণালয় এবং বিভাগগুলো যে প্রসত্মাব পাঠায় তাতে মূল এডিপি ৩০ হাজার ৫শ' কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় ৩০ হাজার ৯শ' কোটিতে গিয়ে ঠেকেছিল। পরবর্তীতে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বিভাগ সেসব প্রসত্মাবকে সংশোধন করে মূল এডিপি ৩০ হাজার ৫শ' কোটি টাকা থেকে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ বা ২ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২৮ হাজার ৫শ' কোটি টাকায় নির্ধারণ করে ২০০৯-১০ অর্থবছরের জন্য সংশোধিত এডিপি প্রসত্মাব করে।
সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের জন্য সংশোধিত এডিপি হিসেবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বিভাগ যে প্রসত্মাব করেছে তাতে দেশীয় সম্পদের যোগান ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা, যা মূল এডিপি থেকে ৪শ' ৫৫ কোটি টাকা কম। মূল এডিপিতে স্থানীয় সম্পদের যোগান ধরা হয়েছিল মোট ১৭ হাজার ৬শ' ৫৫ কোটি টাকা। পাশাপাশি মূল এডিপিতে বৈদেশিক সম্পদ আহরণের ল্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২ হাজার ৮শ' ৪৫ কোটি টাকা। সংশোধনীতে এ ল্যমাত্রা ১ হাজার ৫শ' ৪৫ কোটি টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ হাজার ৩শ' কোটি টাকায়। জানা যায়, বৈদেশিক সহায়তার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সম্প্রতি একটি সংশোধনীতে বৈদেশিক সহায়তার সংশোধনীতে মূল ল্যমাত্রা ১২ হাজার ৮শ' ৪৫ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১২ হাজার কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হলেও সেই সংশোধনীকেও সংশোধন করেছে কার্যক্রম বিভাগ। এ বিভাগের সংশোধনীতে এবার বৈদেশিক সম্পদ আহরণের ল্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১১ হাজার ৩শ' কোটি টাকা।
সূত্র জানায়, কার্যক্রম বিভাগের প থেকে ১৭ মন্ত্রণালয়ের জন্য যে প্রসত্মাব কার্যক্রম বিভাগ করেছে তা হচ্ছে_ কৃষি মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৭শ' ৯৯ কোটি যার মূল বরাদ্দ ছিল ১ হাজার ৬শ' ৯৭ কোটি টাকা। পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৩ হাজার ৮শ' ২৬ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৬শ' ২৮ কোটি টাকা প্রায়। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ১ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আর মূল বরাদ্দ ছিল ৮ শ' ৮৬ কোটি টাকা। শিল্প মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৪শ' ৭৫ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৫শ' ২৯ কোটি টাকা প্রায়। বিদু্যত মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ২ হাজার ৫শ' ২৯ কোটি টাকা আর মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৫শ' ৭৪ কোটি টাকা। তেল গ্যাস ও প্রকৃতিক সম্পদ মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ১ হাজার ৮০ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৭শ' ৪ কোটি টাকা। পরিবহন মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ৩ হাজার ৬শ' ৫০ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৪ হাজার ৬শ' ৭১ কোটি টাকা। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রসত্মাবিত ৩শ' ২৯ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩শ' ৮৪ কোটি টাকা। ভৌত পরিকল্পনা ও পানি সরবরাহ বিভাগের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ২ হাজার ৮শ' ৪২ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৬শ' ১৯ কোটি টাকা। শিা ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ৪ হাজার ২শ' ৭২ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ৪ হাজার ১শ' ৫২ কোটি টাকা। ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ১শ' ৮০ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ১শ' ৪২ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য পুষ্টি জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব ২ হাজার ৯শ' ৮১ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ২শ' ৩৪ কোটি টাকা। গণসংযোগ বিভাগের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে প্রায় ৭৩ কোটি টাকা এর মূল বরাদ্দ ছিল ৬৪ কোটি টাকা। সমাজকল্যাণ, মহিলা বিষয়ক ও যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয় প্রসত্মাবিত ২শ' ৮২ কোটি টাকা, যার মূল বরাদ্দ ৩শ' ৭০ কোটি টাকা। জনপ্রশাসন বিভাগ প্রসত্মাবিত ৮শ' ৬২ কোটি টাকা, মূল বরাদ্দ ছিল ৮শ' ৭৬ কোটি টাকা। বিজ্ঞান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে ১শ' ৮৬ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ১শ' ৭৬ কোটি টাকা। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রসত্মাব করা হয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি টাকা যার মূল বরাদ্দ ছিল ২৩ কোটি টাকা। মোট ১৭ মন্ত্রণালয়ের জন্য কার্যক্রম বিভাগ মোট ২৬ হাজার ৪শ' ৮৪ কোটি টাকা প্রসত্মাব করেছে। এসব মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেটে মূল বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল প্রায় ২৮ হাজার ৭শ' ৩১ কোটি টাকা।
সূত্র জানায়, এ ছাড়াও প্রসত্মাবিত সংশোধনীতে কার্যক্রম বিভাগ আরও ১০ বিভাগের জন্য উন্নয়ন সহায়তা হিসেবে প্রায় ২ হাজার ১৬ কোটি টাকার প্রসত্মাব করেছে। এসব বিভাগের জন্য মূল বাজেটে বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল ১ হাজার ৬শ' ৩৩ কোটি টাকা।
No comments