সাদাকালোর শীতের আয়োজনে
প্রদীপের আলো, শীতের পিঠার ম-ম গন্ধ আর গিটারের ঝংকারে মিলেমিশে ৪ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়ে গেল ফ্যাশন হাউস সাদাকালোর শীতপোশাকের প্রদর্শনী।
‘এলো যে শীতের বেলা’ শিরোনামের এ আয়োজনে অতিথি হয়ে এসেছিলেন শিক্ষাবিদ বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, চিত্রশিল্পী সৈয়দ জাহাঙ্গীর এবং ঢাকার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের পরিচালক অলিভিয়ে লিতভিন। আরও উপস্থিত ছিলেন সাদাকালোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মো. আজহারুল হক ও চেয়ারপারসন তাহসিনা শাহীন।
প্রদীপ জ্বালিয়ে শুরু হয় উদ্বোধনীর। প্রদর্শনীতে সাদাকালো তুলে ধরেছে তাদের শীতের সব আয়োজন। শাড়ির সঙ্গে মেলানো নিটের ও খাদির শালের পাশাপাশি উলের শাল তো ছিলই। এর সঙ্গে আছে মাফলার, পনচো এবং শাড়ির সমাহার। সাদাকালোর প্রধান ডিজাইনার তাহসিনা শাহীন বললেন, ‘যুগের হাওয়ায় ভেসে ডিজাইনে অদলবদল হয়। যুগের চাহিদা না বুঝলে বৈচিত্র্যের পথে যাত্রা সম্পূর্ণ হয় না। তাই আমরা সাদাকালো রঙে টাইডাই রেখেছি, ব্লক, এম্ব্রয়ডারি রেখেছি। সাদাকালোর সব নতুন ডিজাইন তার ভোক্তাদের জন্য তুলে এনেছি আমরা।’
দর্শকদের আরও মুগ্ধ করবে পুরো ৩৬৫ দিনের তারিখ ছাপানো সাদাকালোর বিশেষ জন্মদিনের মগের সংগ্রহটি। শুধু পোশাক নয়, আয়োজন ছিল রসনারও। শীতের চিতই, ভাপা ও পুয়া পিঠা এবং খেজুর রসের পাশাপাশি ছিল ধোঁয়া ওঠা চা ও ঝালমুড়ির আপ্যায়ন।
সাদাকালোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মো. আজহারুল হক বললেন, ‘আমাদের আয়োজনে শীতের পোশাকের পাশাপাশি আমরা চেষ্টা করেছি শীতের পুরো আমেজ উপহার দিতে। এবারের আয়োজন চলবে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। যদিও আমাদের পরিকল্পনা আছে প্রতিবছর এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখার, হয়তো আরও লম্বা সময়ের জন্য।’ যখন এসব কথা হচ্ছিল, তখন অহর্নিশের নির্ঝর ও শান গিটারে একে একে গেয়ে চলেছিলেন জনপ্রিয় লোকসংগীতগুলো।
প্রদীপ জ্বালিয়ে শুরু হয় উদ্বোধনীর। প্রদর্শনীতে সাদাকালো তুলে ধরেছে তাদের শীতের সব আয়োজন। শাড়ির সঙ্গে মেলানো নিটের ও খাদির শালের পাশাপাশি উলের শাল তো ছিলই। এর সঙ্গে আছে মাফলার, পনচো এবং শাড়ির সমাহার। সাদাকালোর প্রধান ডিজাইনার তাহসিনা শাহীন বললেন, ‘যুগের হাওয়ায় ভেসে ডিজাইনে অদলবদল হয়। যুগের চাহিদা না বুঝলে বৈচিত্র্যের পথে যাত্রা সম্পূর্ণ হয় না। তাই আমরা সাদাকালো রঙে টাইডাই রেখেছি, ব্লক, এম্ব্রয়ডারি রেখেছি। সাদাকালোর সব নতুন ডিজাইন তার ভোক্তাদের জন্য তুলে এনেছি আমরা।’
দর্শকদের আরও মুগ্ধ করবে পুরো ৩৬৫ দিনের তারিখ ছাপানো সাদাকালোর বিশেষ জন্মদিনের মগের সংগ্রহটি। শুধু পোশাক নয়, আয়োজন ছিল রসনারও। শীতের চিতই, ভাপা ও পুয়া পিঠা এবং খেজুর রসের পাশাপাশি ছিল ধোঁয়া ওঠা চা ও ঝালমুড়ির আপ্যায়ন।
সাদাকালোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মো. আজহারুল হক বললেন, ‘আমাদের আয়োজনে শীতের পোশাকের পাশাপাশি আমরা চেষ্টা করেছি শীতের পুরো আমেজ উপহার দিতে। এবারের আয়োজন চলবে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। যদিও আমাদের পরিকল্পনা আছে প্রতিবছর এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখার, হয়তো আরও লম্বা সময়ের জন্য।’ যখন এসব কথা হচ্ছিল, তখন অহর্নিশের নির্ঝর ও শান গিটারে একে একে গেয়ে চলেছিলেন জনপ্রিয় লোকসংগীতগুলো।
No comments