মন্ত্রিসভার বৈঠক- জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন
নদী অবৈধ দখল ও দূষণ রোধের পাশাপাশি তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সচিবালয়ে গতকাল সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ৩ জুলাই এই আইনের খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোশারারফ হোসাইন ভূঞা সাংবাদিকদের জানান, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের আওতায় সরকার কমিশনে তিন বছর মেয়াদি একজন চেয়ারম্যান এবং নদী, পরিবেশ, নদী জরিপ ও আইনে (মানবাধিকার) চারজন বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেবে। কমিশন নদী রক্ষায় পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের দিকনির্দেশনা দেবে। শুধু নদী নয়, খাল-বিল-জলাশয় রক্ষায়ও কাজ করবে এই কমিশন। নদীদূষণ বন্ধ করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ইত্যাদি কার্যক্রমে এই কমিশন সহায়তা করবে বলে সচিব জানান।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব জানান, বৈঠকে এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক দুর্যোগে দ্রুত সহযোগিতা-সম্পর্কিত সার্ক চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাবে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে।
বৈঠকে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের গত ২১-২৮ নভেম্বর মরিশাস, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া সফর সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মালয়েশিয়া সফরে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় কর্মী পাঠাতে জনপ্রতি ৪০ হাজার টাকা খরচ হবে। আগ্রহীদের নাম নিবন্ধন অনলাইনে হবে এবং ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি লটারি হবে। কর্মী পাঠানোর পদ্ধতির বিষয়ে ১০ জানুয়ারি প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক মন্ত্রণালয় একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে।
অস্ট্রেলিয়া সফরের বিষয়ে সচিব বলেন, ২০১৫ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় কয়েক লাখ দক্ষ কর্মী পাঠানো যাবে। এ জন্য একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, যাতে উন্নত দেশে দক্ষ শ্রমিক পাঠানো যায়।
গত ২৮-৩০ নভেম্বর রোমে অনুষ্ঠিত ‘সিক্স সেশন অব দ্য মিটিং অব দ্য পার্টিস টু দ্য কনভেনশন অন দ্য প্রটেকশন অ্যান্ড ইউজ অব ট্যান্সবাউন্ডারি ওয়াটারকোর্সেস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল লেকস’-এ পানিসম্পদমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অংশগ্রহণ সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশে চার শতাধিক নদীর মধ্যে ৫৭টি অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রবাহিত হচ্ছে জানিয়ে সচিব বলেন, বাংলাদেশের পক্ষে নদীগুলো সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।
বৈঠকে ১৯ থেকে ২৩ নভেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রীর চেক প্রজাতন্ত্র ও জার্মানি সফর সম্পর্কেও মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোশারারফ হোসাইন ভূঞা সাংবাদিকদের জানান, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের আওতায় সরকার কমিশনে তিন বছর মেয়াদি একজন চেয়ারম্যান এবং নদী, পরিবেশ, নদী জরিপ ও আইনে (মানবাধিকার) চারজন বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেবে। কমিশন নদী রক্ষায় পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের দিকনির্দেশনা দেবে। শুধু নদী নয়, খাল-বিল-জলাশয় রক্ষায়ও কাজ করবে এই কমিশন। নদীদূষণ বন্ধ করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ইত্যাদি কার্যক্রমে এই কমিশন সহায়তা করবে বলে সচিব জানান।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব জানান, বৈঠকে এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক দুর্যোগে দ্রুত সহযোগিতা-সম্পর্কিত সার্ক চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাবে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে।
বৈঠকে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের গত ২১-২৮ নভেম্বর মরিশাস, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া সফর সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মালয়েশিয়া সফরে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় কর্মী পাঠাতে জনপ্রতি ৪০ হাজার টাকা খরচ হবে। আগ্রহীদের নাম নিবন্ধন অনলাইনে হবে এবং ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি লটারি হবে। কর্মী পাঠানোর পদ্ধতির বিষয়ে ১০ জানুয়ারি প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক মন্ত্রণালয় একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে।
অস্ট্রেলিয়া সফরের বিষয়ে সচিব বলেন, ২০১৫ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় কয়েক লাখ দক্ষ কর্মী পাঠানো যাবে। এ জন্য একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, যাতে উন্নত দেশে দক্ষ শ্রমিক পাঠানো যায়।
গত ২৮-৩০ নভেম্বর রোমে অনুষ্ঠিত ‘সিক্স সেশন অব দ্য মিটিং অব দ্য পার্টিস টু দ্য কনভেনশন অন দ্য প্রটেকশন অ্যান্ড ইউজ অব ট্যান্সবাউন্ডারি ওয়াটারকোর্সেস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল লেকস’-এ পানিসম্পদমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অংশগ্রহণ সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশে চার শতাধিক নদীর মধ্যে ৫৭টি অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রবাহিত হচ্ছে জানিয়ে সচিব বলেন, বাংলাদেশের পক্ষে নদীগুলো সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।
বৈঠকে ১৯ থেকে ২৩ নভেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রীর চেক প্রজাতন্ত্র ও জার্মানি সফর সম্পর্কেও মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়।
No comments