খুলনায় আ. লীগের ওয়ার্ড সভাপতির ওপর বোমা হামলা
সন্ত্রাসীদের বোমা হামলায় খুলনা মহানগরীর ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি খসরুল আলম (৫৬) গুরুতর আহত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর গোয়ালখালী এলাকায় নিজ বাড়ির অদূরে তিনি এ হামলার শিকার হন। তাঁকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কারা কী কারণে এ হামলা চালিয়েছে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।
খসরুল আলমের স্ত্রী হাসিনা বেগম জানান, প্রতিদিনের মতো তাঁর স্বামী দলীয় কাজ শেষ করে গোয়ালখালীর নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। বাড়ির ১৫-২০ গজ দূরে আসতেই ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁকে লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ে মারে। বোমার আঘাতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সন্ত্রাসীরা তাঁকে মৃত ভেবে আরো বোমা ফাটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা আহত খসরুল আলমকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়।
খসরুল আলমের ওপর বোমা হামলার খবর পেয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকসহ আওয়ামী লীগ নেতারা হাসপাতালে ছুটে যান। তাঁরা তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, বোমার স্প্লিন্টারে খসরুল আলমের ডান কাঁধে ক্ষত ও শরীরের একাংশ ঝলসে গেছে। রাতেই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনটি স্প্লিন্টার বের করা হয়েছে। এখন তিনি শঙ্কামুক্ত।
খসরুল আলমের ওপর হামলার কারণ ও হামলাকারীদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট করে কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ। তবে টেন্ডার বা দলীয় অন্তঃকোন্দলের কারণে এ হামলা হতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে। খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমেন বলেন, হামলার ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।
খসরুল আলমের স্ত্রী হাসিনা বেগম জানান, প্রতিদিনের মতো তাঁর স্বামী দলীয় কাজ শেষ করে গোয়ালখালীর নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। বাড়ির ১৫-২০ গজ দূরে আসতেই ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁকে লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ে মারে। বোমার আঘাতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সন্ত্রাসীরা তাঁকে মৃত ভেবে আরো বোমা ফাটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা আহত খসরুল আলমকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়।
খসরুল আলমের ওপর বোমা হামলার খবর পেয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকসহ আওয়ামী লীগ নেতারা হাসপাতালে ছুটে যান। তাঁরা তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, বোমার স্প্লিন্টারে খসরুল আলমের ডান কাঁধে ক্ষত ও শরীরের একাংশ ঝলসে গেছে। রাতেই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনটি স্প্লিন্টার বের করা হয়েছে। এখন তিনি শঙ্কামুক্ত।
খসরুল আলমের ওপর হামলার কারণ ও হামলাকারীদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট করে কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ। তবে টেন্ডার বা দলীয় অন্তঃকোন্দলের কারণে এ হামলা হতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে। খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমেন বলেন, হামলার ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।
No comments