মার্কিন গবেষণাগারে চীনা যন্ত্রাংশের উপস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্য
যুক্তরাষ্ট্রের একটি শীর্ষস্থানীয় পারমাণবিক অস্ত্র গবেষণাগারের কম্পিউটার ব্যবস্থায় চীনে উৎপাদিত কয়েকটি নেটওয়ার্ক সুইচ পাওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত উদ্বেগ তৈরি হয় বলে একটি মার্কিন দলিলে উল্লেখ করা হয়।
নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের লস আলামোস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি থেকে গত বছরের ৫ নভেম্বর পাঠানো একটি চিঠি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের হাতে এসেছে। মার্কিন গবেষণাগারে চীনের হ্যাংঝুভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এইচথ্রিসি টেকনোলোজির তৈরি একাধিক যন্ত্রাংশ সংযোজনের বিষয়টি ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। এইচথ্রিসি হচ্ছে চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াই টেকনোলজিস এবং মার্কিন প্রতিষ্ঠান থ্রিসিকম করপোরেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনকারী একটি প্রতিষ্ঠান।
চীনা যন্ত্রাংশ সংযোজনের ওই ঘটনায় মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হুয়াইয়ের সঙ্গে চীনা সামরিক বাহিনী বা দেশটির সরকারের যোগসাজশ রয়েছে কি না, তা নিয়ে মার্কিন সরকার ও কংগ্রেস উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে। লস আলামোস গবেষণাগারের মুখপাত্র ওই তদন্তের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম টেলিযোগাযোগ পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াই অবশ্য তাদের পণ্য ব্যবহারে কোনো ধরনের নিরাপত্তা-ঝুঁকি থাকার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের ব্যবসায় চীনা সামরিক বাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।
লস আলামোস গবেষণাগার থেকে উদ্ধার করা চীনা সুইচগুলো কম্পিউটারের মাধ্যমে উপাত্ত আদান-প্রদানের কাজে ব্যবহার করা হতো। সুইচের সংখ্যা, কীভাবে ও কখন সেগুলো ওই গবেষণাগারে স্থাপন করা হয় এবং সেগুলো আসলেই নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণ কি না—এসব বিষয় এখনো স্পষ্ট হয়নি। বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বোমার নকশা ওই গবেষণাগারেই তৈরি করা হয়েছিল। বর্তমানে এটি যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রের দুর্গ হিসেবে ব্যবহূত হয়। রয়টার্স।
চীনা যন্ত্রাংশ সংযোজনের ওই ঘটনায় মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হুয়াইয়ের সঙ্গে চীনা সামরিক বাহিনী বা দেশটির সরকারের যোগসাজশ রয়েছে কি না, তা নিয়ে মার্কিন সরকার ও কংগ্রেস উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে। লস আলামোস গবেষণাগারের মুখপাত্র ওই তদন্তের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম টেলিযোগাযোগ পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াই অবশ্য তাদের পণ্য ব্যবহারে কোনো ধরনের নিরাপত্তা-ঝুঁকি থাকার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের ব্যবসায় চীনা সামরিক বাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।
লস আলামোস গবেষণাগার থেকে উদ্ধার করা চীনা সুইচগুলো কম্পিউটারের মাধ্যমে উপাত্ত আদান-প্রদানের কাজে ব্যবহার করা হতো। সুইচের সংখ্যা, কীভাবে ও কখন সেগুলো ওই গবেষণাগারে স্থাপন করা হয় এবং সেগুলো আসলেই নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণ কি না—এসব বিষয় এখনো স্পষ্ট হয়নি। বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বোমার নকশা ওই গবেষণাগারেই তৈরি করা হয়েছিল। বর্তমানে এটি যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রের দুর্গ হিসেবে ব্যবহূত হয়। রয়টার্স।
No comments