পুরো নগ্ন পাউলি দাম
মনের মানুষ’ খ্যাত কলকাতার বাঙালি নায়িকা
পাওলি দাম। বাংলা সিনেমার ইতিহাসে বাঙালি নায়িকা হয়ে প্রথমবার সম্পূর্ণ
নগ্ন হয়ে তিনি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন।
শ্রীলঙ্কার
পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দরের দ্বিভাষিক ছবি ‘মাশরুম’-এ (ইংরেজি) পুরোপুরি
বিবসনা হয়ে দীর্ঘ চার মিনিটে একটি শয্যা-দৃশ্যে অভিনয় করেছেন। বিছানায়
নগ্ন এই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় নায়িকা পাওলি আপত্তি করেন নি, বরং তিনি এই
নগ্নতার পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছেন। ছবিটির বাংলা নাম `ছত্রাক`।ভারতীয়
চলচ্চিত্রে বাঙালি নারীর লজ্জাবনত ভাবমূর্তি ভেঙে দিয়ে অনায়াসে নিজের
শরীরকে ক্যামেরার সামনে মেলে ধরেছেন পাওলি দাম। ‘মাশরুম’ ছবিতে পাওলির
নিরাবরণ হয়ে অভিনয় করা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে কোলকাতার টালিগঞ্জের
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে। ছবিতে সহ-অভিনেতা অনুব্রত-এর সঙ্গে প্রায় চার মিনিট
তাকে ওরাল সেক্সে অংশ নিতে দেখা যাবে।
একটা সময় ভারতীয় কিছু ছবিতে ডামি ব্যবহারের মাধ্যমে যৌন-দৃশ্য সংযোজন করা হতো। কিন্তু ‘মাশরুম’ ছবির পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দর এখানে কোনো ডামি ব্যবহার করেন নি। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় নির্মিত এ ছবিটি তার আর্ন্তজাতিকভাবে মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। পাওলি দাম বর্তমানে মুম্বাইতে অবস্থান করছেন বিক্রম ভট্টের ছবি ‘হেট স্টোরি’-এর কাজে। ‘মাশরুম’ ছবির শয্যা-দৃশ্যে বিবসনা হয়ে অভিনয় করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোনো ডামি নয়। আমি নিজে এই দৃশ্যে অভিনয় করেছি। দৃশ্যটার শুটিং হয়েছিল বোলপুরে। ছবিটি দেখলেই সবাই বুঝবেন, দৃশ্যটা মোটেও আরোপিত নয়। আমার চরিত্রের মেয়েটি কলকাতায় থাকে, তার বয়ফ্রেন্ড থাকে দুবাইয়ে। মেয়েটি তাকে মিস করে এবং শারীরিক তাগিদে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ে আর একটি ছেলের সঙ্গে। এমন তো হামেশাই হচ্ছে।
নগ্ন হয়ে অভিনয় করা প্রসঙ্গে পাওলি পাল্টা যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন তোলেন, যদি বিছানায় যৌনতার সময়ে আমাদের গায়ে কাপড় না-থাকে, তা হলে পর্দায় সেই চরিত্রে অভিনয়ের সময়ে গায়ে কাপড় রাখতে হবে কেন? বিদেশি ছবিতে তো এমন কৃত্রিমতা থাকে না!
জানা গেছে, দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করার সময়ে পাওলি-অনুব্রত ছাড়া সেটে ছিলেন শুধু সিনেমাটোগ্রাফার চান্না দেশপ্রিয় এবং পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দর। ইউটিউবে দৃশ্যটির অংশবিশেষ দেখে টালিগঞ্জের অনেকেই মন্তব্য করছেন, দৃশ্যটি এতটাই বোল্ড যে, বিদেশে চললেও এ দেশে তার সেন্সর-ছাড়পত্র পাওয়া মুশকিল।
অন্য দিকে পাওলির আশা, এই বিশেষ দৃশ্যই বাংলা ছবিকে আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে সাবালক হতে সাহায্য করবে। এ বিষয়ে আক্ষেপ করে পাওলি বলেন, এখনকার বাংলা ছবি আন্তর্জাতিক স্তর থেকে অনেক পিছিয়ে। হলিউডে দেখুন, কেট উইনসলেটদের ক্যামেরার সামনে নগ্ন হতে কোনও সমস্যা হয় না! অথচ বাংলায় বাস্তবসম্মত ভাবনা না-ভেবে শুধু দক্ষিণ ভারতের ছবি কপি করতেই ব্যস্ত সবাই।
ইউটিউবে ‘ছত্রাক’-এর শয্যা-দৃশ্যের ক্লিপিং যাওয়ার পর থেকেই এই নিয়ে কলকাতায় উত্তেজনার পারদ মিনিটে মিনিটে চড়ছে। এ অবস্থায় পাওলির মন্তব্য, এ রকম একটা দৃশ্য বাংলা ছবিকে দিয়ে যদি আমি কপি-সিনেমা তৈরির প্রবণতা আটকাতে পারি, তা হলে সেটা হবে আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
একটা সময় ভারতীয় কিছু ছবিতে ডামি ব্যবহারের মাধ্যমে যৌন-দৃশ্য সংযোজন করা হতো। কিন্তু ‘মাশরুম’ ছবির পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দর এখানে কোনো ডামি ব্যবহার করেন নি। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় নির্মিত এ ছবিটি তার আর্ন্তজাতিকভাবে মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। পাওলি দাম বর্তমানে মুম্বাইতে অবস্থান করছেন বিক্রম ভট্টের ছবি ‘হেট স্টোরি’-এর কাজে। ‘মাশরুম’ ছবির শয্যা-দৃশ্যে বিবসনা হয়ে অভিনয় করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোনো ডামি নয়। আমি নিজে এই দৃশ্যে অভিনয় করেছি। দৃশ্যটার শুটিং হয়েছিল বোলপুরে। ছবিটি দেখলেই সবাই বুঝবেন, দৃশ্যটা মোটেও আরোপিত নয়। আমার চরিত্রের মেয়েটি কলকাতায় থাকে, তার বয়ফ্রেন্ড থাকে দুবাইয়ে। মেয়েটি তাকে মিস করে এবং শারীরিক তাগিদে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ে আর একটি ছেলের সঙ্গে। এমন তো হামেশাই হচ্ছে।
নগ্ন হয়ে অভিনয় করা প্রসঙ্গে পাওলি পাল্টা যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন তোলেন, যদি বিছানায় যৌনতার সময়ে আমাদের গায়ে কাপড় না-থাকে, তা হলে পর্দায় সেই চরিত্রে অভিনয়ের সময়ে গায়ে কাপড় রাখতে হবে কেন? বিদেশি ছবিতে তো এমন কৃত্রিমতা থাকে না!
জানা গেছে, দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করার সময়ে পাওলি-অনুব্রত ছাড়া সেটে ছিলেন শুধু সিনেমাটোগ্রাফার চান্না দেশপ্রিয় এবং পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দর। ইউটিউবে দৃশ্যটির অংশবিশেষ দেখে টালিগঞ্জের অনেকেই মন্তব্য করছেন, দৃশ্যটি এতটাই বোল্ড যে, বিদেশে চললেও এ দেশে তার সেন্সর-ছাড়পত্র পাওয়া মুশকিল।
অন্য দিকে পাওলির আশা, এই বিশেষ দৃশ্যই বাংলা ছবিকে আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে সাবালক হতে সাহায্য করবে। এ বিষয়ে আক্ষেপ করে পাওলি বলেন, এখনকার বাংলা ছবি আন্তর্জাতিক স্তর থেকে অনেক পিছিয়ে। হলিউডে দেখুন, কেট উইনসলেটদের ক্যামেরার সামনে নগ্ন হতে কোনও সমস্যা হয় না! অথচ বাংলায় বাস্তবসম্মত ভাবনা না-ভেবে শুধু দক্ষিণ ভারতের ছবি কপি করতেই ব্যস্ত সবাই।
ইউটিউবে ‘ছত্রাক’-এর শয্যা-দৃশ্যের ক্লিপিং যাওয়ার পর থেকেই এই নিয়ে কলকাতায় উত্তেজনার পারদ মিনিটে মিনিটে চড়ছে। এ অবস্থায় পাওলির মন্তব্য, এ রকম একটা দৃশ্য বাংলা ছবিকে দিয়ে যদি আমি কপি-সিনেমা তৈরির প্রবণতা আটকাতে পারি, তা হলে সেটা হবে আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
No comments