পরিবহন ধর্মঘটে পণ্যের দাম গেছে কমে
সড়ক পরিবহনশ্রমিকদের ধর্মঘটের কারণে
জয়পুরহাট জেলায় কৃষিপণ্যের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। ধর্মঘটের কারণে সড়ক
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় ব্যবসায়ীরা কাঁচামাল কিনছেন না।
ক্রেতা না পেয়ে বাধ্য হয়ে কৃষকেরা কম দামে তাঁদের পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য
হচ্ছেন। গত সোমবার রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ১০ দফা দাবি
আদায়ের লক্ষ্যে ওই ধর্মঘটের ডাক দেয়।
জেলার আক্কেলপুর উপজেলার জামালগঞ্জ হাটে এবং সদর উপজেলার পুরানাপৈল ও পাঁচবিবির কচুর লতির হাটে গতকাল মঙ্গলবার কচুর লতি বিক্রি হয়েছে ১৫০-২০০ টাকা মণ দরে। তিন দিন আগেও ওই সব লতি প্রতি মণ বিক্রি হয়েছিল ৪০০-৫০০ টাকা মণ দরে। জামালগঞ্জ হাটে বেগুন প্রতি মণ ৭০-৮০ টাকা, পটোল ২০০-২৫০ টাকা, সাদা জাতের আলু ১২০-১৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। ধর্মঘটের আগে বেগুন বিক্রি হয়েছে ৩০০-৪০০ টাকা মণ দরে। আর পটোল বিক্রি হয়েছিল ৪০০ টাকা মণ দরে।
সদর উপজেলার জামালপুর গ্রামের ভূতনিচড়ার কৃষক নূর আলম, পুরানাপৈল গ্রামের আশরাফ আলী, বনখুর গ্রামের বেলাল হোসেন, ক্ষেতলালের মহব্বতপুর গ্রামের কৃষক সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, মঙ্গলবার জামালগঞ্জ হাটে এবং পুরানাপৈল বাজার ও পাঁচবিবি কচুর লতির হাটে তাঁরা ওই সব কৃষিপণ্য ক্রেতা না পেয়ে পানির দরে বিক্রি করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, দিনের পর দিন হরতাল ও ধর্মঘটে কারণে কৃষকেরা মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। কাঁচামালের ব্যবসায়ী সায়মুদ্দিন, আবদুর রহিম, মহসিন আলী জানান, পরিবহন ধর্মঘটের কারণে তাঁরা আলু, বেগুন, পটোল, করলা, কাঁচা মরিচ, কচুর লতি, ঢ্যাঁড়সসহ বিভিন্ন শাক-সবজি তাঁরা কিনছেন না। ওই সব পণ্য কিনেই সঙ্গে সঙ্গে ট্রাকে করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মজিদ জানান, ধর্মঘটের কারণে বাইরের জেলা থেকে কৃষিপণ্য কেনার জন্য ব্যবসায়ীরা আসতে না পারায় এবং দু-চারজন ব্যবসায়ী এলেও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় তাঁরা মাল কিনছেন না। এ কারণে দাম কমে গেছে।
জেলার আক্কেলপুর উপজেলার জামালগঞ্জ হাটে এবং সদর উপজেলার পুরানাপৈল ও পাঁচবিবির কচুর লতির হাটে গতকাল মঙ্গলবার কচুর লতি বিক্রি হয়েছে ১৫০-২০০ টাকা মণ দরে। তিন দিন আগেও ওই সব লতি প্রতি মণ বিক্রি হয়েছিল ৪০০-৫০০ টাকা মণ দরে। জামালগঞ্জ হাটে বেগুন প্রতি মণ ৭০-৮০ টাকা, পটোল ২০০-২৫০ টাকা, সাদা জাতের আলু ১২০-১৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। ধর্মঘটের আগে বেগুন বিক্রি হয়েছে ৩০০-৪০০ টাকা মণ দরে। আর পটোল বিক্রি হয়েছিল ৪০০ টাকা মণ দরে।
সদর উপজেলার জামালপুর গ্রামের ভূতনিচড়ার কৃষক নূর আলম, পুরানাপৈল গ্রামের আশরাফ আলী, বনখুর গ্রামের বেলাল হোসেন, ক্ষেতলালের মহব্বতপুর গ্রামের কৃষক সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, মঙ্গলবার জামালগঞ্জ হাটে এবং পুরানাপৈল বাজার ও পাঁচবিবি কচুর লতির হাটে তাঁরা ওই সব কৃষিপণ্য ক্রেতা না পেয়ে পানির দরে বিক্রি করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, দিনের পর দিন হরতাল ও ধর্মঘটে কারণে কৃষকেরা মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। কাঁচামালের ব্যবসায়ী সায়মুদ্দিন, আবদুর রহিম, মহসিন আলী জানান, পরিবহন ধর্মঘটের কারণে তাঁরা আলু, বেগুন, পটোল, করলা, কাঁচা মরিচ, কচুর লতি, ঢ্যাঁড়সসহ বিভিন্ন শাক-সবজি তাঁরা কিনছেন না। ওই সব পণ্য কিনেই সঙ্গে সঙ্গে ট্রাকে করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মজিদ জানান, ধর্মঘটের কারণে বাইরের জেলা থেকে কৃষিপণ্য কেনার জন্য ব্যবসায়ীরা আসতে না পারায় এবং দু-চারজন ব্যবসায়ী এলেও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় তাঁরা মাল কিনছেন না। এ কারণে দাম কমে গেছে।
No comments