আয়োজন ফুলে ফুলে... by জাহিদ হোসাইন খান
ফুল, পাতা ও নানা ধরনের শাখা-প্রশাখা।
ইকেবানার মাধ্যমে প্রকৃতির এসব অনুষঙ্গ তুলে ধরেছেন প্রতিযোগীরা। গত ২৮ জুন
ঢাকার পর্যটন হোটেল অবকাশে দিনব্যাপী ইকেবানা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স
আরেফিন সিদ্দিক। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ইকেবানা
শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ মালেকা খান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান
সম্পাদক আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইউনেসকো ক্লাবের মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন
চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদা এম রশীদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরেফিন সিদ্দিক বলেন, শিল্পকলার এই মাধ্যমকে তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। তরুণেরা ফুলের মতো নিষ্পাপ; তাদের শিল্পকলা সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলতে পারলে সমাজের অস্থিরতা কমে আসবে। বাংলাদেশে ১৯৭৪ সাল থেকে ইকেবানা নন্দনতত্ত্ব নিয়ে কাজ করছেন মালেকা খান। তিনি জানান, ইকেবানার মাধ্যমে ফুল দিয়ে তৈরি করা যায় নিজের ভিন্ন এক জগৎ। একটি ছোট ফুলদানিতে রূপক অর্থে ইকেবানার মাধ্যমে স্বর্গ, মর্ত্য আর মানুষের অবস্থান তুলে ধরা যায়।
অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বেসামরিক পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান ও বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসের সচিব হিরোইউকি মিনামি। বাংলাদেশ জাতীয় ইউনেসকো ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। ক্লাবের মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী জানান, ‘জাপানি ফুল সাজানোর বিদ্যাকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতেই আমাদের এই আয়োজন। কয়েক বছর ধরে আমরা নিয়মিত এই আয়োজন করে আসছি।’ বর্ষার প্রকৃতি, একাকিত্ব নামের বাহারি বর্ণের ক্রিসেনথিমাম, অ্যাকাশিয়া, ডালিয়া, গোলাপসহ নানা পদের ফুলের বাহারি উপস্থাপনা অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা এনে দেয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরেফিন সিদ্দিক বলেন, শিল্পকলার এই মাধ্যমকে তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। তরুণেরা ফুলের মতো নিষ্পাপ; তাদের শিল্পকলা সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলতে পারলে সমাজের অস্থিরতা কমে আসবে। বাংলাদেশে ১৯৭৪ সাল থেকে ইকেবানা নন্দনতত্ত্ব নিয়ে কাজ করছেন মালেকা খান। তিনি জানান, ইকেবানার মাধ্যমে ফুল দিয়ে তৈরি করা যায় নিজের ভিন্ন এক জগৎ। একটি ছোট ফুলদানিতে রূপক অর্থে ইকেবানার মাধ্যমে স্বর্গ, মর্ত্য আর মানুষের অবস্থান তুলে ধরা যায়।
অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বেসামরিক পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান ও বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসের সচিব হিরোইউকি মিনামি। বাংলাদেশ জাতীয় ইউনেসকো ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। ক্লাবের মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী জানান, ‘জাপানি ফুল সাজানোর বিদ্যাকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতেই আমাদের এই আয়োজন। কয়েক বছর ধরে আমরা নিয়মিত এই আয়োজন করে আসছি।’ বর্ষার প্রকৃতি, একাকিত্ব নামের বাহারি বর্ণের ক্রিসেনথিমাম, অ্যাকাশিয়া, ডালিয়া, গোলাপসহ নানা পদের ফুলের বাহারি উপস্থাপনা অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা এনে দেয়।
No comments