চার মাস ধরে মেয়েকে খুঁজছেন মা-বাবা
নওগাঁর বদলগাছী পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের
সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রী (১৩) চার মাস ধরে নিখোঁজ। ওই ছাত্রীর মা-বাবা
তাঁদের একমাত্র মেয়েকে উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
ওই
দম্পতি জানান, তাঁদের মেয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে নয়টার দিকে
বিদ্যালয়ে যায়। এরপর সে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। আত্মীয়স্বজনের বাড়িসহ সম্ভাব্য
সব জায়গায় খোঁজখবর করে মেয়েকে না পেয়ে গত ১৩ এপ্রিল বদলগাছী থানায় মামলা
করতে গেলে পুলিশ নিখোঁজসংক্রান্ত একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে।
সর্বশেষ গত ২১ জুন তাঁদের মেয়ে মুঠোফোনে জানায়, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ম্যাচ ফ্যাক্টরির পাশে একটি বাড়িতে শাহ সম্রাট হিরো নামের এক ব্যক্তি তাকে আটকে রেখেছে। এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে লাইন কেটে দেওয়া হয়। পরে তাঁরা সেখানে গিয়ে অনেক খোঁজ করেও মেয়ের সন্ধান পাননি। আর্থিক অনটনের কারণে মেয়েকে উদ্ধারের জন্য কিছু করতেও পারছেন না। মেয়েকে খুন, গুম বা পাচারের হাত থেকে রক্ষার জন্য তাঁরা সবার সহযোগিতা চান।
ওই ছাত্রীর বাবা জানান, গত বছরের জুনে বগুড়ার রহমাননগরের শাহ সম্রাট হিরোর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। তিনি বেকার ও আর্থিক সংকটে আছেন জেনে সম্রাট তাঁর সিডির দোকানে চাকরি দিতে চান। এর সূত্র ধরে সম্রাট তাঁদের বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন। একপর্যায়ে তিনি চাকরির জন্য জমি বিক্রি করে সম্রাটকে দেড় লাখ টাকা দেন। তবে মেয়ে হারানোর পর থেকে সম্রাটের সঙ্গে তাঁদের আর যোগাযোগ হয়নি। তিনি বগুড়ার রহমাননগরে সম্রাটের বাড়িও চেনেন না।
ওই দম্পতির প্রতিবেশী আজাদ হোসেন জানান, সম্রাট ওই বাড়িতে যাতায়াত করতেন, তা তিনি দেখেছেন। কিন্তু টাকা নিয়েছেন কি না, তা জানেন না।
এ ব্যাপারে বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ লেনিন আলমগীর জানান, জিডি করার পর দেশের সব থানায় এ বিষয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে।
সর্বশেষ গত ২১ জুন তাঁদের মেয়ে মুঠোফোনে জানায়, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ম্যাচ ফ্যাক্টরির পাশে একটি বাড়িতে শাহ সম্রাট হিরো নামের এক ব্যক্তি তাকে আটকে রেখেছে। এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে লাইন কেটে দেওয়া হয়। পরে তাঁরা সেখানে গিয়ে অনেক খোঁজ করেও মেয়ের সন্ধান পাননি। আর্থিক অনটনের কারণে মেয়েকে উদ্ধারের জন্য কিছু করতেও পারছেন না। মেয়েকে খুন, গুম বা পাচারের হাত থেকে রক্ষার জন্য তাঁরা সবার সহযোগিতা চান।
ওই ছাত্রীর বাবা জানান, গত বছরের জুনে বগুড়ার রহমাননগরের শাহ সম্রাট হিরোর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। তিনি বেকার ও আর্থিক সংকটে আছেন জেনে সম্রাট তাঁর সিডির দোকানে চাকরি দিতে চান। এর সূত্র ধরে সম্রাট তাঁদের বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন। একপর্যায়ে তিনি চাকরির জন্য জমি বিক্রি করে সম্রাটকে দেড় লাখ টাকা দেন। তবে মেয়ে হারানোর পর থেকে সম্রাটের সঙ্গে তাঁদের আর যোগাযোগ হয়নি। তিনি বগুড়ার রহমাননগরে সম্রাটের বাড়িও চেনেন না।
ওই দম্পতির প্রতিবেশী আজাদ হোসেন জানান, সম্রাট ওই বাড়িতে যাতায়াত করতেন, তা তিনি দেখেছেন। কিন্তু টাকা নিয়েছেন কি না, তা জানেন না।
এ ব্যাপারে বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ লেনিন আলমগীর জানান, জিডি করার পর দেশের সব থানায় এ বিষয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে।
No comments