নীরব থাকলেই দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক?
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনো বিষয়ে দ্বিমত
হলে প্রসঙ্গ পরিবর্তন করা অথবা নীরব থাকার কৌশল অবলম্বন করেন অনেকেই।
সাধারণভাবে মনে করা হয়, এ ধরনের আচরণ সম্পর্কের ক্ষতি করে। কারণ, এতে
ক্ষোভ দানা বাঁধতে থাকে, যার সুদূরপ্রসারী ফল নেতিবাচক।
তবে
গবেষকেরা বলছেন, আপনার সঙ্গী যখন রেগে যান, তখন আপনি যদি চুপ থাকেন, তবে
তা ছোটখাটো বিভেদ এড়াতে সহায়তা করে। বৈবাহিক সম্পর্ককে দীর্ঘস্থায়ী করার
জন্য দ্বন্দ্ব এড়ানোর এই কৌশল রপ্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এই গবেষণা করেছেন। গবেষণায় ১২৭টি মধ্যবয়সী ও বয়স্ক দম্পতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বিজ্ঞানীরা এসব দম্পতির সম্পর্কের অগ্রগতি ১৩ বছর ধরে পর্যবেক্ষণে রাখেন এবং তাঁদের মধ্যে ১৫ মিনিটের আলোচনা রেকর্ড করেন। এর মাধ্যমে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে কীভাবে ভাববিনিময় করে থাকেন, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।
গবেষকেরা, বিশেষ করে কোনো দম্পতির একজন অন্যকে দোষারোপ করলে বা চাপ দিলে পরের জন কীভাবে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন, তা জানার চেষ্টা করেন। এটাকে তাঁরা বলছেন, ‘দাবি প্রত্যাহার’ বা ছাড় দেওয়ার মানসিকতা। গবেষকেরা দেখতে পান, সময়ের ব্যবধানে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই ক্রমবর্ধমানভাবে দ্বন্দ্ব এড়িয়ে চলার পথ খোঁজেন। কোনো বিষয়ে বিভেদ দেখা দিলে তখন নীরব থাকা বা প্রসঙ্গ পরিবর্তনের চেষ্টার মাধ্যমে তাঁরা শান্তিতে সহাবস্থানের একটা পথ পেয়ে যান। ফলে বৈবাহিক জীবন দীর্ঘস্থায়ী হয়।
গবেষণাকর্মটির প্রধান লেখক সারাহ হোলি বলেন, এমনও হতে পারে যে বয়স ও বৈবাহিক সম্পর্কের মেয়াদ উভয়ই ক্রমবর্ধমানভাবে বিভেদ এড়িয়ে চলার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। টেলিগ্রাফ।
সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এই গবেষণা করেছেন। গবেষণায় ১২৭টি মধ্যবয়সী ও বয়স্ক দম্পতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বিজ্ঞানীরা এসব দম্পতির সম্পর্কের অগ্রগতি ১৩ বছর ধরে পর্যবেক্ষণে রাখেন এবং তাঁদের মধ্যে ১৫ মিনিটের আলোচনা রেকর্ড করেন। এর মাধ্যমে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে কীভাবে ভাববিনিময় করে থাকেন, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।
গবেষকেরা, বিশেষ করে কোনো দম্পতির একজন অন্যকে দোষারোপ করলে বা চাপ দিলে পরের জন কীভাবে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন, তা জানার চেষ্টা করেন। এটাকে তাঁরা বলছেন, ‘দাবি প্রত্যাহার’ বা ছাড় দেওয়ার মানসিকতা। গবেষকেরা দেখতে পান, সময়ের ব্যবধানে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই ক্রমবর্ধমানভাবে দ্বন্দ্ব এড়িয়ে চলার পথ খোঁজেন। কোনো বিষয়ে বিভেদ দেখা দিলে তখন নীরব থাকা বা প্রসঙ্গ পরিবর্তনের চেষ্টার মাধ্যমে তাঁরা শান্তিতে সহাবস্থানের একটা পথ পেয়ে যান। ফলে বৈবাহিক জীবন দীর্ঘস্থায়ী হয়।
গবেষণাকর্মটির প্রধান লেখক সারাহ হোলি বলেন, এমনও হতে পারে যে বয়স ও বৈবাহিক সম্পর্কের মেয়াদ উভয়ই ক্রমবর্ধমানভাবে বিভেদ এড়িয়ে চলার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। টেলিগ্রাফ।
No comments