পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলা থেকে সব আসামির অব্যাহতি
আলোচিত পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলায় দুদকের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাত আসামিকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত। বিশ্বব্যাংকের চাপে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত শুরুর ২২ মাস পর আদালতের এ আদেশের মধ্য দিয়ে মামলাটি শেষ হলো। ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ মো. জহুরুল হক রোববার দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। এর আগে বিশ্বব্যাংকের তাগিদে ‘ঘুষ লেনদেনের ষড়যন্ত্রে’র অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক আবদুল্লাহ আল জাহিদ ২০১২ সালের ১৭ই ডিসেম্বর বনানী থানায় এ মামলা দায়ের করেন। এতে সাতজনকে আসামি করা হয়। মামলায় প্রধান আসামি করা হয় সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াকে। তাকে গ্রেপ্তার করার পাশাপাশি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একই সঙ্গে দুর্নীতির অভিযোগে পদত্যাগে বাধ্য হন মহাজোট সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন। অভিযোগ ছিল সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও। দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে দীর্ঘ টানাপড়েন শেষে গত বছর জানুয়ারিতে দেশের সবচেয়ে বড় এ অবকাঠামো নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল হয়ে যায়। প্রকল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অন্যান্য দাতা সংস্থাও।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদী শাসন) কাজী মো. ফেরদৌস, সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী রিয়াজ আহমেদ জাবের, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড প্ল্যানিং কনসালটেন্ট লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশে কানাডীয় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি লাভালিনের স্থানীয় প্রতিনিধি মোহাম্মদ মোস্তফা, এসএনসি-লাভালিনের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, সংস্থার আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস। পরে জামিনে মুক্তি পান সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
গত বছর জুনে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে তাকে চাকরিও ফিরিয়ে দেয়া হয়। দুদকের আবেদনে আদালত তাদের সবাইকে অব্যাহতি দিয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, আসামিরা পারস্পরিক যোগসাজশে ঘুষ লেনদেনের ষড়যন্ত্র করার মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের তদারক পরামর্শকের কাজের অন্যতম দরদাতা এসএনসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনালকে পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে। এর মধ্য দিয়ে তারা দণ্ডবিধির ১৬১ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে অপরাধ করেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এসএনসি লাভালিন ওই কার্যাদেশ পেলে ‘ঘুষ লেনদেন সম্পন্ন হতো’ বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছিল। ৩রা সেপ্টেম্বর দুদক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান বলেন, মামলার মেরিট না থাকায় তদন্তে পর্যাপ্ত তথ্য ও সাক্ষী না পাওয়ায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়েছে। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে তদন্তে মামলাটিকে এগিয়ে নেয়ার মতো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই আদালতে চার্জশিট পেশ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর আগে গত ১৭ই সেপ্টেম্বর আদালতে জমা দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনে দুদকের পক্ষে বলা হয়, পদ্মা সেতু নির্মাণে ‘দুর্নীতি বা ষড়যন্ত্রে’র কোন প্রমাণ তারা পাননি। অনেকেই বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে পুনঃতদন্ত করে এর বিচার হবে। আইনজীবীদেরও কেউ কেউ বলেছেন, এটা রিভিউ ও পুনঃতদন্ত করা যাবে। এ সব প্রশ্নে আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, একবার মামলা শেষ হয়ে গেলে ও ফাইনাল রিপোর্ট হলে আর সেই মামলায় কিংবা ঘটনার পুনঃতদন্ত করার বিধান নেই। এ মামলারও কোন পুনঃতদন্ত করা যাবে না। আইনমন্ত্রী বলেছেন, আসলে এটা সম্ভব নয়। যারা একথা বলেছেন তারা আইন না জেনেই বলছেন। ৩রা সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বলেন, প্রাথমিক তথ্য ও চূড়ান্ত সত্যতা এক নয়। প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তি ছিল পত্রিকায় প্রকাশিত খবর ও বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ। ২০১১ সালে পদ্মা সেতু নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে আমরা এই দুর্নীতির তথ্য সম্পর্কে জানতে পারি। এরপর বিশ্বব্যাংকের অনুরোধে আমরা একটি টিম গঠন করি। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের টিম একাধিক বার বাংলাদেশে আসে এবং আমাদের সঙ্গে তাদের কয়েক দফা বৈঠক হয়। দুদক টিম দীর্ঘদিন এই অভিযোগ অনুসন্ধান করে। অনুসন্ধান শেষে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, বিশ্বব্যাংকের আশ্বাসের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হলেও মামলা চালানোর জন্য দাতা সংস্থা ও কানাডা থেকে পর্যাপ্ত তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায়নি। বিশ্বব্যাংকের অনুরোধে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে কানাডায় এসএনসি লাভালিনের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ ও সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর টরোন্টোতে তাদের বিচারও শুরু হয়। ওই সময় রমেশ শাহের কাছ থেকে কানাডীয় পুলিশের জব্দ করা একটি ডায়েরি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। এতে কাকে কতো শতাংশ ঘুষ দেয়া হবে তার সাংকেতিক বিবরণ ছিল বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়। এসব প্রতিবেদনে বলা হয়, এসএনসি-লাভালিনকে পদ্মা সেতুর পরামর্শকের কাজ পাইয়ে দিলে প্রকল্প ব্যয়ের ৪ শতাংশ আবুল হোসেনকে এবং আরও কয়েকজন কর্মকর্তাকে আরও ৬ শতাংশ দেয়ার কথা ছিল।
দুদক কমিশনার (তদন্ত) সাহবুদ্দিন চুপ্পু এ বিষয়ে পরে সাংবদিকদের বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে ডায়েরি শব্দটি ছিল, কানাডার আদালতে যাকে বলা হয়েছে নোটবুক। আমরা ওই নোটবুকের কপি পর্যালোচনা করেছি। তাতে কোন আসামিকেই দোষী সাব্যস্ত করা যায় না। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের পর নিজস্ব অর্থায়নে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয় সরকার। ১২ হাজার কোটি টাকায় চার বছরের মধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণে চীনা কোম্পানি মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিও করা হয়। জমি অধিগ্রহণ করে সেতুর অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এটর্নি জেনারেল এডভোকেট মাহবুবে আলম বলেন, এ মামলায় চাইলে পুনঃতদন্ত করতে পারে। তবে লাভ হবে না। কারণ, এ ঘটনায় কোন প্রমাণ দেশে-বিদেশে মেলেনি। তবে যাদের নাম সন্দেহভাজনের তালিকায় ছিল তাদের দাবি, এই রাখাটা আইনসম্মত হয়নি। এর আগে কোন মামলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদী শাসন) কাজী মো. ফেরদৌস, সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী রিয়াজ আহমেদ জাবের, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড প্ল্যানিং কনসালটেন্ট লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশে কানাডীয় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি লাভালিনের স্থানীয় প্রতিনিধি মোহাম্মদ মোস্তফা, এসএনসি-লাভালিনের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, সংস্থার আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস। পরে জামিনে মুক্তি পান সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
গত বছর জুনে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে তাকে চাকরিও ফিরিয়ে দেয়া হয়। দুদকের আবেদনে আদালত তাদের সবাইকে অব্যাহতি দিয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, আসামিরা পারস্পরিক যোগসাজশে ঘুষ লেনদেনের ষড়যন্ত্র করার মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের তদারক পরামর্শকের কাজের অন্যতম দরদাতা এসএনসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনালকে পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে। এর মধ্য দিয়ে তারা দণ্ডবিধির ১৬১ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে অপরাধ করেছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এসএনসি লাভালিন ওই কার্যাদেশ পেলে ‘ঘুষ লেনদেন সম্পন্ন হতো’ বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছিল। ৩রা সেপ্টেম্বর দুদক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান বলেন, মামলার মেরিট না থাকায় তদন্তে পর্যাপ্ত তথ্য ও সাক্ষী না পাওয়ায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়েছে। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে তদন্তে মামলাটিকে এগিয়ে নেয়ার মতো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই আদালতে চার্জশিট পেশ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর আগে গত ১৭ই সেপ্টেম্বর আদালতে জমা দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনে দুদকের পক্ষে বলা হয়, পদ্মা সেতু নির্মাণে ‘দুর্নীতি বা ষড়যন্ত্রে’র কোন প্রমাণ তারা পাননি। অনেকেই বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে পুনঃতদন্ত করে এর বিচার হবে। আইনজীবীদেরও কেউ কেউ বলেছেন, এটা রিভিউ ও পুনঃতদন্ত করা যাবে। এ সব প্রশ্নে আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, একবার মামলা শেষ হয়ে গেলে ও ফাইনাল রিপোর্ট হলে আর সেই মামলায় কিংবা ঘটনার পুনঃতদন্ত করার বিধান নেই। এ মামলারও কোন পুনঃতদন্ত করা যাবে না। আইনমন্ত্রী বলেছেন, আসলে এটা সম্ভব নয়। যারা একথা বলেছেন তারা আইন না জেনেই বলছেন। ৩রা সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বলেন, প্রাথমিক তথ্য ও চূড়ান্ত সত্যতা এক নয়। প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তি ছিল পত্রিকায় প্রকাশিত খবর ও বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ। ২০১১ সালে পদ্মা সেতু নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে আমরা এই দুর্নীতির তথ্য সম্পর্কে জানতে পারি। এরপর বিশ্বব্যাংকের অনুরোধে আমরা একটি টিম গঠন করি। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের টিম একাধিক বার বাংলাদেশে আসে এবং আমাদের সঙ্গে তাদের কয়েক দফা বৈঠক হয়। দুদক টিম দীর্ঘদিন এই অভিযোগ অনুসন্ধান করে। অনুসন্ধান শেষে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, বিশ্বব্যাংকের আশ্বাসের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হলেও মামলা চালানোর জন্য দাতা সংস্থা ও কানাডা থেকে পর্যাপ্ত তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায়নি। বিশ্বব্যাংকের অনুরোধে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে কানাডায় এসএনসি লাভালিনের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ ও সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর টরোন্টোতে তাদের বিচারও শুরু হয়। ওই সময় রমেশ শাহের কাছ থেকে কানাডীয় পুলিশের জব্দ করা একটি ডায়েরি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। এতে কাকে কতো শতাংশ ঘুষ দেয়া হবে তার সাংকেতিক বিবরণ ছিল বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়। এসব প্রতিবেদনে বলা হয়, এসএনসি-লাভালিনকে পদ্মা সেতুর পরামর্শকের কাজ পাইয়ে দিলে প্রকল্প ব্যয়ের ৪ শতাংশ আবুল হোসেনকে এবং আরও কয়েকজন কর্মকর্তাকে আরও ৬ শতাংশ দেয়ার কথা ছিল।
দুদক কমিশনার (তদন্ত) সাহবুদ্দিন চুপ্পু এ বিষয়ে পরে সাংবদিকদের বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে ডায়েরি শব্দটি ছিল, কানাডার আদালতে যাকে বলা হয়েছে নোটবুক। আমরা ওই নোটবুকের কপি পর্যালোচনা করেছি। তাতে কোন আসামিকেই দোষী সাব্যস্ত করা যায় না। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের পর নিজস্ব অর্থায়নে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয় সরকার। ১২ হাজার কোটি টাকায় চার বছরের মধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণে চীনা কোম্পানি মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিও করা হয়। জমি অধিগ্রহণ করে সেতুর অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এটর্নি জেনারেল এডভোকেট মাহবুবে আলম বলেন, এ মামলায় চাইলে পুনঃতদন্ত করতে পারে। তবে লাভ হবে না। কারণ, এ ঘটনায় কোন প্রমাণ দেশে-বিদেশে মেলেনি। তবে যাদের নাম সন্দেহভাজনের তালিকায় ছিল তাদের দাবি, এই রাখাটা আইনসম্মত হয়নি। এর আগে কোন মামলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
No comments