রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এখন সকল সমালোচনার উর্ধ্বে : ড. কামাল
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের রিট আবেদনের শুনানিতে ড. কামাল হোসেন আদালতে বলেছেন, বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এখন সকল সমালোচনার উর্ধ্বে। আমাদের দেশের গণতন্ত্র এখন এই পর্যায়ে এসে পৌছেছে। গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা আরো স্বাভাবিক হওয়া উচিত ছিল।
আজ সোমবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরি ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চে শুনানিতে ড. কামাল হোসেন একথা বলেন।
আদালত রিটের শুনানি শেষে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে গ্রেফতার ও হয়রানি না করার নির্দেশ দেন আদালত।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের পক্ষে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়।
ফজলুর রহমান বর্তমানে আমেরিকায় অবস্থান করছেন। আদালতের আদেশের ফলে তিনি বাংলাদেশে আসার পর বিমান বন্দর থেকে কিশোরগঞ্জ জেলা আদালতে আত্মসমর্পন না করা পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার ও হয়রানি না যাবে না।
উল্লেখ্য, গত ১৯ মার্চ কিশোরগঞ্জে নির্বাচনী এলাকা ইটনার এক জনসভায় সরকারের সমালোচনা করায় সরকারদলীয় মো. আলী হোসেন নামের এক ব্যাক্তি ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি জিডি করে।
সেই জিডির ভিত্তিতে ফজলুল রহমানের বিরুদ্ধে ১৮ আগস্ট চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করে তদন্ত কর্মকর্তা। সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে জিডিটি পরবর্তীকালে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় রূপান্তরিত হয়। পরে ওই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
আজ সোমবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরি ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চে শুনানিতে ড. কামাল হোসেন একথা বলেন।
আদালত রিটের শুনানি শেষে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে গ্রেফতার ও হয়রানি না করার নির্দেশ দেন আদালত।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের পক্ষে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়।
ফজলুর রহমান বর্তমানে আমেরিকায় অবস্থান করছেন। আদালতের আদেশের ফলে তিনি বাংলাদেশে আসার পর বিমান বন্দর থেকে কিশোরগঞ্জ জেলা আদালতে আত্মসমর্পন না করা পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার ও হয়রানি না যাবে না।
উল্লেখ্য, গত ১৯ মার্চ কিশোরগঞ্জে নির্বাচনী এলাকা ইটনার এক জনসভায় সরকারের সমালোচনা করায় সরকারদলীয় মো. আলী হোসেন নামের এক ব্যাক্তি ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি জিডি করে।
সেই জিডির ভিত্তিতে ফজলুল রহমানের বিরুদ্ধে ১৮ আগস্ট চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করে তদন্ত কর্মকর্তা। সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে জিডিটি পরবর্তীকালে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় রূপান্তরিত হয়। পরে ওই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
No comments