এক নজরে পৌরসভা
১৯৯৭-৯৮ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বোয়ালখালীকে পৌরসভা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি (তখনকার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী) মো. জিল্লুর রহমান ২০০১ সালের ১৩ মে বোয়ালখালীতে এক সমাবেশে পৌরসভা গঠনের ঘোষণা দেন।
চলতি বছর ৪ অক্টোবর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় উপজেলা সদর ইউনিয়ন (পূর্ব গোমদণ্ডী) সম্পূর্ণ, পশ্চিম গোমদণ্ডী ইউনিয়নের ছয় ওয়ার্ড ও কধুরখিল ইউনিয়নের তিন ওয়ার্ড নিয়ে পৌরসভা গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করে। ১৩ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে পৌর প্রশাসক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
পরিসংখ্যান বিভাগের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পৌর এলাকার আয়তন প্রায় সাড়ে ১৫ বর্গকিলোমিটার, লোকসংখ্যা ৬৬ হাজার ২৪১ জন। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নে ২৮ হাজার ৯৫৬ জন, পশ্চিম গোমদণ্ডীর ২৭ হাজার ২৮৫ জন এবং কধুরখিলে প্রায় ১০ হাজার জন। প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব গড়ে প্রায় তিন হাজার ১৬০ জন। সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা পূর্ব গোমদণ্ডীতে, বর্গকিলোমিটারে প্রায় চার হাজার। সবচেয়ে কম পশ্চিম গোমদণ্ডীতে, বর্গকিলোমিটারে প্রায় আড়াই হাজার। পৌর এলাকার ৬৭ ভাগ জমিই কৃষি উপযোগী। তবে অকৃষিজীবী ব্যক্তির সংখ্যা ৭৫ ভাগ। শিপইয়ার্ড, টেক্সটাইল, লবণ, কাগজ, ভোজ্যতেলসহ ছোট-বড় ১৫ থেকে ১৬টি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রধান প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—টিকে পেপার, এফএমসি (ফ্রেন্ডস মাল্টিমিডিয়া কোম্পানি) ডক ইয়ার্ড, রিজেন্ট টেক্সটাইলস, কনফিডেন্স সল্ট, হক্কানি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, এএনজেড টেক্সটাইলস, পানামা বনস্পতি ও চারটি স্বয়ংক্রিয় ইট তৈরির কারখানা। এ ছাড়া রয়েছে অন্তত সাতটি বড় বিপণিবিতানসহ প্রায় আড়াই হাজার দোকানপাট, একটি ডিগ্রি কলেজ, পাঁচটি উচ্চবিদ্যালয়, সাতটি হাটবাজার, পাঁচটি ব্যাংক। বার্ষিক রাজস্ব আয় প্রায় ২২ লাখ ২১ হাজার টাকা।
পরিসংখ্যান বিভাগের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পৌর এলাকার আয়তন প্রায় সাড়ে ১৫ বর্গকিলোমিটার, লোকসংখ্যা ৬৬ হাজার ২৪১ জন। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নে ২৮ হাজার ৯৫৬ জন, পশ্চিম গোমদণ্ডীর ২৭ হাজার ২৮৫ জন এবং কধুরখিলে প্রায় ১০ হাজার জন। প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব গড়ে প্রায় তিন হাজার ১৬০ জন। সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা পূর্ব গোমদণ্ডীতে, বর্গকিলোমিটারে প্রায় চার হাজার। সবচেয়ে কম পশ্চিম গোমদণ্ডীতে, বর্গকিলোমিটারে প্রায় আড়াই হাজার। পৌর এলাকার ৬৭ ভাগ জমিই কৃষি উপযোগী। তবে অকৃষিজীবী ব্যক্তির সংখ্যা ৭৫ ভাগ। শিপইয়ার্ড, টেক্সটাইল, লবণ, কাগজ, ভোজ্যতেলসহ ছোট-বড় ১৫ থেকে ১৬টি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রধান প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—টিকে পেপার, এফএমসি (ফ্রেন্ডস মাল্টিমিডিয়া কোম্পানি) ডক ইয়ার্ড, রিজেন্ট টেক্সটাইলস, কনফিডেন্স সল্ট, হক্কানি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, এএনজেড টেক্সটাইলস, পানামা বনস্পতি ও চারটি স্বয়ংক্রিয় ইট তৈরির কারখানা। এ ছাড়া রয়েছে অন্তত সাতটি বড় বিপণিবিতানসহ প্রায় আড়াই হাজার দোকানপাট, একটি ডিগ্রি কলেজ, পাঁচটি উচ্চবিদ্যালয়, সাতটি হাটবাজার, পাঁচটি ব্যাংক। বার্ষিক রাজস্ব আয় প্রায় ২২ লাখ ২১ হাজার টাকা।
No comments