রংপুর সিটি নির্বাচন- নাগরিক মঞ্চের মেয়র প্রার্থীর ২২ দফার নির্বাচনী ইশতেহার
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নাগরিক মঞ্চের ব্যানারে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মেয়র পদপ্রার্থী ও ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা কাজী মাজিরুল ইসলাম গত মঙ্গলবার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন।
নির্বাচনে ১১ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে মাজিরুল ইসলামই প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে ইশতেহার ঘোষণা করেন। শহরের রাজা রামমোহন মার্কেট মিলনায়তনে ২২ দফা কর্মসূচিভিত্তিক ইশতেহার ঘোষণা করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক মঞ্চের আহ্বায়ক মোজাহার আলী। ইশতেহার পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম হক্কানী।
২২ দফা কর্মসূচির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শক্তিশালী ও স্বায়ত্তশাসিত শাসনব্যবস্থা এবং গণমুখী প্রশাসন গঠনে সিটি করপোরেশনের কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে প্রতি চার মাস পর পর নাগরিকদের সঙ্গে মতবিনিময়, বিভিন্ন পেশার নাগরিকদের নিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে উপদেষ্টা পরিষদ গঠন, নগর উন্নয়নে শত বছরের উন্নয়ন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন, বাড়তি কর ধার্য না করা, যোগাযোগ ও ভৌত কাঠামোর উন্নয়নের ক্ষেত্রে গ্যাস সংযোগের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনকে সমন্বয় ও বেগবান করা। এ ছাড়া যানজটমুক্ত মহানগর গড়ে তুলতে গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা, আন্তনগর ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবেশ দূষণরোধে নগরের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত শ্যামাসুন্দরী ও কেডি খাল পুনর্খনন, আইটি ভিলেজ স্থাপন, কালেক্টরেট মাঠে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং রংপুর টাউন হল ও পাবলিক লাইব্রেরি চত্বর ঘিরে সাংস্কৃতিকপল্লি গড়ে তোলা।
২২ দফা কর্মসূচির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শক্তিশালী ও স্বায়ত্তশাসিত শাসনব্যবস্থা এবং গণমুখী প্রশাসন গঠনে সিটি করপোরেশনের কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে প্রতি চার মাস পর পর নাগরিকদের সঙ্গে মতবিনিময়, বিভিন্ন পেশার নাগরিকদের নিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে উপদেষ্টা পরিষদ গঠন, নগর উন্নয়নে শত বছরের উন্নয়ন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন, বাড়তি কর ধার্য না করা, যোগাযোগ ও ভৌত কাঠামোর উন্নয়নের ক্ষেত্রে গ্যাস সংযোগের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনকে সমন্বয় ও বেগবান করা। এ ছাড়া যানজটমুক্ত মহানগর গড়ে তুলতে গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা, আন্তনগর ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবেশ দূষণরোধে নগরের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত শ্যামাসুন্দরী ও কেডি খাল পুনর্খনন, আইটি ভিলেজ স্থাপন, কালেক্টরেট মাঠে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং রংপুর টাউন হল ও পাবলিক লাইব্রেরি চত্বর ঘিরে সাংস্কৃতিকপল্লি গড়ে তোলা।
No comments