সাক্ষাৎকার: এম আলী আশরাফ, নগর পরিকল্পনাবিদ- ‘কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে’
রথম আলো: নগরজুড়েই চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) ব্যাপক উন্নয়নকাজ চলছে। কিন্তু কিছু কাজের মান ও প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ বিষয়ে আপনার মত কী?
এম আলী আশরাফ: চট্টগ্রাম মহানগরের বিভিন্ন রাস্তা চওড়া করার যে কর্মযজ্ঞ চলছে তাতে নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে প্রকল্পের কাজ শেষ হলেই নাগরিকেরা এর সুফল পাবে। তবে রাস্তা চওড়া করার কাজে কিছুটা দেরি হচ্ছে। বিশেষ করে ভূমি অধিগ্রহণ করা বা দুই পক্ষের মধ্যে আপোসরফা সমস্যাজনিত কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘ সময় লাগছে। এ ছাড়া সরকার অনেক সময় টাকা ছাড়তে দেরি করলে প্রকল্প বাস্তবায়নকাজ থমকে যেতে পারে। আসলে চট্টগ্রাম মহানগরে একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ শুরু হয়েছে বলে কষ্টটা দীর্ঘ হচ্ছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া কাজের মান নিয়ে আমি মন্তব্য করতে চাই না।
প্রথম আলো: দুদকের মামলার আসামি তথা প্রকৌশলী ও ঠিকাদারেরা চলমান অনেক প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কী?
এম আলী আশরাফ: আমি পত্রপত্রিকায় দেখেছি চউকের অনেক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা আছে। মামলা থাকা অবস্থায় তাঁরা প্রকল্পকাজে কতটুকু সময় দিতে পারছেন কিংবা এই কাজগুলো কতটুকু তাঁদের দায়িত্বের আওতায় পড়ে সে ব্যাপারে আমার স্পষ্ট ধারণা নেই। তবে আমার জানা মতে, মামলার আসামি হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিচার চলাকালীন সাসপেন্ড (সাময়িক বরখাস্ত) থাকেন। সাসপেন্ড থাকা অবস্থায় দপ্তরে হাজিরা দেওয়া ছাড়া তাঁদের ওপর প্রকল্প সংক্রান্ত কোনো পূর্ণ দায়িত্ব থাকে না। কারণ পূর্ণ দায়িত্ব পেলে চলমান কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।
প্রথম আলো: দুদকের মামলার আসামি তথা প্রকৌশলী ও ঠিকাদারেরা চলমান অনেক প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কী?
এম আলী আশরাফ: আমি পত্রপত্রিকায় দেখেছি চউকের অনেক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা আছে। মামলা থাকা অবস্থায় তাঁরা প্রকল্পকাজে কতটুকু সময় দিতে পারছেন কিংবা এই কাজগুলো কতটুকু তাঁদের দায়িত্বের আওতায় পড়ে সে ব্যাপারে আমার স্পষ্ট ধারণা নেই। তবে আমার জানা মতে, মামলার আসামি হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিচার চলাকালীন সাসপেন্ড (সাময়িক বরখাস্ত) থাকেন। সাসপেন্ড থাকা অবস্থায় দপ্তরে হাজিরা দেওয়া ছাড়া তাঁদের ওপর প্রকল্প সংক্রান্ত কোনো পূর্ণ দায়িত্ব থাকে না। কারণ পূর্ণ দায়িত্ব পেলে চলমান কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।
No comments