যুক্তরাষ্ট্রের তালেবাননীতি বদল
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বব্যাপী
সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ের অন্যতম টার্গেট তলেবান নীতিতে পরিবর্তন এনেছে
দেশটি। আগামী বছর তালেবানের বিরুদ্ধে কোনো অভিযান পরিচালনা করবে না বলে
ঘোষণা দিয়েছে ওয়াশিংটন। ২০১৫ সালে অপারেশনের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্রের মোস্টওয়ান্টেড এক কোটি ডলার মূল্যের মাথা আফগানিস্তানের
তালেবান প্রধান মোল্লা ওমরকে। খবর ডনের।
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, ২০১৫ সালের ২ জানুয়ারির পর থেকে হুমকি মনে না হলে আর কোনো তালেবানের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে না।
ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে পেন্টাগন মুখাপাত্র রিয়ার এডমিরাল জন কিরভি বলেন, কেউ তালেবান সদস্য হওয়া মানেই এটা নয় যে আমেরিকা তার বিরুদ্ধে অভিযান চালাবে। শুধু এই একটা কারণে হামলা চালানো যেতে পারে না। তিনি বলেন, আমরা সশস্ত্র ও নিরস্ত্র তালেবানদের আলাদা তালিকা করব। কেউ যুদ্ধ চালাতে চাইলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না। আমরা একমত হয়েছি যে, আমেরিকা ও তার মিত্র আফগানের বিরুদ্ধে যারা হামলা চালাতে চাইবে তারা নিরাপত্তার ঝুঁকি। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ২০১৪ সালের শেষে আফগানিস্তানে আমরা আমেরিকান যুদ্ধের ইতি টানব। আর দুই সপ্তাহ পরই ১৩ বছরের লড়াইয়ের ইতি ঘটবে। আগামী ২ জানুয়ারি থেকে আফগানিস্তান নীতিতে বদল আনবে উল্লেখ করে কিরভি বলেন, আমরা নীতিতে একটা আমূল বদল আনছি। আর তা ২ জানুয়ারি থেকে। তালেবান সদস্য হওয়া মানেই তারা আমাদের হামলার লক্ষ্য হতে পারে না।
মোল্লা ওমর প্রসঙ্গে আগের অবস্থান পাল্টে এবার সাংবাদিকদের কিরভি বলেন, ২ জানুয়ারির পর থেকে মোল্লা ওমরের বিষয়টাতে আফগান জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, এটাই আসল কথা। কোনো সরাসরি হুমকি না হলে আমেরিকা কিছু করবে না। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান সরকারের প্রধান ছিলেন মোল্লা ওমর। ২০০১ সালের অক্টোবরে ওসামা বিন লাদেনসহ অন্য জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়ার অপরাধে তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে আমেরিকা। তাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য দশ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। ডন।
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, ২০১৫ সালের ২ জানুয়ারির পর থেকে হুমকি মনে না হলে আর কোনো তালেবানের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে না।
ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে পেন্টাগন মুখাপাত্র রিয়ার এডমিরাল জন কিরভি বলেন, কেউ তালেবান সদস্য হওয়া মানেই এটা নয় যে আমেরিকা তার বিরুদ্ধে অভিযান চালাবে। শুধু এই একটা কারণে হামলা চালানো যেতে পারে না। তিনি বলেন, আমরা সশস্ত্র ও নিরস্ত্র তালেবানদের আলাদা তালিকা করব। কেউ যুদ্ধ চালাতে চাইলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না। আমরা একমত হয়েছি যে, আমেরিকা ও তার মিত্র আফগানের বিরুদ্ধে যারা হামলা চালাতে চাইবে তারা নিরাপত্তার ঝুঁকি। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ২০১৪ সালের শেষে আফগানিস্তানে আমরা আমেরিকান যুদ্ধের ইতি টানব। আর দুই সপ্তাহ পরই ১৩ বছরের লড়াইয়ের ইতি ঘটবে। আগামী ২ জানুয়ারি থেকে আফগানিস্তান নীতিতে বদল আনবে উল্লেখ করে কিরভি বলেন, আমরা নীতিতে একটা আমূল বদল আনছি। আর তা ২ জানুয়ারি থেকে। তালেবান সদস্য হওয়া মানেই তারা আমাদের হামলার লক্ষ্য হতে পারে না।
মোল্লা ওমর প্রসঙ্গে আগের অবস্থান পাল্টে এবার সাংবাদিকদের কিরভি বলেন, ২ জানুয়ারির পর থেকে মোল্লা ওমরের বিষয়টাতে আফগান জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, এটাই আসল কথা। কোনো সরাসরি হুমকি না হলে আমেরিকা কিছু করবে না। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান সরকারের প্রধান ছিলেন মোল্লা ওমর। ২০০১ সালের অক্টোবরে ওসামা বিন লাদেনসহ অন্য জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়ার অপরাধে তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে আমেরিকা। তাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য দশ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। ডন।
No comments