চট্টগ্রামে উড়ালসড়কের কাজ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রাম নগরের মুরাদপুর-লালখান বাজার উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার বেলা সোয়া দুইটার দিকে ফলক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে এই নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন তিনি।
>>চট্টগ্রাম নগরে আজ বুধবার দুপুরে মুরাদপুর-লালখান বাজার উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ উদ্বোধনি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: ফোকাস বাংলা
এ উপলক্ষে নগরের মুরাদপুর মোড়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে সিডিএ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রয়াত আওয়ামী লীগের নেতা আখতারুজ্জামান চৌধুরীর নামে এই উড়ালসড়কের নামকরণ করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ঢাকায় বাস করলেও চট্টগ্রামবাসীর সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমরা চট্টগ্রামকে প্রকৃত অর্থেই বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি কথা দিয়েছিলাম, দায়িত্ব নিয়ে চট্টগ্রামের উন্নয়ন করব। তা করে যাচ্ছি। আজ আখতারুজ্জামান চৌধুরী উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ শুরু হলো। এই উড়ালসড়ক চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে।’ তিনি নির্মাণকাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছিলাম। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। ভবিষ্যতে এটিকে ছয় লেনে উন্নীত করা হবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন করার জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ চলছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ চাই না। আমরা চাই উন্নয়ন, শান্তি ও গণতন্ত্র। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত দেশে পরিণত হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করেছি। এই সমুদ্র সম্পদ জনগণের কাজে লাগাতে চাই।’
দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্যের অভাব দূর করেছি। বাংলাদেশ এখন খাদ্য রপ্তানি করতে পারছে। দেশের একজন মানুষকেও না খেয়ে থাকতে দেব না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি আমলে মোবাইল ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ছিল একজনের হাতে। তিনি আপনাদের চট্টগ্রামের মানুষ। তিনি এক সময় মন্ত্রী ছিলেন। তখন কল করলেও ১০ টাকা, ধরলেও ১০ টাকা। আমরা ক্ষমতায় এসে তা সহজলভ্য করে দিয়েছি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন, সাংসদ আফছারুল আমীন, সাংসদ, হাছান মাহমুদ, আখতারুজ্জামান চৌধুরীর ছেলে ও সাংসদ সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি মোসলেম উদ্দিন আহমেদ, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সিডিএর চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম প্রমুখ।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) নগরের মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত ৫ দশমিক ২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের উড়ালসড়কটি নির্মাণ করছে। উড়ালসড়ক নির্মাণে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪৬২ কোটি টাকা। তবে ৪৫৪ কোটি টাকা দর দিয়ে এই প্রকল্পের কার্যাদেশ পেয়েছে ম্যাক্স-র্যাঙ্কিন জেভি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ঢাকায় বাস করলেও চট্টগ্রামবাসীর সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমরা চট্টগ্রামকে প্রকৃত অর্থেই বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি কথা দিয়েছিলাম, দায়িত্ব নিয়ে চট্টগ্রামের উন্নয়ন করব। তা করে যাচ্ছি। আজ আখতারুজ্জামান চৌধুরী উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ শুরু হলো। এই উড়ালসড়ক চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে।’ তিনি নির্মাণকাজ চলাকালে চট্টগ্রামবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছিলাম। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। ভবিষ্যতে এটিকে ছয় লেনে উন্নীত করা হবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন করার জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ চলছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ চাই না। আমরা চাই উন্নয়ন, শান্তি ও গণতন্ত্র। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত দেশে পরিণত হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করেছি। এই সমুদ্র সম্পদ জনগণের কাজে লাগাতে চাই।’
দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্যের অভাব দূর করেছি। বাংলাদেশ এখন খাদ্য রপ্তানি করতে পারছে। দেশের একজন মানুষকেও না খেয়ে থাকতে দেব না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি আমলে মোবাইল ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ছিল একজনের হাতে। তিনি আপনাদের চট্টগ্রামের মানুষ। তিনি এক সময় মন্ত্রী ছিলেন। তখন কল করলেও ১০ টাকা, ধরলেও ১০ টাকা। আমরা ক্ষমতায় এসে তা সহজলভ্য করে দিয়েছি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন, সাংসদ আফছারুল আমীন, সাংসদ, হাছান মাহমুদ, আখতারুজ্জামান চৌধুরীর ছেলে ও সাংসদ সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি মোসলেম উদ্দিন আহমেদ, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সিডিএর চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম প্রমুখ।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) নগরের মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত ৫ দশমিক ২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের উড়ালসড়কটি নির্মাণ করছে। উড়ালসড়ক নির্মাণে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪৬২ কোটি টাকা। তবে ৪৫৪ কোটি টাকা দর দিয়ে এই প্রকল্পের কার্যাদেশ পেয়েছে ম্যাক্স-র্যাঙ্কিন জেভি।
No comments