চট্টগ্রামে আজ এরশাদের মহাসমাবেশ
চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ আজ। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পার্টি চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। প্রায় ১৬ বছর পর লালদীঘি মাঠে এরশাদের এ মহাসমাবেশে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা।
ইতিমধ্যে মহাসমাবেশের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন চট্টগ্রামের জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা। মহাসমাবেশ নিয়ে বৃহত্তর চট্টগ্রামের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণসহ সর্বত্রই চলছে ব্যাপক প্রচারণা। পোস্টার আর ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো নগরী। সংসদ সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু জাতীয় পার্টির মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রথম মহাসমাবেশ এটি।মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এ মহাসমাবেশে আরও উপস্থিত থাকবেন সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু এমপি, পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপিসহ শীর্ষ নেতারা। সভাপতিত্ব করবেন মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ এমপি। মহাসমাবেশে চট্টগ্রামের তিন সাংগঠনিক জেলা ছাড়াও তিন পার্বত্য জেলা এবং কক্সবাজার থেকেও নেতাকর্মীরা আসবেন বলে জানা গেছে।জানা যায়, সারা দেশে জাতীয় পার্টির অবস্থান তুলে ধরতে পর্যায়ক্রমে সাতটি বিভাগীয় শহরে মহাসমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে প্রথম মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিপরীতে এখন অন্য কাউকে চায়। জাতীয় পার্টি অচিরেই তৃতীয় শক্তি হিসেবে নিজেকে দাঁড় করাবে। চট্টগ্রামের এ মহাসমাবেশে লক্ষাধিক মানুষ উপস্থিত থাকবেন। কোনো ধরনের প্রতিকূলতায় এ জনসমুদ্রে ভাটা পড়বে না। মহাসমাবেশে দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জাতির উদ্দেশে আগামী দিনের করণীয় নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেবেন।জানা যায়, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৯৭ সালে জেল থেকে বের হওয়ার পর ১৯৯৮ সালের জানুয়ারিতে তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির উদ্যোগে লালদীঘি মাঠে মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। তাতে বক্তৃতা করেন এরশাদ। ওই মহাসমাবেশে লাখো জনতার সমাগম ঘটেছিল। লালদীঘির মাঠ পূর্ণ হয়ে কোতোয়ালি থানার মোড়, সিনেমা প্যালেস, বক্সিরহাট মোড়, আমানত শাহ মাজার গেট পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। আজকের মহাসমাবেশও ৯৮ সালের মতো লাখো জনতার সমাবেশে পরিণত করতে চান জাতীয় পার্টির নেতারা।মহাসমাবেশে লোকসমাগম করতে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ও নগর কমিটির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ। মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ এমপি জানান, লালদীঘির মহাসমাবেশকে ঘিরে জাতীয় পার্টির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে জাগরণের সৃষ্টি হয়েছে। পার্টি চেয়ারম্যানের আগমনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণ ফিরে এসেছে। আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
ইতিমধ্যে মহাসমাবেশের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন চট্টগ্রামের জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা। মহাসমাবেশ নিয়ে বৃহত্তর চট্টগ্রামের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণসহ সর্বত্রই চলছে ব্যাপক প্রচারণা। পোস্টার আর ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো নগরী। সংসদ সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু জাতীয় পার্টির মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রথম মহাসমাবেশ এটি।মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এ মহাসমাবেশে আরও উপস্থিত থাকবেন সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু এমপি, পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপিসহ শীর্ষ নেতারা। সভাপতিত্ব করবেন মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ এমপি। মহাসমাবেশে চট্টগ্রামের তিন সাংগঠনিক জেলা ছাড়াও তিন পার্বত্য জেলা এবং কক্সবাজার থেকেও নেতাকর্মীরা আসবেন বলে জানা গেছে।জানা যায়, সারা দেশে জাতীয় পার্টির অবস্থান তুলে ধরতে পর্যায়ক্রমে সাতটি বিভাগীয় শহরে মহাসমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে প্রথম মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিপরীতে এখন অন্য কাউকে চায়। জাতীয় পার্টি অচিরেই তৃতীয় শক্তি হিসেবে নিজেকে দাঁড় করাবে। চট্টগ্রামের এ মহাসমাবেশে লক্ষাধিক মানুষ উপস্থিত থাকবেন। কোনো ধরনের প্রতিকূলতায় এ জনসমুদ্রে ভাটা পড়বে না। মহাসমাবেশে দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জাতির উদ্দেশে আগামী দিনের করণীয় নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেবেন।জানা যায়, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৯৭ সালে জেল থেকে বের হওয়ার পর ১৯৯৮ সালের জানুয়ারিতে তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির উদ্যোগে লালদীঘি মাঠে মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। তাতে বক্তৃতা করেন এরশাদ। ওই মহাসমাবেশে লাখো জনতার সমাগম ঘটেছিল। লালদীঘির মাঠ পূর্ণ হয়ে কোতোয়ালি থানার মোড়, সিনেমা প্যালেস, বক্সিরহাট মোড়, আমানত শাহ মাজার গেট পর্যন্ত জনতার ঢল নেমেছিল। আজকের মহাসমাবেশও ৯৮ সালের মতো লাখো জনতার সমাবেশে পরিণত করতে চান জাতীয় পার্টির নেতারা।মহাসমাবেশে লোকসমাগম করতে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ও নগর কমিটির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ। মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মাহজাবীন মোরশেদ এমপি জানান, লালদীঘির মহাসমাবেশকে ঘিরে জাতীয় পার্টির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে জাগরণের সৃষ্টি হয়েছে। পার্টি চেয়ারম্যানের আগমনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণ ফিরে এসেছে। আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
No comments