পুতিনের খুচরা আলাপ না ফষ্টিনষ্টি!
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এক সাহসী পদক্ষেপ সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। চীনের ফার্স্ট লেডি পেং লিইয়ুআনকে চাদর জড়িয়ে দেন তিনি। এই ভিডিও প্রকাশে আবার ‘নিষেধাজ্ঞা’ জারি করেছে চীন।
কেউ বলছেন ভদ্রতার বহিঃপ্রকাশ, কারো মতে ‘ফষ্টিনষ্টি’। ঘটনা সোমবার রাতের। বেইজিংয়ে এশিয়া-প্যাসিফিক অথনৈতিক সহযোগিতা জোট, অ্যাপেক-এর এক অনুষ্ঠানে হাজির বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। সেখানে পুতিনের পাশেই বসেছিলেন চীনের ফার্স্ট লেডি পেং লিইয়ুআন। দু’জনের খুচরা আলাপের এক পর্যায়ে উঠে দাঁড়ান পুতিন। এরপর তার হাতে থাকা চাদরটি লিইয়ুআনকে জড়িয়ে দেন পুতিন।
অনুষ্ঠানটি তখন সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছিল সিসিটিভিতে। লিইয়ুআন অবশ্য চাদরটি কয়েক সেকেন্ড পরেই সরিয়ে ফেলেন এবং নিজের জ্যাকেট পরে নেন। তবে পুতিনকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের স্ত্রী।
ওই সময় সেখানকার তাপমাত্রা ছিল শূন্য ডিগ্রির সামান্য উপরে। খুচরা আলাপে সে বিষয়ে কথা হতেই সম্ভবত পুতিন কাজটি করেন। অন্তত সংবাদ মাধ্যমগুলোর ভাষ্য সেরকম।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি পৌঁছাতে খুব একটা সময় লাগেনি। চীনের মাইক্রোব্লগিং সাইট শিনা উইবোতে এক ব্লগার পুতিনকে আখ্যা দিয়েছেন, ‘দ্য রাশিয়ান জেন্টেলম্যান’ হিসেবে। যদিও রাশিয়াতে তিনি পরিচিত ‘স্ট্রংম্যান’ হিসেবে।
অন্যদিকে, কারো কারো মতে চীনের ফার্স্ট লেডির সাথে আসলে ‘ফস্টিনস্টি’র চেষ্টা করছিলেন সদ্য তালাকপ্রাপ্ত পুতিন। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারেও অনেকে এই নিয়ে মন্তব্য করেছেন।
আলোচিত এই ঘটনার ছবি এবং ভিডিও কয়েক ঘণ্টা পরেই চীনের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, চীন সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণেই এটা করা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের ওয়েবসাইটে এবং ইউটিউবে ভিডিওটি এখনো রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছর সেন্ট পিটারসবুর্গে জিটোয়েন্টি সামিট উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক কনসার্টে জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলকেও চাদর পরিয়ে দিয়েছিলেন পুতিন। সে ঘটনাও গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার হয়েছিল।
কেউ বলছেন ভদ্রতার বহিঃপ্রকাশ, কারো মতে ‘ফষ্টিনষ্টি’। ঘটনা সোমবার রাতের। বেইজিংয়ে এশিয়া-প্যাসিফিক অথনৈতিক সহযোগিতা জোট, অ্যাপেক-এর এক অনুষ্ঠানে হাজির বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। সেখানে পুতিনের পাশেই বসেছিলেন চীনের ফার্স্ট লেডি পেং লিইয়ুআন। দু’জনের খুচরা আলাপের এক পর্যায়ে উঠে দাঁড়ান পুতিন। এরপর তার হাতে থাকা চাদরটি লিইয়ুআনকে জড়িয়ে দেন পুতিন।
অনুষ্ঠানটি তখন সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছিল সিসিটিভিতে। লিইয়ুআন অবশ্য চাদরটি কয়েক সেকেন্ড পরেই সরিয়ে ফেলেন এবং নিজের জ্যাকেট পরে নেন। তবে পুতিনকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের স্ত্রী।
ওই সময় সেখানকার তাপমাত্রা ছিল শূন্য ডিগ্রির সামান্য উপরে। খুচরা আলাপে সে বিষয়ে কথা হতেই সম্ভবত পুতিন কাজটি করেন। অন্তত সংবাদ মাধ্যমগুলোর ভাষ্য সেরকম।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি পৌঁছাতে খুব একটা সময় লাগেনি। চীনের মাইক্রোব্লগিং সাইট শিনা উইবোতে এক ব্লগার পুতিনকে আখ্যা দিয়েছেন, ‘দ্য রাশিয়ান জেন্টেলম্যান’ হিসেবে। যদিও রাশিয়াতে তিনি পরিচিত ‘স্ট্রংম্যান’ হিসেবে।
অন্যদিকে, কারো কারো মতে চীনের ফার্স্ট লেডির সাথে আসলে ‘ফস্টিনস্টি’র চেষ্টা করছিলেন সদ্য তালাকপ্রাপ্ত পুতিন। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারেও অনেকে এই নিয়ে মন্তব্য করেছেন।
আলোচিত এই ঘটনার ছবি এবং ভিডিও কয়েক ঘণ্টা পরেই চীনের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, চীন সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণেই এটা করা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের ওয়েবসাইটে এবং ইউটিউবে ভিডিওটি এখনো রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছর সেন্ট পিটারসবুর্গে জিটোয়েন্টি সামিট উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক কনসার্টে জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলকেও চাদর পরিয়ে দিয়েছিলেন পুতিন। সে ঘটনাও গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার হয়েছিল।
>> চীনের ফার্স্ট লেডি পেং লিইয়ুআনের গায়ে চাদর জড়িয়ে দিচ্ছেন পুতিন
No comments