কিশোরগঞ্জে খালেদা জিয়ার জনসভা আজ
প্রায় ১১ বছর পর আজ বুধবার কিশোরগঞ্জ যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সকাল ১০টায় গুলশানের বাসা থেকে সড়কপথে কিশোরগঞ্জের উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে সার্কিট হাউসে দুপুরের খাবার শেষে বিকালে শহরের সরকারি গুরুদয়াল কলেজ মাঠে ২০ দলীয় জোট আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন। জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে ব্যাপক প্রচার ও গণসংযোগ চালাচ্ছেন জোটের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
কিশোরগঞ্জ শহরের প্রবেশ পথের স্থানে স্থানে নেতাকর্মীদের ছবি সংবলিত তোরণ নির্মাণ, পোস্টার, ব্যানার প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। তোরণ, পোস্টার আর ব্যানারে জনসভার প্রবেশপথগুলো ছেয়ে গেছে। এর আগে সর্বশেষ ২০০৩ সালে কিশোরগঞ্জ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট উদ্বোধন উপলক্ষে করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদে এক জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া।২০ দলের নেতারা জানান, খালেদা জিয়ার এ জনসভাকে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসমাবেশে পরিণত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত তারা কাজ করে যাচ্ছে। জনসভার প্রস্তুতি কমিটির সমন্বয়কারী বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুকের নেতৃত্বে উপ ও লিয়াজোঁ কমিটিগুলো করতে কাজ করছে।ড. এম ওসমান ফারুক বলেন, আশা করছি, খালেদা জিয়ার এ জনসভা উপলক্ষে কিশোরগঞ্জ শহর জনসমুদ্রে পরিণত হবে।তবে জনসভাকে কেন্দ্র করে জেলা বিএনপির নেতৃত্বের বিরোধ আবার প্রকাশ্যে চলে এসেছে। একে অপরকে দোষারোপ করছেন। জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য সচিব ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী যুগান্তরকে বলেন, ওয়ান ইলেভেনের হোতারা অগ্রহণযোগ্য পকেট কমিটির মাধ্যমে যে সভাবেশের আয়োজন করেছে তা হাস্যকর। আজকের সমাবেশে মূল বিএনপি বলতে যাদের বোঝায়, তাদের বেশিরভাগ নেতাকেই সম্পৃক্ত করা হয়নি।ক্ষোভের সঙ্গে তিনি বলেন, হাইব্রিডরা দল ও মঞ্চ অবরুদ্ধ রেখেছে। দলের প্রয়োজনে ওদের পরাজিত করেছিলাম; তারাই আজ আমাদের বুকে পেরেক মারছে।সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান রঞ্জন সঙ্গে বলেন, ম্যাডাম কিশোরগঞ্জ আসছেন এ বিষয়ে জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে জানানোই হয়নি। তারপরও আমি আমার এলাকার লোকজনকে নিয়ে কিশোরগঞ্জ-ভৈরব মহাসড়ক পথের পুলেরঘাট বাজার এলাকায় তাকে স্বাগত জানাব।
কিশোরগঞ্জ শহরের প্রবেশ পথের স্থানে স্থানে নেতাকর্মীদের ছবি সংবলিত তোরণ নির্মাণ, পোস্টার, ব্যানার প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। তোরণ, পোস্টার আর ব্যানারে জনসভার প্রবেশপথগুলো ছেয়ে গেছে। এর আগে সর্বশেষ ২০০৩ সালে কিশোরগঞ্জ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট উদ্বোধন উপলক্ষে করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদে এক জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া।২০ দলের নেতারা জানান, খালেদা জিয়ার এ জনসভাকে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসমাবেশে পরিণত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত তারা কাজ করে যাচ্ছে। জনসভার প্রস্তুতি কমিটির সমন্বয়কারী বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুকের নেতৃত্বে উপ ও লিয়াজোঁ কমিটিগুলো করতে কাজ করছে।ড. এম ওসমান ফারুক বলেন, আশা করছি, খালেদা জিয়ার এ জনসভা উপলক্ষে কিশোরগঞ্জ শহর জনসমুদ্রে পরিণত হবে।তবে জনসভাকে কেন্দ্র করে জেলা বিএনপির নেতৃত্বের বিরোধ আবার প্রকাশ্যে চলে এসেছে। একে অপরকে দোষারোপ করছেন। জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য সচিব ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী যুগান্তরকে বলেন, ওয়ান ইলেভেনের হোতারা অগ্রহণযোগ্য পকেট কমিটির মাধ্যমে যে সভাবেশের আয়োজন করেছে তা হাস্যকর। আজকের সমাবেশে মূল বিএনপি বলতে যাদের বোঝায়, তাদের বেশিরভাগ নেতাকেই সম্পৃক্ত করা হয়নি।ক্ষোভের সঙ্গে তিনি বলেন, হাইব্রিডরা দল ও মঞ্চ অবরুদ্ধ রেখেছে। দলের প্রয়োজনে ওদের পরাজিত করেছিলাম; তারাই আজ আমাদের বুকে পেরেক মারছে।সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান রঞ্জন সঙ্গে বলেন, ম্যাডাম কিশোরগঞ্জ আসছেন এ বিষয়ে জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে আমাকে জানানোই হয়নি। তারপরও আমি আমার এলাকার লোকজনকে নিয়ে কিশোরগঞ্জ-ভৈরব মহাসড়ক পথের পুলেরঘাট বাজার এলাকায় তাকে স্বাগত জানাব।
No comments