ঘাতক সন্দেহে গাড়িসহ তিনজন গ্রেফতার
রাজধানীর সোবহানবাগে ছিনতাইকারীদের হাতে মর্মান্তিকভাবে নিহত আয়েশা আক্তার রিপার ঘাতক সন্দেহে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে মিরপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হল : আবুল কালাম, হেমায়েত হোসেন হিমু ও আলমগীর হোসেন রতন। তাদের কাছ থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত মাইক্রোবাস, ৪টি ভ্যানিটি ব্যাগ, একটি ল্যাপটপ ব্যাগ ও ২টি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
গত ২৮ অক্টোবর ভোরে রিকশাযোগে লালমাটিয়ার বাসায় যাওয়ার সময় ধানমণ্ডির সোবহানবাগ মসজিদের সামনে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন আয়েশা আক্তার রিপা। ছিনতাইকারীরা মাইক্রোবাসের ভেতর থেকে রিপার হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগ টান দিলে তিনি রিকশা থেকে ছিটকে পড়েন। ছিনতাইকারীরা ভ্যানিটি ব্যাগের সঙ্গে গৃহবধূ রিপাকেও প্রায় দুশ গজ টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে রক্তাক্ত রিপা ব্যাগ ছেড়ে দিলে ছিনতাইকারীরা তা নিয়ে মাইক্রোবাসে করে পালিয়ে যায়।ওই সময় সঙ্গে থাকা রিপার এক বন্ধু মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ধানমণ্ডি থানায় একটি মামলা হলে পুলিশ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতারে মাঠে নামে।ধানমণ্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানিয়েছেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে সোমবার রাতে ধানমণ্ডি থানা পুলিশের একটি টিম মিরপুরের ৬ নম্বর সেকশন থেকে ওই তিনজনকে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত ছিনতাই করে বলে জানিয়েছে। ছিনতাইয়ের জন্য তারা ভোরবেলাকেই বেছে নেয়। গত ২৮ অক্টোবর সোবহানবাগে ছিনতাইয়ের ঘটনাও তারা ঘটিয়েছে বলে স্বীকার করেছে।মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম জানান, ঘটনার দিন মাইক্রোবাসে তিনজন ছিল। এর মধ্যে হেমায়েত হোসেন হিমু মাইক্রোবাসের চালকের আসনে ছিল। আর আবুল কালাম চলন্ত গাড়ি থেকে ভ্যানিটি ব্যাগ ধরে টান দেয়। আলমগীর হোসেন রতন ওই মাইক্রোবাসটির মালিক। ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহারের জন্য তিনি ওই চক্রটিকে প্রতি ঘণ্টায় দুই হাজার টাকায় মাইক্রোবাসটি ভাড়া দিয়ে থাকেন।
গত ২৮ অক্টোবর ভোরে রিকশাযোগে লালমাটিয়ার বাসায় যাওয়ার সময় ধানমণ্ডির সোবহানবাগ মসজিদের সামনে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন আয়েশা আক্তার রিপা। ছিনতাইকারীরা মাইক্রোবাসের ভেতর থেকে রিপার হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগ টান দিলে তিনি রিকশা থেকে ছিটকে পড়েন। ছিনতাইকারীরা ভ্যানিটি ব্যাগের সঙ্গে গৃহবধূ রিপাকেও প্রায় দুশ গজ টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে রক্তাক্ত রিপা ব্যাগ ছেড়ে দিলে ছিনতাইকারীরা তা নিয়ে মাইক্রোবাসে করে পালিয়ে যায়।ওই সময় সঙ্গে থাকা রিপার এক বন্ধু মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ধানমণ্ডি থানায় একটি মামলা হলে পুলিশ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতারে মাঠে নামে।ধানমণ্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানিয়েছেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে সোমবার রাতে ধানমণ্ডি থানা পুলিশের একটি টিম মিরপুরের ৬ নম্বর সেকশন থেকে ওই তিনজনকে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত ছিনতাই করে বলে জানিয়েছে। ছিনতাইয়ের জন্য তারা ভোরবেলাকেই বেছে নেয়। গত ২৮ অক্টোবর সোবহানবাগে ছিনতাইয়ের ঘটনাও তারা ঘটিয়েছে বলে স্বীকার করেছে।মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম জানান, ঘটনার দিন মাইক্রোবাসে তিনজন ছিল। এর মধ্যে হেমায়েত হোসেন হিমু মাইক্রোবাসের চালকের আসনে ছিল। আর আবুল কালাম চলন্ত গাড়ি থেকে ভ্যানিটি ব্যাগ ধরে টান দেয়। আলমগীর হোসেন রতন ওই মাইক্রোবাসটির মালিক। ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহারের জন্য তিনি ওই চক্রটিকে প্রতি ঘণ্টায় দুই হাজার টাকায় মাইক্রোবাসটি ভাড়া দিয়ে থাকেন।
No comments