শ্রদ্ধা, ভালোবাসায় সিক্ত হলেন স্থপতি মাইনুল
সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হলেন জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর মরদেহ বারডেম হাসপাতাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতির শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
>>জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেনের মরদেহ আজ বুধবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে আসা হলে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। ছবি: ফোকাস বাংলা
শহীদ মিনারে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ওই আয়োজন করে। সেখানে সৈয়দ মাইনুল হোসেনের পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, মাইনুল হোসেন খুব নিভৃতচারী মানুষ ছিলেন, তিনি অনন্য স্মৃতি হিসেবে বেঁচে থাকবেন। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, তত দিন তাঁর কীর্তি বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে থাকবে।
আসাদুজ্জামান নূর আরও বলেন, ভবিষ্যতে দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় স্থাপনা এবং এর নির্মাণকাজের পরিকল্পনাকারী ও নকশাকারীদের জীবন ইতিহাস সংগ্রহ করে সাধারণ মানুষকে জানানোর জন্য জাতীয় জাদুঘরের এক জায়গায় সংরক্ষণ করা হবে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ, সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের সভাপতি দিলীপ বড়ুয়া, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, মুস্তফা মনোয়ার, অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়সহ সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে উপস্থিত হয়েছিলেন। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সর্বসাধারণের জন্য একটি শোক বই খোলা হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মাইনুল হোসেনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুরে দাফন করা হবে।
শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, মাইনুল হোসেন খুব নিভৃতচারী মানুষ ছিলেন, তিনি অনন্য স্মৃতি হিসেবে বেঁচে থাকবেন। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, তত দিন তাঁর কীর্তি বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে থাকবে।
আসাদুজ্জামান নূর আরও বলেন, ভবিষ্যতে দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় স্থাপনা এবং এর নির্মাণকাজের পরিকল্পনাকারী ও নকশাকারীদের জীবন ইতিহাস সংগ্রহ করে সাধারণ মানুষকে জানানোর জন্য জাতীয় জাদুঘরের এক জায়গায় সংরক্ষণ করা হবে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ, সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের সভাপতি দিলীপ বড়ুয়া, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, মুস্তফা মনোয়ার, অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়সহ সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে উপস্থিত হয়েছিলেন। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সর্বসাধারণের জন্য একটি শোক বই খোলা হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মাইনুল হোসেনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুরে দাফন করা হবে।
No comments