এক টাকা কর দিলেই ট্যাক্স কার্ড -অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, যারা ট্যাক্স দেবে, তাদেরই ট্যাক্স কার্ড
দেয়া হবে। কেউ যদি এক টাকাও ট্যাক্স দেয়, তার জন্যও ট্যাক্স কার্ড করা হবে।
গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলন কক্ষে আগামী অর্থবছরের
প্রাক-বাজেট আলোচনায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতির সঙ্গে
আলাপকালে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আলোচনায় অর্থমন্ত্রীকে আগামী বাজেটে করের হার না বাড়িয়ে করের আওতা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন সংসদ সদস্যরা। এছাড়া কর ব্যবস্থার সংস্কার করে ব্যক্তিগত আয়ের করসীমা বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা, ব্যক্তিগত আয়ের সর্বোচ্চ শ্রেণির জন্য করের পরিমাণ কমানো, সব নাগরিকের জন্য ট্যাক্স কার্ডের প্রচলন করা, ভ্যাট ও করের আওতা বাড়ানোসহ বেশকিছু সুপারিশও করেছেন তারা।
আলোচনায় শিক্ষা খাতের দূরবস্থা, শিক্ষার গুণগত মান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তি, চিকিৎসক সংকট ইত্যাদি বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম ট্যাক্সের রেট কমিয়ে দেয়ার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, এতে কর জালের আওতা বাড়বে এবং সবাই ট্যাক্স দিতে উৎসাহিত হবে। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর মওকুফের আবেদন জানান তিনি।
তাছাড়া পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি উপকারিতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের ট্যাক্স ছাড় দেয়া প্রয়োজন যাতে অন্যরা পরিবেশ উপযোগী গ্রিন ফ্যাক্টরি করতে পারে। এ সময় তিনি বিদ্যুৎ ও পানির অপচয় রোধ করার জন্য সব জায়গায় সেন্সর প্রযুক্তির ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দেন।
সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি বলেন, কঠোর নির্দেশনা সত্ত্বেও চিকিৎসকরা গ্রামে থাকেন না। উচ্চশিক্ষার অজুহাত এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) পরিচয়ে চিকিৎসকরা কর্মস্থলে থাকেন না। ঢাকায় চলে আসেন। এটা চরম বাস্তবতা। দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা হাসপাতালগুলোর মধ্যে আমার উপজেলা কাপাসিয়ার অবস্থান আট নম্বরে। এতো ভালো অবস্থানের পরও আমার উপজেলায় চিকিৎসক ধরে রাখতে পারি না। চিকিৎসক সংকট দূর করার জন্য সরকারকে গভীরভাবে বিষয়টি দেখতে হবে।
আলোচনায় অর্থমন্ত্রীকে আগামী বাজেটে করের হার না বাড়িয়ে করের আওতা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন সংসদ সদস্যরা। এছাড়া কর ব্যবস্থার সংস্কার করে ব্যক্তিগত আয়ের করসীমা বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা, ব্যক্তিগত আয়ের সর্বোচ্চ শ্রেণির জন্য করের পরিমাণ কমানো, সব নাগরিকের জন্য ট্যাক্স কার্ডের প্রচলন করা, ভ্যাট ও করের আওতা বাড়ানোসহ বেশকিছু সুপারিশও করেছেন তারা।
আলোচনায় শিক্ষা খাতের দূরবস্থা, শিক্ষার গুণগত মান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তি, চিকিৎসক সংকট ইত্যাদি বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম ট্যাক্সের রেট কমিয়ে দেয়ার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, এতে কর জালের আওতা বাড়বে এবং সবাই ট্যাক্স দিতে উৎসাহিত হবে। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর মওকুফের আবেদন জানান তিনি।
তাছাড়া পরিবেশবান্ধব গ্রিন ফ্যাক্টরি উপকারিতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের ট্যাক্স ছাড় দেয়া প্রয়োজন যাতে অন্যরা পরিবেশ উপযোগী গ্রিন ফ্যাক্টরি করতে পারে। এ সময় তিনি বিদ্যুৎ ও পানির অপচয় রোধ করার জন্য সব জায়গায় সেন্সর প্রযুক্তির ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দেন।
সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি বলেন, কঠোর নির্দেশনা সত্ত্বেও চিকিৎসকরা গ্রামে থাকেন না। উচ্চশিক্ষার অজুহাত এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) পরিচয়ে চিকিৎসকরা কর্মস্থলে থাকেন না। ঢাকায় চলে আসেন। এটা চরম বাস্তবতা। দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা হাসপাতালগুলোর মধ্যে আমার উপজেলা কাপাসিয়ার অবস্থান আট নম্বরে। এতো ভালো অবস্থানের পরও আমার উপজেলায় চিকিৎসক ধরে রাখতে পারি না। চিকিৎসক সংকট দূর করার জন্য সরকারকে গভীরভাবে বিষয়টি দেখতে হবে।
No comments