৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে করা রিট খারিজ
রাজনৈতিক
দল থেকে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোট দিলে সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হওয়া
সংক্রান্ত সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিট খারিজ করে
দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল হাইকোর্টের বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর
রহমানের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এর আগে ১১ই মার্চ রিটের শুনানি শেষে ১৮ই
মার্চ (গতকাল) আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত। আদালতে রিটের পক্ষে
শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী জেডআই খান পান্না ও রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ
আলী আকন্দ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
মাহবুবে আলম। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ৭০
অনুচ্ছেদকে চ্যালেঞ্জ করে যে রিট পিটিশন করা হয়েছিল আদালত তা খারিজ করে
দিয়েছেন।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৭ সালের ১৭ই এপ্রিল হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। রিটের শুনানি নিয়ে গত ১৫ই জানুয়ারি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ বিভক্ত আদেশ দেন। এর মধ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল বলে ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে ৪ সপ্তাহের রুল জারি করেন বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। অন্যদিকে এর সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল রিট আবেদনটি খারিজ করে দেন। পরে নিয়ম অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি রিট আবেদনটি নিষ্পত্তির জন্য একক বেঞ্চ গঠন করে দেন। ৭০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি-(ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন, তাহা হইলে সংসদে তাহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোন নির্বাচনে সংসদ-সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৭ সালের ১৭ই এপ্রিল হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। রিটের শুনানি নিয়ে গত ১৫ই জানুয়ারি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ বিভক্ত আদেশ দেন। এর মধ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল বলে ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে ৪ সপ্তাহের রুল জারি করেন বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। অন্যদিকে এর সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল রিট আবেদনটি খারিজ করে দেন। পরে নিয়ম অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি রিট আবেদনটি নিষ্পত্তির জন্য একক বেঞ্চ গঠন করে দেন। ৭০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি-(ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন, তাহা হইলে সংসদে তাহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোন নির্বাচনে সংসদ-সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।
No comments