নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ রদ করুন : অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ পরিবর্তন করার জন্য বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থাটির বাংলাদেশ অংশের গবেষক আব্বাস ফয়েজ বুধবার সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানিয়েছেন।
আব্বাস ফয়েজ বলেন, ‘বাংলাদেশকে অবশ্যই মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্য সবার বিরুদ্ধে দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ রদ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত নৃশংস, অমানবিক ও অমর্যাদাসূচক শাস্তি, এটা কখনো ন্যায়বিচারের ব্যবস্থা করতে পারে না।’
বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধদ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালের ভূমিকার কারণে মাওলানা নিজামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধকালে করা অপরাধ ভয়ঙ্কর এবং এর নির্যাতিতরা অবশ্যই ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। কিন্তু মৃত্যুদণ্ড কেবল সহিংসতার চক্র স্থায়িত্ব করে।’
তিনি বলেন, মৃত্যুদণ্ডাদেশ কেবল জীবনের অধিকারের লঙ্ঘনই নয়, এটা অপরিবর্তনযোগ্য শাস্তি। কারো এই সাজা কার্যকর করা হলে পরে সম্ভাব্য বিচারিক ভুল বা ন্যায়বিচার লঙ্ঘনের ঘটনা সংশোধনের কোনো অবকাশ থাকে না।’
বিবৃতিতে বলা হয়, আইসিটির দেয়া রায় প্রধানত জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পৃক্তদের লক্ষ্য করা হয়েছে। আর যাদের বিচার করা হচ্ছে, তারা নিজেদের অন্যায়ের মুখে দেখছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আইসিটি বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ও সমন্বয়ের অপূর্ব সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু বিচার নিরপেক্ষ হচ্ছে না মর্মে আসামিপক্ষের অব্যাহত দাবির প্রেক্ষাপটে এটা কেবল বিপরীত ক্রিয়াই সৃষ্টি করছে এবং অসন্তোষ বাড়াচ্ছে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, আইসিটির পূর্বেকার মৃত্যুদণ্ডাদেশের ফলে রাজপথে ব্যাপক বিক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল, এবারও জামায়াতে ইসলামী এই রায়ের বিরুদ্ধে তিন দিনের হরতাল আহ্বান করেছে।
আব্বাস ফয়েজ বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত উত্তেজনাকর। ফলে রাজপথে যেকোনো বিক্ষোভ সহিংসতা বিস্ফোরিত হওয়ার প্রকৃত ঝুঁকি সৃষ্টি করে। নিরাপত্তা বাহিনী জনগণের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করার অধিকার যেমন নিশ্চিত করা উচিত, তেমনি সব পক্ষের নেতাদের উচিত তাদের কর্মীরা যাতে বাড়াবাড়ি না করে তা নিশ্চিত করা।
আব্বাস ফয়েজ বলেন, ‘বাংলাদেশকে অবশ্যই মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্য সবার বিরুদ্ধে দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ রদ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত নৃশংস, অমানবিক ও অমর্যাদাসূচক শাস্তি, এটা কখনো ন্যায়বিচারের ব্যবস্থা করতে পারে না।’
বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধদ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালের ভূমিকার কারণে মাওলানা নিজামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধকালে করা অপরাধ ভয়ঙ্কর এবং এর নির্যাতিতরা অবশ্যই ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। কিন্তু মৃত্যুদণ্ড কেবল সহিংসতার চক্র স্থায়িত্ব করে।’
তিনি বলেন, মৃত্যুদণ্ডাদেশ কেবল জীবনের অধিকারের লঙ্ঘনই নয়, এটা অপরিবর্তনযোগ্য শাস্তি। কারো এই সাজা কার্যকর করা হলে পরে সম্ভাব্য বিচারিক ভুল বা ন্যায়বিচার লঙ্ঘনের ঘটনা সংশোধনের কোনো অবকাশ থাকে না।’
বিবৃতিতে বলা হয়, আইসিটির দেয়া রায় প্রধানত জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পৃক্তদের লক্ষ্য করা হয়েছে। আর যাদের বিচার করা হচ্ছে, তারা নিজেদের অন্যায়ের মুখে দেখছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আইসিটি বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ও সমন্বয়ের অপূর্ব সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু বিচার নিরপেক্ষ হচ্ছে না মর্মে আসামিপক্ষের অব্যাহত দাবির প্রেক্ষাপটে এটা কেবল বিপরীত ক্রিয়াই সৃষ্টি করছে এবং অসন্তোষ বাড়াচ্ছে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, আইসিটির পূর্বেকার মৃত্যুদণ্ডাদেশের ফলে রাজপথে ব্যাপক বিক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল, এবারও জামায়াতে ইসলামী এই রায়ের বিরুদ্ধে তিন দিনের হরতাল আহ্বান করেছে।
আব্বাস ফয়েজ বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত উত্তেজনাকর। ফলে রাজপথে যেকোনো বিক্ষোভ সহিংসতা বিস্ফোরিত হওয়ার প্রকৃত ঝুঁকি সৃষ্টি করে। নিরাপত্তা বাহিনী জনগণের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করার অধিকার যেমন নিশ্চিত করা উচিত, তেমনি সব পক্ষের নেতাদের উচিত তাদের কর্মীরা যাতে বাড়াবাড়ি না করে তা নিশ্চিত করা।
No comments