হাছন রাজা জাদুঘর
মরমি কবি হাছন রাজা (১৮৫৪-১৯২২) বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতির সাথে মিশে আছেন । লোকে বলে, বলে রে, ঘরবাড়ি বালা না আমার...
তার বিখ্যাত এই গান এখনো মানুষের মনে সুর তোলে। সেই সুরের টানেই বেড়িয়ে আসতে পারেন তার বাড়ি থেকে।
সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়ার (লক্ষণশ্রী) হাছন রাজার আদি বাড়িটি এখন হাছন রাজা জাদুঘর নামে পরিচিত। হাছন রাজার প্রপুত্র সামারীন দেওয়ান এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেছেন।
এই জাদুঘরে স্থান পেয়েছে হাছন রাজার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস। যেমনÑ তার আলোকচিত্র, বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র, জরিখচিত আসকান, দুধের পাত্র, লাঠি, ঢোল, চেয়ার, টেবিল, পানদান, হুঁক্কা, কাঠের তৈরী খড়ম, তার স্ত্রী লবজানের খড়ম, চিঠি, দলিল, পাণ্ডুলিপি ইত্যাদি।
জাদুঘরের পাশেই রয়েছে হাছন রাজা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও গবেষণাকেন্দ্র, হাছন রাজার স্মৃতি রক্ষার্থে।
এ জাদুঘরের কোনো প্রবেশমূল্য নেই। এটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ঠিকানা : হাছন রাজা জাদুঘর, তেঘরিয়া (লক্ষণশ্রী), সুনামগঞ্জ।
সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়ার (লক্ষণশ্রী) হাছন রাজার আদি বাড়িটি এখন হাছন রাজা জাদুঘর নামে পরিচিত। হাছন রাজার প্রপুত্র সামারীন দেওয়ান এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেছেন।
এই জাদুঘরে স্থান পেয়েছে হাছন রাজার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস। যেমনÑ তার আলোকচিত্র, বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র, জরিখচিত আসকান, দুধের পাত্র, লাঠি, ঢোল, চেয়ার, টেবিল, পানদান, হুঁক্কা, কাঠের তৈরী খড়ম, তার স্ত্রী লবজানের খড়ম, চিঠি, দলিল, পাণ্ডুলিপি ইত্যাদি।
জাদুঘরের পাশেই রয়েছে হাছন রাজা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও গবেষণাকেন্দ্র, হাছন রাজার স্মৃতি রক্ষার্থে।
এ জাদুঘরের কোনো প্রবেশমূল্য নেই। এটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
ঠিকানা : হাছন রাজা জাদুঘর, তেঘরিয়া (লক্ষণশ্রী), সুনামগঞ্জ।
No comments