সত্যিই ‘এলিয়েন’ রয়েছে!
নতুন এক প্রামাণ্য চিত্রে দাবি করা হচ্ছে,
মহাবিশ্বে অবশ্যই ‘এলিয়েন’ বা ভিনগ্রহী প্রাণীর উপস্থিতি রয়েছে। হাজারো
কৌতুহল ও বিতর্ক উস্কে দেয়া এরিয়া ৫১’র সাবেক এক বিজ্ঞানী ডক্টর বয়েড
বুশম্যান তার জীবনে যে এলিয়েন ও তাদের ব্যবহৃত যান ‘উড়ন্ত সসার’ নিয়ে
গবেষণা চালিয়েছেন, তাদের ব্যাপারে মুখ খুলেছেন। এমন একটি এলিয়েনের বর্ণনাও
দিলেন তিনি। বুশম্যানের মতে, এলিয়েনটির বয়স প্রায় ২৩০ বছর, উচ্চতা ৫ ফুট,
হাতে ও পায়ে ৫টি করে ১০টি আঙুল ও তারা টেলিপ্যাথি অর্থাৎ, ইন্দ্রিয়ের কোন
সাহায্য ছাড়াই কারও মন পড়তে ও বুঝতে পারে। কারও চিন্তা ও অনুভূতি অনুধাবনের
ক্ষমতাও রয়েছে এলিয়েনদের। এলিয়েনদের ব্যবহৃত উড়ন্ত সসার বা অশনাক্তকৃত
উড়ন্ত বস্তু (ইউএফও) নিয়েও দীর্ঘ গবেষণা চালিয়েছেন বলে জানান ওই বিজ্ঞানী। এ
খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএনআই। দিনে ২৪ ঘণ্টা মার্কিন বিজ্ঞানীরা
ইউএফও’র গবেষণায় ব্যয় করেছেন বলেও প্রকাশ করেন বুশম্যান। গবেষকরা এলিয়েনদের
প্রজাতিকে দুটি দলে ভাগ করেন। একটি দলের নাম দেন ‘র্যাংলার’ বা কলহকারী ও
অপরটির ‘রাসলার’ বা গবাদিপশু চোর। র্যাংলার দলের এলিয়েনরা অনেক বেশি
বন্ধু-বৎসল এবং মানুষের সঙ্গে তাদের অনেক ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে।
বুশম্যান আরও বলেন, এলিয়েনরা লম্বা আলখাল্লা জাতীয় পোশাক পরে থাকে। সে
কারণে এলিয়েনরা যখন বাতাসে ভাসতে শুরু করে বা উড়ন্ত সসারে ওঠার জন্য
প্রস্তুতি নেয়, আলখাল্লা টেনে ধরে তাদের আটকানো সম্ভব।
No comments