এমজেএলের তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত কাল
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড তালিকাভুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে কাল বৃহস্পতিবার। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এমজেএলের তালিকাভুক্তির ব্যাপারে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে গতকাল মঙ্গলবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইর তালিকাভুক্তির বিষয়টি কমিটি পরিচালনা পর্ষদের সভায় পাঠায়।
নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে তালিকাভুক্ত হতে হয়। এ নিয়ম অনুযায়ী ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির সময়সীমা শেষ হবে।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি। ২৩ জানুয়ারি এমজেএল ও এমআই সিমেন্টের আইপিও প্রক্রিয়া স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে প্রতিষ্ঠান দুটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিওর মাধ্যমে চাঁদা সংগ্রহ করে ফেলে। এ জন্য আইনি জটিলতা এড়াতে শর্তসাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান দুটিকে আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়।
শর্ত দুটি হচ্ছে তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চাইতে দর কমে গেলে কোম্পানি শেয়ার বাইব্যাক করবে। এ শর্ত মেনে প্রতিষ্ঠান দুটি আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ দেয়। কিন্তু বাইব্যাক বিষয়ে কোনো আইন না থাকায় শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে এসইসির পক্ষ থেকে শর্ত দেওয়া হয়।
শেষ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি এসইসির শর্ত মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আজ নির্দেশ দেয় কমিশন।
এমআই সিমেন্ট: এ দিকে লেনদেন শুরুর ছয় মাস পর্যন্ত বরাদ্দমূল্যের চেয়ে বাজারমূল্য কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয়েছে এমআই সিমেন্ট কর্তৃপক্ষ। আজ শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণসংক্রান্ত একটি চিঠি এসইসিতে পাঠানো হয় বলে জানা গেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এমজেএলের তালিকাভুক্তির ব্যাপারে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে গতকাল মঙ্গলবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইর তালিকাভুক্তির বিষয়টি কমিটি পরিচালনা পর্ষদের সভায় পাঠায়।
নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে তালিকাভুক্ত হতে হয়। এ নিয়ম অনুযায়ী ৩১ মার্চ প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির সময়সীমা শেষ হবে।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি। ২৩ জানুয়ারি এমজেএল ও এমআই সিমেন্টের আইপিও প্রক্রিয়া স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে প্রতিষ্ঠান দুটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিওর মাধ্যমে চাঁদা সংগ্রহ করে ফেলে। এ জন্য আইনি জটিলতা এড়াতে শর্তসাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান দুটিকে আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়।
শর্ত দুটি হচ্ছে তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চাইতে দর কমে গেলে কোম্পানি শেয়ার বাইব্যাক করবে। এ শর্ত মেনে প্রতিষ্ঠান দুটি আইপিও লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ দেয়। কিন্তু বাইব্যাক বিষয়ে কোনো আইন না থাকায় শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে এসইসির পক্ষ থেকে শর্ত দেওয়া হয়।
শেষ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি এসইসির শর্ত মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আজ নির্দেশ দেয় কমিশন।
এমআই সিমেন্ট: এ দিকে লেনদেন শুরুর ছয় মাস পর্যন্ত বরাদ্দমূল্যের চেয়ে বাজারমূল্য কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয়েছে এমআই সিমেন্ট কর্তৃপক্ষ। আজ শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণসংক্রান্ত একটি চিঠি এসইসিতে পাঠানো হয় বলে জানা গেছে।
No comments