টেলর-ভেট্টোরিকে সমীহ বোথার
স্টেইন-মরকেল নেই বলে যাঁরা ভেবেছিলেন নতুন বলের সমূহ বিপদ থেকে বেঁচে গেল বাংলাদেশ, পরে ভুল ভেঙেছে তাঁদের। আতঙ্ক হয়ে গেলেন বাঁহাতি পেসার লনওয়াবো সতসোবে। তবে সতসোবের ছোবলের পর বাংলাদেশ দল তো ধসে পড়ল দক্ষিণ আফ্রিকার ঘূর্ণি বলেই। তিন স্পিনার ইয়োহান বোথা, রবিন পিটারসন আর ইমরান তাহির মিলেই নিলেন বাংলাদেশের ৬ উইকেট!
পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালটাও যখন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে, নতুন বলে স্টেইন-মরকেলের পাশাপাশি স্পিনারদের দিকেও নিশ্চয়ই তাকিয়ে থাকবে প্রোটিয়ারা। কাল অনুশীলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বোথাও বললেন, ‘আমাদের তিন স্পিনারের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে এবং বিশ্বকাপে সেটাই আমাদের এত উইকেট এনে দিয়েছে। এ ছাড়া দলে বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে। এখন পর্যন্ত তারা তাদের কাজটা ভালোভাবে করছে।’
এখন পর্যন্ত চার ম্যাচ খেলে ৪ উইকেট—এবারের বিশ্বকাপে খুব কি আলো ফেলতে পারল বাংলাদেশের বিপক্ষে নতুন বলে ইনিংস শুরু করা বোথার অফ স্পিন? বোথা অবশ্য বলেছেন, তাঁর কাজটা উইকেট নেওয়া নয়, দলের হয়ে বোলিংয়ের নাটাইটা ধরে রাখা, ‘আমার কাজ হলো এক প্রান্ত থেকে ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখা। এতে রবিন আর ইমরান আরও বেশি উইকেট পায়। দলের জন্য এটাই ভালো মনে হচ্ছে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে এসে ঢাকায় প্রায় এক সপ্তাহ হয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকার। বাংলাদেশ ম্যাচের পর কালই প্রথম অনুশীলন করলেও কোয়ার্টার ফাইনালের আগে কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময়টা কাজে লেগেছে তাদের। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড দল ঢাকায় পৌঁছালই কাল। বোথা এটাকে দেখছেন বাড়তি সুবিধা হিসেবে। তার পরও দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিন আক্রমণের সামনে রস টেলরকে হুমকি মনে হচ্ছে বোথার, ‘খুব ভালো ফর্মে আছে সে। বিশ্বকাপেও দারুণ খেলছে। রস আর ব্রেন্ডন ম্যাককালামই তাদের মূল ব্যাটসম্যান।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার আগে প্রতিপক্ষের বোলারদের নিয়ে বলতে গেলে সবাই আগে ড্যানিয়েল ভেট্টোরির কথাই বলে। বোথাও ব্যতিক্রম নন, ‘ভেট্টোরি বিশ্বমানের বোলার, র্যাঙ্কিংয়ের ওপরের দিকের বোলারদেরই একজন, আমরা তাকে সমীহও করি। তবে আমাদের ব্যাটসম্যানরা স্পিন ভালোই খেলে।’
গ্রুপ পর্বে মাত্র একটা ম্যাচ হারা দক্ষিণ আফ্রিকা ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর আরও একটা সুযোগ পাচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনালে। তবে এই ম্যাচের আগে খুব সতর্ক বোথা। প্রতিপক্ষ হিসেবে নিউজিল্যান্ডকে প্রাপ্য সম্মান দিয়ে বললেন, ‘আগের বা এখনকার ফর্ম নিয়ে নিউজিল্যান্ড দলকে বিবেচনা করা ঠিক হবে না। তাদের দিনে যে কাউকেই তারা হারাতে পারে। মনে হচ্ছে, দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচই হবে।’ শেষ কথাটা বলে দিলেন এরপরই, ‘শেষ হাসিটা হাসব আমরাই।’
পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালটাও যখন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে, নতুন বলে স্টেইন-মরকেলের পাশাপাশি স্পিনারদের দিকেও নিশ্চয়ই তাকিয়ে থাকবে প্রোটিয়ারা। কাল অনুশীলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বোথাও বললেন, ‘আমাদের তিন স্পিনারের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে এবং বিশ্বকাপে সেটাই আমাদের এত উইকেট এনে দিয়েছে। এ ছাড়া দলে বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে। এখন পর্যন্ত তারা তাদের কাজটা ভালোভাবে করছে।’
এখন পর্যন্ত চার ম্যাচ খেলে ৪ উইকেট—এবারের বিশ্বকাপে খুব কি আলো ফেলতে পারল বাংলাদেশের বিপক্ষে নতুন বলে ইনিংস শুরু করা বোথার অফ স্পিন? বোথা অবশ্য বলেছেন, তাঁর কাজটা উইকেট নেওয়া নয়, দলের হয়ে বোলিংয়ের নাটাইটা ধরে রাখা, ‘আমার কাজ হলো এক প্রান্ত থেকে ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখা। এতে রবিন আর ইমরান আরও বেশি উইকেট পায়। দলের জন্য এটাই ভালো মনে হচ্ছে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে এসে ঢাকায় প্রায় এক সপ্তাহ হয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকার। বাংলাদেশ ম্যাচের পর কালই প্রথম অনুশীলন করলেও কোয়ার্টার ফাইনালের আগে কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময়টা কাজে লেগেছে তাদের। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড দল ঢাকায় পৌঁছালই কাল। বোথা এটাকে দেখছেন বাড়তি সুবিধা হিসেবে। তার পরও দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিন আক্রমণের সামনে রস টেলরকে হুমকি মনে হচ্ছে বোথার, ‘খুব ভালো ফর্মে আছে সে। বিশ্বকাপেও দারুণ খেলছে। রস আর ব্রেন্ডন ম্যাককালামই তাদের মূল ব্যাটসম্যান।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার আগে প্রতিপক্ষের বোলারদের নিয়ে বলতে গেলে সবাই আগে ড্যানিয়েল ভেট্টোরির কথাই বলে। বোথাও ব্যতিক্রম নন, ‘ভেট্টোরি বিশ্বমানের বোলার, র্যাঙ্কিংয়ের ওপরের দিকের বোলারদেরই একজন, আমরা তাকে সমীহও করি। তবে আমাদের ব্যাটসম্যানরা স্পিন ভালোই খেলে।’
গ্রুপ পর্বে মাত্র একটা ম্যাচ হারা দক্ষিণ আফ্রিকা ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর আরও একটা সুযোগ পাচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনালে। তবে এই ম্যাচের আগে খুব সতর্ক বোথা। প্রতিপক্ষ হিসেবে নিউজিল্যান্ডকে প্রাপ্য সম্মান দিয়ে বললেন, ‘আগের বা এখনকার ফর্ম নিয়ে নিউজিল্যান্ড দলকে বিবেচনা করা ঠিক হবে না। তাদের দিনে যে কাউকেই তারা হারাতে পারে। মনে হচ্ছে, দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচই হবে।’ শেষ কথাটা বলে দিলেন এরপরই, ‘শেষ হাসিটা হাসব আমরাই।’
No comments