যুদ্ধের ডামাডোলে শিশু দিবস!
লিবিয়ায় এখন যুদ্ধের ডামাডোল। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে দেশটির নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের অভিযান, পাল্টা প্রতিরোধ ও পশ্চিমা জোটের হামলা—এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে ক্রান্তিকাল পার করছে দেশটি। এ সময় সেখানে কোনো উৎসব উদ্যাপনের কথা ভাবাই যায় না। কিন্তু গত সোমবার তা-ই হয়েছে। রাজধানী ত্রিপোলিতে সরকারঘোষিত শিশু দিবস উদ্যাপিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে ত্রিপোলির বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে শিশু শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় আকর্ষণীয় উপহার। পশ্চিমা বিশ্লেষক অনেকের মতে, শত্রুপক্ষের হামলা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ওই দিন এসব শিশুকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন গাদ্দাফি।
সোমবারে সেজেগুজে বিদ্যালয়ে যায় শিশুরা। তবে বোমা হামলার ভয়ে উপস্থিতি ছিল কম। লিবিয়ার কর্মকর্তারা বারবি পুতুলসহ বিভিন্ন উপহার তুলে দেন তাদের হাতে। এ সময় তারা গাদ্দাফির সমর্থনে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
মিদাক স্কুলের প্রধান শিক্ষক লায়লা মোহাম্মদ বলেন, তাঁদের তিনতলা স্কুল ভবনে প্রতিদিন গড়ে ২০০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকে। কিন্তু সোমবার মাত্র ৫০ জন ছিল। তিনি জানান, বোমা হামলার ভয়ে অনেকেই আসেনি। পশ্চিমা জোটের বিমান হামলায় কিছু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে তিনি জানান। তবে কেউ নিহত হয়নি।
শিক্ষার্থী শাহাদ আবদেল হাকিম বিদেশী সাংবাদিকদের জানায়, ‘আজ শিশু দিবস। আমাদের বিদ্যালয়ে একটি বড় উৎসব হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বোমার ভয়ে অনেকে আসেনি বলে হয়নি।
এ উপলক্ষে ত্রিপোলির বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে শিশু শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় আকর্ষণীয় উপহার। পশ্চিমা বিশ্লেষক অনেকের মতে, শত্রুপক্ষের হামলা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ওই দিন এসব শিশুকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন গাদ্দাফি।
সোমবারে সেজেগুজে বিদ্যালয়ে যায় শিশুরা। তবে বোমা হামলার ভয়ে উপস্থিতি ছিল কম। লিবিয়ার কর্মকর্তারা বারবি পুতুলসহ বিভিন্ন উপহার তুলে দেন তাদের হাতে। এ সময় তারা গাদ্দাফির সমর্থনে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
মিদাক স্কুলের প্রধান শিক্ষক লায়লা মোহাম্মদ বলেন, তাঁদের তিনতলা স্কুল ভবনে প্রতিদিন গড়ে ২০০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকে। কিন্তু সোমবার মাত্র ৫০ জন ছিল। তিনি জানান, বোমা হামলার ভয়ে অনেকেই আসেনি। পশ্চিমা জোটের বিমান হামলায় কিছু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে তিনি জানান। তবে কেউ নিহত হয়নি।
শিক্ষার্থী শাহাদ আবদেল হাকিম বিদেশী সাংবাদিকদের জানায়, ‘আজ শিশু দিবস। আমাদের বিদ্যালয়ে একটি বড় উৎসব হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বোমার ভয়ে অনেকে আসেনি বলে হয়নি।
No comments