পন্টিংয়ের পাশে হাসি
চোখে-মুখে ঔজ্জ্বল্য নেই। তবে আত্মবিশ্বাসটা এখনো ষোলোআনাই আছে। এ কারণেই মাইক হাসির মুখে শোনা যায়, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ভারতে এসে ভারতের বিপক্ষে আমরা ভালো করেছি। আশা করছি, এবারও তেমনই হবে।’
হাসির আশা পূরণ হলে আগামীকাল ভারতের বিপক্ষে মহারণ জিতে যাওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল তো আর দশটা ম্যাচের মতো নয়। তার ওপর শেষ গ্রুপ ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে হার টানা তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের আকাশ থেকে নামিয়ে এনেছে মাটিতে। পরের ম্যাচেই সফল উড্ডয়ন চাইলেই তো হয় না!
হাসি মনে করছেন, সফল উড্ডয়ন সম্ভব। তাঁর ভাষায়, ‘এ জন্য চাই ব্যাটে-বলে ভালো পারফরম্যান্স।’ শুধু এটাই কি যথেষ্ট? বিতর্ক এবং নিজের পারফরম্যান্স—দুটি মিলিয়ে কোণঠাসা রিকি পন্টিং সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে কতটা তৈরি?
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনকক্ষে কাল দুপুরে হাসি তাঁর অধিনায়কের পাশেই থাকলেন, ‘অবশ্যই দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য এখনো রিকিই সেরা পছন্দ। দলের শতভাগ সমর্থন সে পাচ্ছে।’
নিজেও কি পাচ্ছেন না? চোট তাঁকে বিশ্বকাপ দল থেকে ছিটকে ফেলার পর অনেক নাটক হয়েছে, শেষমেশ দলে ঢুকে নিজের অপরিহার্যতাও প্রমাণ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার মিডল-অর্ডারের এই পরীক্ষিত সৈনিক। সংবাদ সম্মেলনেও সব প্রশ্ন খেললেন সোজা ব্যাটে। তবে হ্যাঁ, একটা জায়গায় এসে একটু থামলেন, ‘আমরা মনে করছি, ভারতের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালটা পার হলে আমরা বিশ্বকাপের শেষ পর্যন্ত যাব। এটি আমাদের জন্য অনেক বড় এক ম্যাচ। এবং বড় বাধাও। কেননা, ভারত খুবই ভালো দল।’
বড় বাধা কি এখানকার কন্ডিশন নয়? ‘আমরা ভারতে অনেকবার খেলেছি কাজেই এটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়’—বললেন হাসি। অস্ট্রেলিয়ার অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভেঙে যাওয়াকেও খুব বড় করে দেখছেন না, ‘আমরা একটা দল হয়ে খেলে এসেছি। একটা দিন খারাপ গেছে মাঠে। এটা হতেই পারে।’ পরক্ষণেই বলতে ভুললেন না, ‘আমরা এখন কঠোর পরিশ্রম করছি এবং সবাই দলে অবদান রাখতে তৈরি। আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল নিয়ে আশাবাদী। জয়ের ভালো সুযোগ আছে আমাদের।’
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়ামের উইকেট হতে পারে স্পিন সহায়ক, সে ক্ষেত্রে এটিকে কোনো সমস্যা মনে করেন না হাসি। ভারতের বিপক্ষে চেন্নাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার রবি রামপল গতি-নিশানা আর বাউন্সে টলিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের।
ব্রেট লিরা তেমন কিছু করতে কতটা তৈরি—এমন প্রশ্নে হাসির মুখে হাসি, ‘ভারতীয়রা কীভাবে বাউন্সার সামলাবে, সেটা তারা ভালো জানে। নিশ্চয়ই এ নিয়ে অনুশীলন করবে।’
হাসির আশা পূরণ হলে আগামীকাল ভারতের বিপক্ষে মহারণ জিতে যাওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল তো আর দশটা ম্যাচের মতো নয়। তার ওপর শেষ গ্রুপ ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে হার টানা তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের আকাশ থেকে নামিয়ে এনেছে মাটিতে। পরের ম্যাচেই সফল উড্ডয়ন চাইলেই তো হয় না!
হাসি মনে করছেন, সফল উড্ডয়ন সম্ভব। তাঁর ভাষায়, ‘এ জন্য চাই ব্যাটে-বলে ভালো পারফরম্যান্স।’ শুধু এটাই কি যথেষ্ট? বিতর্ক এবং নিজের পারফরম্যান্স—দুটি মিলিয়ে কোণঠাসা রিকি পন্টিং সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে কতটা তৈরি?
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনকক্ষে কাল দুপুরে হাসি তাঁর অধিনায়কের পাশেই থাকলেন, ‘অবশ্যই দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য এখনো রিকিই সেরা পছন্দ। দলের শতভাগ সমর্থন সে পাচ্ছে।’
নিজেও কি পাচ্ছেন না? চোট তাঁকে বিশ্বকাপ দল থেকে ছিটকে ফেলার পর অনেক নাটক হয়েছে, শেষমেশ দলে ঢুকে নিজের অপরিহার্যতাও প্রমাণ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার মিডল-অর্ডারের এই পরীক্ষিত সৈনিক। সংবাদ সম্মেলনেও সব প্রশ্ন খেললেন সোজা ব্যাটে। তবে হ্যাঁ, একটা জায়গায় এসে একটু থামলেন, ‘আমরা মনে করছি, ভারতের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালটা পার হলে আমরা বিশ্বকাপের শেষ পর্যন্ত যাব। এটি আমাদের জন্য অনেক বড় এক ম্যাচ। এবং বড় বাধাও। কেননা, ভারত খুবই ভালো দল।’
বড় বাধা কি এখানকার কন্ডিশন নয়? ‘আমরা ভারতে অনেকবার খেলেছি কাজেই এটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়’—বললেন হাসি। অস্ট্রেলিয়ার অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভেঙে যাওয়াকেও খুব বড় করে দেখছেন না, ‘আমরা একটা দল হয়ে খেলে এসেছি। একটা দিন খারাপ গেছে মাঠে। এটা হতেই পারে।’ পরক্ষণেই বলতে ভুললেন না, ‘আমরা এখন কঠোর পরিশ্রম করছি এবং সবাই দলে অবদান রাখতে তৈরি। আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল নিয়ে আশাবাদী। জয়ের ভালো সুযোগ আছে আমাদের।’
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়ামের উইকেট হতে পারে স্পিন সহায়ক, সে ক্ষেত্রে এটিকে কোনো সমস্যা মনে করেন না হাসি। ভারতের বিপক্ষে চেন্নাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার রবি রামপল গতি-নিশানা আর বাউন্সে টলিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের।
ব্রেট লিরা তেমন কিছু করতে কতটা তৈরি—এমন প্রশ্নে হাসির মুখে হাসি, ‘ভারতীয়রা কীভাবে বাউন্সার সামলাবে, সেটা তারা ভালো জানে। নিশ্চয়ই এ নিয়ে অনুশীলন করবে।’
No comments