ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে ওবামা
লিবিয়ায় হামলা শুরুর পর ঘরে-বাইরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। মার্কিন আইনপ্রণেতারা বলেছেন, লিবিয়ায় সামরিক হামলার আগে ওবামা কংগ্রেসের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি। সমালোচকদের কেউ কেউ বলছেন, মার্কিন স্বার্থের জন্য লিবিয়া তেমন গুরত্বপূর্ণ নয়। তাই সেখানে সামরিক হস্তক্ষেপ ঠিক হয়নি। এটা ওবামার রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত।
চীন, রাশিয়া ও আরব লিগও লিবিয়ায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন হামলার সমালোচনা করেছে। তবে ওবামা লিবিয়ায় সামরিক হামলার সমর্থনে জোরালো বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।
লিবিয়ায় সামরিক হামলার কঠোর সমালোচনা করেছেন উদারপন্থী একদল ডেমোক্র্যাট সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পররাষ্ট্রনীতি-সংক্রান্ত একদল বিশ্লেষক। তাঁদের অভিমত হচ্ছে, মার্কিন স্বার্থের জন্য লিবিয়া তেমন গুরুত্বপূর্ণ দেশ নয়। তাই দেশটিতে হামলা করা ঠিক হয়নি।
যুদ্ধবিরোধী একটি সংগঠন লিবিয়ায় হামলার প্রতিবাদে লস অ্যাঞ্জেলেস, শিকাগোসহ নয়টি অঙ্গরাজ্যে বিক্ষোভের ঘোষণা দিয়েছে।
বৈদেশিক-সম্পর্কবিষয়ক কাউন্সিলের সদস্য জেমস লিন্ডেসি বলেছেন, লিবিয়ায় হামলা চালিয়ে ওবামা খুব বড় রাজনৈতিক ঝুঁকি নিয়েছেন।
সিনেটর রিচার্ড লুগার বলেছেন, হামলার আগে অনেক বিষয় নির্ধারণ করা উচিত ছিল। গাদ্দাফির পর লিবিয়ায় কী ঘটবে, কারা ক্ষমতায় আসবেন, এগুলো ঠিক না করেই সেখানে হামলা চালানো হয়েছে। কাজের কাজ না করে ওবামা শুধু বাগাড়ম্বর করে যাচ্ছেন।
জেরল্ড নাডেলার, ডোনা এওয়ার্ড, বারবারা লিসহ একদল উদারপন্থী ডেমোক্র্যাট সদস্য প্রেসিডেন্টের হস্তক্ষেপের ব্যাপারে সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
অবশ্য লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের সমর্থন করেছেন রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন। তিনি বলেছেন, লিবিয়ার বিরোধীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে ওবামা অনেক দেরি করে ফেলেছেন।
পাঁচ দিনের লাতিন আমেরিকা সফরে থাকা প্রেসিডেন্ট ওবামা লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের পক্ষে জোরালো যুক্তি দিয়ে যাচ্ছেন। চিলিতে বক্তৃতার সময় তিনি বলেন, গত সপ্তাহে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ যে প্রস্তাব পাস করেছে, তা বাস্তবায়নের জন্যই মার্কিন সামরিক শক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে। তাঁরা দীর্ঘদিনের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির সেনাদের হামলা থেকে বেসামরিক লোকজনকে রক্ষা করতে চান। গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত করাও তাঁদের লক্ষ্য।
সমালোচনার মুখে ওবামা গত সোমবার কংগ্রেসের কাছেও একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, জাতিসংঘ-সমর্থিত বহুজাতিক বাহিনীর অন্য সদস্যদের কাছে তাঁরা খুব দ্রুত ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেনা কমান্ডের দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
চীন, রাশিয়া ও আরব লিগও লিবিয়ায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন হামলার সমালোচনা করেছে। তবে ওবামা লিবিয়ায় সামরিক হামলার সমর্থনে জোরালো বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।
লিবিয়ায় সামরিক হামলার কঠোর সমালোচনা করেছেন উদারপন্থী একদল ডেমোক্র্যাট সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পররাষ্ট্রনীতি-সংক্রান্ত একদল বিশ্লেষক। তাঁদের অভিমত হচ্ছে, মার্কিন স্বার্থের জন্য লিবিয়া তেমন গুরুত্বপূর্ণ দেশ নয়। তাই দেশটিতে হামলা করা ঠিক হয়নি।
যুদ্ধবিরোধী একটি সংগঠন লিবিয়ায় হামলার প্রতিবাদে লস অ্যাঞ্জেলেস, শিকাগোসহ নয়টি অঙ্গরাজ্যে বিক্ষোভের ঘোষণা দিয়েছে।
বৈদেশিক-সম্পর্কবিষয়ক কাউন্সিলের সদস্য জেমস লিন্ডেসি বলেছেন, লিবিয়ায় হামলা চালিয়ে ওবামা খুব বড় রাজনৈতিক ঝুঁকি নিয়েছেন।
সিনেটর রিচার্ড লুগার বলেছেন, হামলার আগে অনেক বিষয় নির্ধারণ করা উচিত ছিল। গাদ্দাফির পর লিবিয়ায় কী ঘটবে, কারা ক্ষমতায় আসবেন, এগুলো ঠিক না করেই সেখানে হামলা চালানো হয়েছে। কাজের কাজ না করে ওবামা শুধু বাগাড়ম্বর করে যাচ্ছেন।
জেরল্ড নাডেলার, ডোনা এওয়ার্ড, বারবারা লিসহ একদল উদারপন্থী ডেমোক্র্যাট সদস্য প্রেসিডেন্টের হস্তক্ষেপের ব্যাপারে সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
অবশ্য লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের সমর্থন করেছেন রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন। তিনি বলেছেন, লিবিয়ার বিরোধীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে ওবামা অনেক দেরি করে ফেলেছেন।
পাঁচ দিনের লাতিন আমেরিকা সফরে থাকা প্রেসিডেন্ট ওবামা লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের পক্ষে জোরালো যুক্তি দিয়ে যাচ্ছেন। চিলিতে বক্তৃতার সময় তিনি বলেন, গত সপ্তাহে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ যে প্রস্তাব পাস করেছে, তা বাস্তবায়নের জন্যই মার্কিন সামরিক শক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে। তাঁরা দীর্ঘদিনের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির সেনাদের হামলা থেকে বেসামরিক লোকজনকে রক্ষা করতে চান। গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত করাও তাঁদের লক্ষ্য।
সমালোচনার মুখে ওবামা গত সোমবার কংগ্রেসের কাছেও একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, জাতিসংঘ-সমর্থিত বহুজাতিক বাহিনীর অন্য সদস্যদের কাছে তাঁরা খুব দ্রুত ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেনা কমান্ডের দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
No comments