হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত ইইউ
লিবিয়ায় জোট বাহিনীর হামলা ও ন্যাটোর সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোর মধ্যে তুমুল মতভেদ শুরু হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ জাতির বৈঠকে এ নিয়ে তারা বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে।
ইইউর একদল সদস্য লিবিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ধরনকে জাতিসংঘ অনুমোদিত সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন বলে মনে করছে। অন্যরা এ হামলাকে সম্পূর্ণ বৈধ বলে মত দিয়েছে। প্রথম থেকেই আরব লীগ লিবিয়ায় পশ্চিমা দেশগুলোর হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে মন্তব্য করে আসছে। কিন্তু তিন দিন ধরে ত্রিপোলিতে জোট বাহিনীর নির্বিচার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় গত রোববার আরব লীগের মহাসচিব আমর মুসা হতাশা প্রকাশ করেন। তাঁর বক্তব্যে জোট বাহিনীর ওপর থেকে আরব লীগের সমর্থন প্রত্যাহারের আভাস পাওয়া যায়।
লিবিয়ায় অভিযান পরিচালনাকারী অন্যতম দেশ ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো ফ্রাত্তিনি আরব লীগের বিষয়টি উল্লেখ করে গতকাল বলেন, ‘লিবিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ঠিকমতো অভিযান পরিচালিত হচ্ছে কি না, তা সতর্কভাবে আমরা খতিয়ে দেখতে চাই।’
ব্রিটেনের ইউরোপবিষয়কমন্ত্রী ডেভিড লিডিংটোন বলেছেন, লিবিয়ার জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে ইউরোপীয় দেশগুলোকে জাতিসংঘের প্রস্তাবের ব্যাপারে একমত হতে হবে।
তবে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডো ভেস্তারভেলে বলেছেন, ‘আমরা বরাবরই বলে আসছি, আমরা সেখানে সেনা পাঠাব না। এর মানে এই নয়, আমরা নিরপেক্ষ বা গাদ্দাফির প্রতি আমাদের সমর্থন রয়েছে।
ইইউর একদল সদস্য লিবিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ধরনকে জাতিসংঘ অনুমোদিত সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন বলে মনে করছে। অন্যরা এ হামলাকে সম্পূর্ণ বৈধ বলে মত দিয়েছে। প্রথম থেকেই আরব লীগ লিবিয়ায় পশ্চিমা দেশগুলোর হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে মন্তব্য করে আসছে। কিন্তু তিন দিন ধরে ত্রিপোলিতে জোট বাহিনীর নির্বিচার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় গত রোববার আরব লীগের মহাসচিব আমর মুসা হতাশা প্রকাশ করেন। তাঁর বক্তব্যে জোট বাহিনীর ওপর থেকে আরব লীগের সমর্থন প্রত্যাহারের আভাস পাওয়া যায়।
লিবিয়ায় অভিযান পরিচালনাকারী অন্যতম দেশ ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো ফ্রাত্তিনি আরব লীগের বিষয়টি উল্লেখ করে গতকাল বলেন, ‘লিবিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ঠিকমতো অভিযান পরিচালিত হচ্ছে কি না, তা সতর্কভাবে আমরা খতিয়ে দেখতে চাই।’
ব্রিটেনের ইউরোপবিষয়কমন্ত্রী ডেভিড লিডিংটোন বলেছেন, লিবিয়ার জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে ইউরোপীয় দেশগুলোকে জাতিসংঘের প্রস্তাবের ব্যাপারে একমত হতে হবে।
তবে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডো ভেস্তারভেলে বলেছেন, ‘আমরা বরাবরই বলে আসছি, আমরা সেখানে সেনা পাঠাব না। এর মানে এই নয়, আমরা নিরপেক্ষ বা গাদ্দাফির প্রতি আমাদের সমর্থন রয়েছে।
No comments