কাশ্মীরে বিনা বিচারে ২০ হাজার লোক আটক
ভারতে প্রচলিত জননিরাপত্তা আইনকে (পিএসএ) ‘কঠোর’ বলে অভিহিত করে আইনটির সমালোচনা করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। গত সোমবার ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে প্রকাশিত সংস্থাটির একটি নতুন প্রতিবেদনে এই সমালোচনা করা হয়।
সংস্থাটির ভাষ্য, ওই আইন বলে কাশ্মীরে ২০ হাজার লোককে বিনা বিচারে আটক করা হয়েছে। সংস্থাটি আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে কোনো অভিযোগ ছাড়াই যেকোনো ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত আটক রাখা যায়।
কাশ্মীরে বিনা বিচারে আটক ব্যক্তিদের মানবাধিকার রক্ষায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে ভারতের বিচার বিভাগেরও সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি। সাংবাদিকেরা জানান, অ্যামনেস্টির ওই প্রতিবেদন সম্পর্কে ভারত সরকার কোনো মন্তব্য করেনি।
কাশ্মীরে ১৯৮৯ সালে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সহিংস কর্মকাণ্ড শুরু করে। তখন থেকে সেখানকার লোকজনকে বিনা বিচারে আটক করা শুরু হয়। ভারতে অ্যামনেস্টির এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কর্মকর্তা বিক্রমজিৎ বাটরা বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর কর্তৃপক্ষ পিএসএ ব্যবহার করে এসব লোকজনের বিরুদ্ধে যথাযথ অভিযোগ ওঠার সুযোগ দিচ্ছে না। এতে তারা আটকাবস্থা থেকে বের হওয়ার আইনি সুযোগ পাচ্ছে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সশস্ত্র সংগঠনগুলোর সন্দেহভাজন সদস্য ও সমর্থক, আইনজীবী, সাংবাদিকেরা রয়েছেন।
সংস্থাটির ভাষ্য, ওই আইন বলে কাশ্মীরে ২০ হাজার লোককে বিনা বিচারে আটক করা হয়েছে। সংস্থাটি আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে কোনো অভিযোগ ছাড়াই যেকোনো ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত আটক রাখা যায়।
কাশ্মীরে বিনা বিচারে আটক ব্যক্তিদের মানবাধিকার রক্ষায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে ভারতের বিচার বিভাগেরও সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি। সাংবাদিকেরা জানান, অ্যামনেস্টির ওই প্রতিবেদন সম্পর্কে ভারত সরকার কোনো মন্তব্য করেনি।
কাশ্মীরে ১৯৮৯ সালে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সহিংস কর্মকাণ্ড শুরু করে। তখন থেকে সেখানকার লোকজনকে বিনা বিচারে আটক করা শুরু হয়। ভারতে অ্যামনেস্টির এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কর্মকর্তা বিক্রমজিৎ বাটরা বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর কর্তৃপক্ষ পিএসএ ব্যবহার করে এসব লোকজনের বিরুদ্ধে যথাযথ অভিযোগ ওঠার সুযোগ দিচ্ছে না। এতে তারা আটকাবস্থা থেকে বের হওয়ার আইনি সুযোগ পাচ্ছে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সশস্ত্র সংগঠনগুলোর সন্দেহভাজন সদস্য ও সমর্থক, আইনজীবী, সাংবাদিকেরা রয়েছেন।
No comments