এটি একটি মানবিক ক্রাইসিস -ওবায়দুল কাদের
বর্তমানে
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে মানবিক ক্রাইসিস বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় সকল শ্রেণি
পেশার মানুষের এগিয়ে আসা উচিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশের
সর্বস্তরের মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও এডিস মশার বংশ
বিস্তার আজকে যে ভয়াবহ পর্যায়ে এসে পৌছেছে এর বিরুদ্ধে সর্বাত্বক অভিযান
পরিচালনা করার জন্য। আসুন, সবাই মিলে সম্মিলিত লড়াই চালিয়ে যাই এই
প্রাণঘাতি মশকের বিরুদ্ধে এবং ভয়াবহ প্রাণঘাতি ডেঙ্গু রোগের বিরুদ্ধে
আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। গত ২ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে
‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে আওয়ামী লীগের প্রচারপত্র বিলি ও মশক নিধন অভিযানের
দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচির উদ্বোধন করে এসব কথা বলেন তিনি। ডেঙ্গু মশা নিধনে ও
বংশ বিস্তার রোধে কার্যকর ওষুধ আনার প্রক্রিয়া চলছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের
বলেন,অন্য দেশের কোন অকার্যকর ওষুধ যাতে কোন কারণে চলে না আসে এর জন্য
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরমর্শ নেয়া হচ্ছে। যাতে কার্যকর ওষুধ প্রয়োগ করা যায়।
এর পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে।
এখানে কোনো প্রকার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী কার্যকর ওষুধ বাংলাদেশে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, এ জন্য একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। বর্তমান দেশে ডেঙ্গু রোগের অবস্থা মহামারি আকার ধারণ করেছে বলে আপনি মনে করেন কি না জানতে চাইলে সরকারের এই মন্ত্রী বলেন, রোগটাকে কি নামে আপনি অবহিত করলেন সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হল ডেঙ্গু জ্বরে আজকের যে অবস্থা, এডিস মশার যে ভয়াবহ উপদ্রব এবং তান্ডব সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, এটা বাস্তব এবং এটা সত্য। এই বাস্তব সত্যটাকে অস্বীকার করা উপায় নেই। এই ভয়াবহতাকে কোন নামে অবহিত করতে হবে এ ধরনের কোনো বিষয় নেই। আমরা এই বিষয়টাকে কিভাবে নিলাম সেটা দেখার বিষয়। আমরা সিরিয়াসলি নিয়েছি। সিটি করপোরেশন এবং এলজিইডি মন্ত্রনালয় কিভাবে কাজ করবে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, একদিকে সচেতনতা অন্যদিকে মশার বংশ বিস্তার যাতে করতে না পারে তার জন্য যা যা করার দরকার প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, দুই সিটির মেয়র আমাদের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। স্থানীয় সরকার, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশনকে সমন্বিতভাবে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই অনুয়ায়ী সবাই সমন্বিতভাবে কাজ করছে।
বিএনপির উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন,আমাদের পার্টির লোকজন জনসাধারণের জন্য কাজ করছে এবং অন্য যারা শুধু লিপ সার্ভিস দিয়ে বেড়াচ্ছেন তাদেরকে বলব, শুধু লিপ সার্ভিস না দিয়ে আসুন এ্যাকশান প্রোগ্রামে সমন্বিতভাবে এই ডেঙ্গু রোগ এবং এডিস মশা বংশ বিস্তার করতে না পারে এর জন্য কাজ করি। আমরা বসে নেই, আমরা শুধু লিপ সার্ভিস দিচ্ছি না। অনেকে পত্রপত্রিকায় লিপ সার্ভিস দিচ্ছে কিন্তু বাস্তবে কোনো কার্যকারিতা নেই। ডেঙ্গু প্রতিরোধেও কার্যকারিতা নেই, বন্যা কবলিতদের পাশেও ফটো সেশন ছাড়া কোনো কার্যকারিতা তাদের নেই। পরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, বায়তুল মোকারমসহ আশাপাশের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো ও পরিস্কার পরিছন্ন্নতায় অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক,সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, একেএম এনামুল হক শামীম, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপদপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
এখানে কোনো প্রকার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী কার্যকর ওষুধ বাংলাদেশে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, এ জন্য একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। বর্তমান দেশে ডেঙ্গু রোগের অবস্থা মহামারি আকার ধারণ করেছে বলে আপনি মনে করেন কি না জানতে চাইলে সরকারের এই মন্ত্রী বলেন, রোগটাকে কি নামে আপনি অবহিত করলেন সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হল ডেঙ্গু জ্বরে আজকের যে অবস্থা, এডিস মশার যে ভয়াবহ উপদ্রব এবং তান্ডব সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, এটা বাস্তব এবং এটা সত্য। এই বাস্তব সত্যটাকে অস্বীকার করা উপায় নেই। এই ভয়াবহতাকে কোন নামে অবহিত করতে হবে এ ধরনের কোনো বিষয় নেই। আমরা এই বিষয়টাকে কিভাবে নিলাম সেটা দেখার বিষয়। আমরা সিরিয়াসলি নিয়েছি। সিটি করপোরেশন এবং এলজিইডি মন্ত্রনালয় কিভাবে কাজ করবে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, একদিকে সচেতনতা অন্যদিকে মশার বংশ বিস্তার যাতে করতে না পারে তার জন্য যা যা করার দরকার প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, দুই সিটির মেয়র আমাদের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। স্থানীয় সরকার, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশনকে সমন্বিতভাবে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই অনুয়ায়ী সবাই সমন্বিতভাবে কাজ করছে।
বিএনপির উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন,আমাদের পার্টির লোকজন জনসাধারণের জন্য কাজ করছে এবং অন্য যারা শুধু লিপ সার্ভিস দিয়ে বেড়াচ্ছেন তাদেরকে বলব, শুধু লিপ সার্ভিস না দিয়ে আসুন এ্যাকশান প্রোগ্রামে সমন্বিতভাবে এই ডেঙ্গু রোগ এবং এডিস মশা বংশ বিস্তার করতে না পারে এর জন্য কাজ করি। আমরা বসে নেই, আমরা শুধু লিপ সার্ভিস দিচ্ছি না। অনেকে পত্রপত্রিকায় লিপ সার্ভিস দিচ্ছে কিন্তু বাস্তবে কোনো কার্যকারিতা নেই। ডেঙ্গু প্রতিরোধেও কার্যকারিতা নেই, বন্যা কবলিতদের পাশেও ফটো সেশন ছাড়া কোনো কার্যকারিতা তাদের নেই। পরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, বায়তুল মোকারমসহ আশাপাশের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো ও পরিস্কার পরিছন্ন্নতায় অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক,সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, একেএম এনামুল হক শামীম, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপদপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
No comments