২২ কেজি ওজনের বাগাড়
রাজবাড়ীর
গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাটের কাছে গত ০২ জুলাই বুধবার ভোরে পদ্মা নদীতে জেলেদের
জালে ধরা পড়েছে বড় একটি বাগাড় মাছ। মাছটির ওজন প্রায় ২২ কেজি।
মাসুদ মোল্লা নামের স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার মাছের আড়তদার নাটু মোল্লার কাছ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন। মাসুদ আরও বেশি দামে মাছটি বিক্রির জন্য ঘাটের পন্টুনের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে পানিতে ছেড়ে রাখেন।
মাসুদ মোল্লা বলেন, মানিকগঞ্জের জাফরগঞ্জ এলাকার জেলে মদন হালদার ও তাঁর সহযোগীদের জালে বাগাড় মাছটি ধরা পড়ে।
মাসুদ মোল্লা নামের স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার মাছের আড়তদার নাটু মোল্লার কাছ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন। মাসুদ আরও বেশি দামে মাছটি বিক্রির জন্য ঘাটের পন্টুনের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে পানিতে ছেড়ে রাখেন।
মাসুদ মোল্লা বলেন, মানিকগঞ্জের জাফরগঞ্জ এলাকার জেলে মদন হালদার ও তাঁর সহযোগীদের জালে বাগাড় মাছটি ধরা পড়ে।
পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে ধরা পড়েছে প্রায় ২২ কেজি ওজনের একটি বাগাড় মাছ। দৌলতদিয়া ঘাট, গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী। ছবি: এম রাশেদুল হক |
মদন
হালদারের বরাত দিয়ে মাসুদ বলেন, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার দিবাগত রাতে
অন্যদের নিয়ে মদন মাছ ধরতে পদ্মায় নামেন। সারা রাত হাতে গোনা দুই-চারটি
ইলিশ ও অন্য মাছ ছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই পাননি। বুধবার ভোর পাঁচটার
দিকে যখন জাল গোছানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখন তাঁদের জালে ধরা পড়ে বাগাড়
মাছটি।
এ দিকে সাতক্ষীরা থেকে ঢাকায় যাচ্ছিলেন আমজাদ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি ফেরিতে ওঠার আগে ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে নেমে মাছটি ৮০০ টাকা কেজি দরে দাম করেন। কিন্তু এতে মাসুদের লাভ না হওয়ায় তিনি আর মাছটি বিক্রি করেননি।
এ দিকে সাতক্ষীরা থেকে ঢাকায় যাচ্ছিলেন আমজাদ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি ফেরিতে ওঠার আগে ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে নেমে মাছটি ৮০০ টাকা কেজি দরে দাম করেন। কিন্তু এতে মাসুদের লাভ না হওয়ায় তিনি আর মাছটি বিক্রি করেননি।
২২ কেজি ওজনের বাগাড় মাছ ধরা পড়েছে জেলেদের জালে। দৌলতদিয়া ঘাট, গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী। ছবি: এম রাশেদুল হক |
No comments