সংসার ভাঙ্গছে, বন্ধুত্ব থাকছে দিয়া মির্জার
তাকে বলা হয় বলিউডের নতুন ঐশ্বরিয়া। দেখতে
অনেকটাই অ্যাশের মতো তিনি। হাসলে গালে টোল পড়ে। চোখগুলোও সাগরপাড়ের
মেয়েদের মতো নীলাভ। রূপ আর গুণের রোশনাই ছড়িয়ে বি টাউনে যাত্রা শুরু
করেছিলেন অভিনেত্রী দিয়া মির্জা।
কিন্তু খুব একটা সুবিচার করতে পারেননি নিজের মেধার। ক্যারিয়ারে সাফল্যের ফুল তেমন করে না ফুটলেও বিয়ের ফুল বেশ ঘটা করেই ফুটিয়েছিলেন।
‘লাভ ব্রেক আপ জিন্দেগি’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে পরিচালক ও ব্যবসায়ী সাহিল সাঙ্গার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়ে যায়। সেই ঘনিষ্ঠতাকেই স্বীকৃতি দিতেই তারা বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু সেই সংসার টিকিয়ে রাখতে পারেননি তারা। হাঁটছেন বিচ্ছেদের পথে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে দিয়া মির্জা তার ইনস্টাগ্রামে নিজেই সে কথা জানান। সেখানে একটি পোস্টে দিয়া মির্জা লিখেন, ‘১১ বছর ধরে আমাদের জীবন ভাগ করে নেয়ার পরে আমরা পারস্পরিকভাবে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
কিন্তু খুব একটা সুবিচার করতে পারেননি নিজের মেধার। ক্যারিয়ারে সাফল্যের ফুল তেমন করে না ফুটলেও বিয়ের ফুল বেশ ঘটা করেই ফুটিয়েছিলেন।
‘লাভ ব্রেক আপ জিন্দেগি’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে পরিচালক ও ব্যবসায়ী সাহিল সাঙ্গার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়ে যায়। সেই ঘনিষ্ঠতাকেই স্বীকৃতি দিতেই তারা বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু সেই সংসার টিকিয়ে রাখতে পারেননি তারা। হাঁটছেন বিচ্ছেদের পথে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে দিয়া মির্জা তার ইনস্টাগ্রামে নিজেই সে কথা জানান। সেখানে একটি পোস্টে দিয়া মির্জা লিখেন, ‘১১ বছর ধরে আমাদের জীবন ভাগ করে নেয়ার পরে আমরা পারস্পরিকভাবে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
No comments