গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের
বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, যারা পেট্রল বোমা ছুড়ে মানুষ
পোড়াচ্ছে, তাদের হাত পুড়িয়ে দিলে তারা বুঝবে পোড়ার কি যন্ত্রণা। যারা বোমা
বানায় ও তা ছুড়ে মারে, গ্রেপ্তারের পর তাদের হাত পুড়ে দেয়া উচিত যেন তারা
পোড়ার যন্ত্রণা বুঝতে পারে। শেখ হাসিনা বলেন, অনেক আঁতেল আমার কথার
সমালোচনা করবেন তাদেরকে বলছি, বার্ন ইউনিটে (হাসপাতাল) গিয়ে বিএনপি-জামায়াত
চক্রের সন্ত্রাসীদের নৃশংসতায় আক্রান্তদের কান্না ও দুর্ভোগ দেখে আসুন।
তিনি গতকাল সেগুনবাগিচায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই)
২০তলা বিশিষ্ট প্রধান কার্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে আয়োজিত
অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের সরকার প্রধান হিসেবে শেখ হাসিনা প্রথম
এনএসআই সদরদপ্তর পরিদর্শন করেন। এনএসআই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. শামসুল
হক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা দেন। এ সময় মঞ্চে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর
নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস এবং মাদক পাচার ও চোরাকারবারির মতো সমাজবিরোধী কার্যক্রম রোধে এনএসআই সদস্যদের নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের বাংলাদেশের মাটিতে স্থান হবে না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোতে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানোর জন্য আমরা আমাদের ভূমি ব্যবহার করতে দেবো না। তিনি বলেন, এনএসআই সদস্যরা সমাজ-বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। এ ধরনের সমাজ-বিরোধীদের বিরুদ্ধে আপনাদের কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। বিএনপি-জামায়াতের বিগত সরকার সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে তারা নিজেরা নিজেদের জন্য কূপ খনন করছে। এটি প্রমাণিত যে, প্রতিবেশী দেশগুলোর ক্ষতির জন্য জঙ্গিদের আশ্রয় ও অস্ত্র সরবরাহ দিলে দেশকে এর জন্য মূল্য দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে। এ অঞ্চলে ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটেছে, তা সত্ত্বেও একটি মহল দেশে হীন খেলায় মেতে আছে। শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীদের উৎখাতের মাধ্যমে সরকার বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার একটি শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এই নীতি গ্রহণ করায় দেশে গত ৬ বছর শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় ছিল।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস এবং মাদক পাচার ও চোরাকারবারির মতো সমাজবিরোধী কার্যক্রম রোধে এনএসআই সদস্যদের নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের বাংলাদেশের মাটিতে স্থান হবে না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোতে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানোর জন্য আমরা আমাদের ভূমি ব্যবহার করতে দেবো না। তিনি বলেন, এনএসআই সদস্যরা সমাজ-বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। এ ধরনের সমাজ-বিরোধীদের বিরুদ্ধে আপনাদের কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। বিএনপি-জামায়াতের বিগত সরকার সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে তারা নিজেরা নিজেদের জন্য কূপ খনন করছে। এটি প্রমাণিত যে, প্রতিবেশী দেশগুলোর ক্ষতির জন্য জঙ্গিদের আশ্রয় ও অস্ত্র সরবরাহ দিলে দেশকে এর জন্য মূল্য দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে। এ অঞ্চলে ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটেছে, তা সত্ত্বেও একটি মহল দেশে হীন খেলায় মেতে আছে। শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীদের উৎখাতের মাধ্যমে সরকার বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার একটি শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এই নীতি গ্রহণ করায় দেশে গত ৬ বছর শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় ছিল।
No comments