প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেই স্থাপনা নির্মাণ- শেষ হলো তিন দিনের আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলন
(সামরিক জাদুঘরে আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের শেষ দিনে গতকাল বক্তব্য দেন স্থপতি কেন ইয়াংl ছবি: প্রথম আলো) আগের
রাত ও সকালের বৃষ্টি উল্টেপাল্টে দিয়েছিল সময়সূচি। সকাল ১০টার অনুষ্ঠান
শুরু হতে হতে বাজে বেলা তিনটা। তার পরও প্রাকৃতিক কারণে বিঘ্নিত
আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের শেষ দিনের মূল কথা ছিল, প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে
রেখেই নিতে হবে সব স্থাপত্য পরিকল্পনা। নির্বিচারে সবুজ ধ্বংস করে আর কোনো
নির্মাণযজ্ঞ নয়।
‘এনগেজ ঢাকা-২০১৫’ শীর্ষক তিন দিনের আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের শেষ দিনে গতকাল শনিবার দেশি-বিদেশি স্থপতি ও শিক্ষাবিদদের আলোচনায় এ কথাই ঘুরেফিরে এল। আর এ জন্য প্রত্যেকেই সময়োপযোগী পরিকল্পনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজয় সরণির সামরিক জাদুঘর মাঠে শুরু হওয়া এই স্থাপত্য সম্মেলনের আয়োজন করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। এই আয়োজনের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। রেডিও পার্টনার এবিসি রেডিও এবং সম্প্রচার সহযোগী চ্যানেল আই। মিডিয়া পার্টনার আইস মিডিয়া।
বেলা তিনটায় সম্মেলনের তৃতীয় দিনের উপস্থাপনা ও আলোচনা পর্ব শুরু করেন মালয়েশিয়ান স্থপতি কেন ইয়াং। একই সঙ্গে তাত্ত্বিক ও নকশাকার কেন ইয়াং তাঁর উপস্থাপনায় তুলে ধরেন কীভাবে প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে রেখে প্রতিবেশভিত্তিক স্থাপত্য নির্মাণ করা যায়। সিঙ্গাপুর জাতীয় গ্রন্থাগার, সোলারিস টাওয়ার প্রভৃতি পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য নির্মাণ পদ্ধতিকে বলা হয় ‘ইকো-আর্কিটেকচার।’ ইয়াং বলেন, আধুনিক বিশ্বের নগর পরিকল্পনা হবে ‘ঊর্ধ্বমুখী সবুজ নগরায়ণ’। এ জন্য সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করার জন্য কাচ, স্টিল ও মাঝে মাঝে খুব কম পরিমাণ কংক্রিটের ব্যবহার করেছেন তিনি। এসব ভবনে সূর্যের আলো সহজে ঢুকতে পারবে এবং একই সঙ্গে ভবনের ভেতর ও বাইরের তাপমাত্রা প্রাকৃতিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে।
এরপর আলোচনা করেন বাংলাদেশের স্থপতি বশিরুল হক। বগুড়ার মহাস্থানগড়, কুমিল্লার ময়নামতি, বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদ কিংবা ঢাকার লালবাগ দুর্গের স্থাপত্যকলাকে তুলে ধরে তিনি বলেন, স্থাপত্যের মূল ভিত্তি হচ্ছে প্রকৃতি ও সংস্কৃতি। এই অঞ্চলের স্থাপত্যের জন্য পছন্দনীয় উপকরণ হচ্ছে ইট। বহু বছর আগে থেকে এই অঞ্চলের স্থাপত্যে ইটের ব্যবহার হয়ে আসছে। কারণ, ইট সহজলভ্য ও টেকসই। আর ভূমিরূপের সঙ্গে মিল রেখে স্থাপত্যের নির্মাণশৈলী ঠিক করতে হবে। এ সময় বশিরুল হক তাঁর নকশায় তৈরি হওয়া ধানসিঁড়ি ফ্ল্যাট প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
ছোট্ট একটা চা-বিরতির পর কেন ইয়াং ও বশিরুল হককে নিয়ে আলোচনায় বসেন স্থপতি ফারুক আমিন। তিন স্থপতির আলোচনার মধ্যেও ঘুরেফিরে আসে সবুজকে রক্ষা করে টেকসই নির্মাণভাবনা এবং এ জন্য পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তার কথা।
শ্রীলঙ্কার স্থপতি পালিন্দা কানাঙ্গারা প্রাকৃতিক পরিবেশে তাঁর বাংলো ধরনের প্রকল্পগুলো উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যবাহী রাজকীয় স্থাপনাগুলোই সেখানকার স্থাপত্যশৈলীর মূল অনুপ্রেরণা।
স্থপতি ফারুক আমিন বলেন, আধুনিক শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে প্রকৃতিকে রক্ষা করা। এ জন্য পরিকল্পনা গ্রহণের সময় ভৌগোলিক অবস্থা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বা ঘনত্ব, মানুষের চলাচলের সুবিধা প্রভৃতি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ঢাকাকে আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এসব বিষয় মাথায় রাখা বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং অধ্যাপক ও চীনা স্থপতি কংইয়ান ইউ তাঁর উপস্থাপনায় একটি শহরের পানিপ্রবাহ, জলমগ্নতা, বন্যানিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে তিনি চীনের বেইজিং শহরে যেসব পদ্ধতিতে জলমগ্নতার সমস্যা সমাধান করা হয়েছে, সেগুলো তিনি ব্যাখ্যা করেন। অল্প কয়েক দিন ঢাকায় থাকার অভিজ্ঞতায় ইউ বলেন, মহানগর ঢাকার সমস্যাগুলোও খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। এ জন্য দরকার সঠিক পরিকল্পনা ও প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার।
ইউয়ের মতে, একটি আধুনিক শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে পরিকল্পনাই হচ্ছে মূল বিষয়। এ জন্য ‘চিন্তা করতে হবে রাজার মতো’। তাহলে ন্যূনতম হস্তক্ষেপের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ফল পাওয়া সম্ভব।
স্থপতি সাইফুল হক বলেন, স্থপতিদের দায়িত্ব হলো পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। তুরস্কভিত্তিক স্থপতি হান টুমারটেকিন বলেন, স্থাপত্য নির্মাণের ক্ষেত্রে নির্মাতা ও প্রকৌশলীকে মাথায় রাখতে হবে, যেন স্থানীয় ঐতিহ্য ও ভাবনাগুলোকে একত্র করা যায়।
রাত সাড়ে নয়টার দিকে তিন দিনের সম্মেলনের সমাপনী ঘোষণা করেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি আরেকবার স্থাপত্যাচার্য মাজহারুল ইসলামকে স্মরণ করেন। দেশের কিংবদন্তি স্থপতি মাজহারুল ইসলামকে এই আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছিল। পুরো নতুন ধরনের চিন্তা থেকে আয়োজন করা হয়েছে ‘এনগেজ ঢাকা-২০১৫’ স্থাপত্য সম্মেলনের। আয়োজকদের মতে, শুধু নকশা প্রণয়ন, ত্রিমাত্রিক গঠন ও অট্টালিকা নির্মাণের সংকীর্ণতর গণ্ডির মধ্যে স্থাপত্যচর্চাকে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। স্থাপত্যচর্চাকে বিস্তৃত করতে হবে মানবকল্যাণে। স্থাপত্য, নকশা ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিতে এবং গবেষণার মান বাড়াতে ইতিমধ্যেই বেঙ্গল আর্কিটেকচার অ্যান্ড ডিজাইন ইনস্টিটিউট চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে জানানো হয়, আগামী আগস্ট থেকে এই ইনস্টিটিউটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন দেশি-বিদেশি খ্যাতিমান স্থপতি, ইতিহাসবিদ, পেশাজীবী শিক্ষকেরা।
‘এনগেজ ঢাকা-২০১৫’ শীর্ষক তিন দিনের আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের শেষ দিনে গতকাল শনিবার দেশি-বিদেশি স্থপতি ও শিক্ষাবিদদের আলোচনায় এ কথাই ঘুরেফিরে এল। আর এ জন্য প্রত্যেকেই সময়োপযোগী পরিকল্পনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজয় সরণির সামরিক জাদুঘর মাঠে শুরু হওয়া এই স্থাপত্য সম্মেলনের আয়োজন করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। এই আয়োজনের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। রেডিও পার্টনার এবিসি রেডিও এবং সম্প্রচার সহযোগী চ্যানেল আই। মিডিয়া পার্টনার আইস মিডিয়া।
বেলা তিনটায় সম্মেলনের তৃতীয় দিনের উপস্থাপনা ও আলোচনা পর্ব শুরু করেন মালয়েশিয়ান স্থপতি কেন ইয়াং। একই সঙ্গে তাত্ত্বিক ও নকশাকার কেন ইয়াং তাঁর উপস্থাপনায় তুলে ধরেন কীভাবে প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে রেখে প্রতিবেশভিত্তিক স্থাপত্য নির্মাণ করা যায়। সিঙ্গাপুর জাতীয় গ্রন্থাগার, সোলারিস টাওয়ার প্রভৃতি পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য নির্মাণ পদ্ধতিকে বলা হয় ‘ইকো-আর্কিটেকচার।’ ইয়াং বলেন, আধুনিক বিশ্বের নগর পরিকল্পনা হবে ‘ঊর্ধ্বমুখী সবুজ নগরায়ণ’। এ জন্য সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করার জন্য কাচ, স্টিল ও মাঝে মাঝে খুব কম পরিমাণ কংক্রিটের ব্যবহার করেছেন তিনি। এসব ভবনে সূর্যের আলো সহজে ঢুকতে পারবে এবং একই সঙ্গে ভবনের ভেতর ও বাইরের তাপমাত্রা প্রাকৃতিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে।
এরপর আলোচনা করেন বাংলাদেশের স্থপতি বশিরুল হক। বগুড়ার মহাস্থানগড়, কুমিল্লার ময়নামতি, বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদ কিংবা ঢাকার লালবাগ দুর্গের স্থাপত্যকলাকে তুলে ধরে তিনি বলেন, স্থাপত্যের মূল ভিত্তি হচ্ছে প্রকৃতি ও সংস্কৃতি। এই অঞ্চলের স্থাপত্যের জন্য পছন্দনীয় উপকরণ হচ্ছে ইট। বহু বছর আগে থেকে এই অঞ্চলের স্থাপত্যে ইটের ব্যবহার হয়ে আসছে। কারণ, ইট সহজলভ্য ও টেকসই। আর ভূমিরূপের সঙ্গে মিল রেখে স্থাপত্যের নির্মাণশৈলী ঠিক করতে হবে। এ সময় বশিরুল হক তাঁর নকশায় তৈরি হওয়া ধানসিঁড়ি ফ্ল্যাট প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
ছোট্ট একটা চা-বিরতির পর কেন ইয়াং ও বশিরুল হককে নিয়ে আলোচনায় বসেন স্থপতি ফারুক আমিন। তিন স্থপতির আলোচনার মধ্যেও ঘুরেফিরে আসে সবুজকে রক্ষা করে টেকসই নির্মাণভাবনা এবং এ জন্য পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তার কথা।
শ্রীলঙ্কার স্থপতি পালিন্দা কানাঙ্গারা প্রাকৃতিক পরিবেশে তাঁর বাংলো ধরনের প্রকল্পগুলো উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যবাহী রাজকীয় স্থাপনাগুলোই সেখানকার স্থাপত্যশৈলীর মূল অনুপ্রেরণা।
স্থপতি ফারুক আমিন বলেন, আধুনিক শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে প্রকৃতিকে রক্ষা করা। এ জন্য পরিকল্পনা গ্রহণের সময় ভৌগোলিক অবস্থা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বা ঘনত্ব, মানুষের চলাচলের সুবিধা প্রভৃতি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ঢাকাকে আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এসব বিষয় মাথায় রাখা বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং অধ্যাপক ও চীনা স্থপতি কংইয়ান ইউ তাঁর উপস্থাপনায় একটি শহরের পানিপ্রবাহ, জলমগ্নতা, বন্যানিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে তিনি চীনের বেইজিং শহরে যেসব পদ্ধতিতে জলমগ্নতার সমস্যা সমাধান করা হয়েছে, সেগুলো তিনি ব্যাখ্যা করেন। অল্প কয়েক দিন ঢাকায় থাকার অভিজ্ঞতায় ইউ বলেন, মহানগর ঢাকার সমস্যাগুলোও খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। এ জন্য দরকার সঠিক পরিকল্পনা ও প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার।
ইউয়ের মতে, একটি আধুনিক শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে পরিকল্পনাই হচ্ছে মূল বিষয়। এ জন্য ‘চিন্তা করতে হবে রাজার মতো’। তাহলে ন্যূনতম হস্তক্ষেপের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ফল পাওয়া সম্ভব।
স্থপতি সাইফুল হক বলেন, স্থপতিদের দায়িত্ব হলো পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। তুরস্কভিত্তিক স্থপতি হান টুমারটেকিন বলেন, স্থাপত্য নির্মাণের ক্ষেত্রে নির্মাতা ও প্রকৌশলীকে মাথায় রাখতে হবে, যেন স্থানীয় ঐতিহ্য ও ভাবনাগুলোকে একত্র করা যায়।
রাত সাড়ে নয়টার দিকে তিন দিনের সম্মেলনের সমাপনী ঘোষণা করেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি আরেকবার স্থাপত্যাচার্য মাজহারুল ইসলামকে স্মরণ করেন। দেশের কিংবদন্তি স্থপতি মাজহারুল ইসলামকে এই আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছিল। পুরো নতুন ধরনের চিন্তা থেকে আয়োজন করা হয়েছে ‘এনগেজ ঢাকা-২০১৫’ স্থাপত্য সম্মেলনের। আয়োজকদের মতে, শুধু নকশা প্রণয়ন, ত্রিমাত্রিক গঠন ও অট্টালিকা নির্মাণের সংকীর্ণতর গণ্ডির মধ্যে স্থাপত্যচর্চাকে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। স্থাপত্যচর্চাকে বিস্তৃত করতে হবে মানবকল্যাণে। স্থাপত্য, নকশা ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিতে এবং গবেষণার মান বাড়াতে ইতিমধ্যেই বেঙ্গল আর্কিটেকচার অ্যান্ড ডিজাইন ইনস্টিটিউট চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে জানানো হয়, আগামী আগস্ট থেকে এই ইনস্টিটিউটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন দেশি-বিদেশি খ্যাতিমান স্থপতি, ইতিহাসবিদ, পেশাজীবী শিক্ষকেরা।
No comments