মডেল অভিনেত্রীদের টার্গেট, ফেসবুক আইডি হ্যাক করে টাকা আদায় by জিয়া চৌধুরী
উচ্চ
মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরোলেও আর বেশিদূর পড়াশোনা করা হয়নি সামির আল মাসুদের।
তথ্যপ্রযুক্তিতে আগ্রহী হয়ে যোগ দেন হ্যাকিং গ্রুপে। কাজ করতেন অ্যানোনিমাস
হ্যাকিং গ্রুপের সদস্য হয়ে। জনপ্রিয় তরুণ মডেল-অভিনেত্রী ও উঠতি তারকাদের
ফেসবুক আইডি নিজের দখলে নিতেন অনায়াসে। আইডি দখলে নিয়ে ঢুকে পড়তেন তারকাদের
ফেসবুক ইনবক্সে, হুমকি দিতেন আপত্তিকর ছবি ও তথ্য ছড়িয়ে দেয়ার। আইডি
ফিরিয়ে দিতে দাবি করতেন মোটা অংকের টাকাও। অনেক সময় টাকা পেলেও এসব
তারকাদের আইডি ফিরিয়ে দিতেন না ২৩ বছরের হ্যাকার সামির। সবশেষ তার আক্রমণের
শিকার হন মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ ২০১৮-এর প্রথম রানারআপ নিশাত নাওয়ার
সালওয়া।
ফেসবুক আইডি দখলে নেয়ার পর টাকাও দাবি করেন। সামির আল মাসুদকে দশ হাজার টাকা দেয়ার পরও নিজের আইডি ফেরত পাননি মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের প্রথম রানারআপ।
পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্র্যান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের শরণাপন্ন হন নিশাত নাওয়ার সালওয়া। রমনা থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় বুধবার ঢাকার খিলক্ষেতের একটি বাসা থেকে সামির আল মাসুদকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম বিভাগ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তারকাদের ফেসবুক আইডি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার বিষয়ে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য দিয়েছে হ্যাকার সামির আল মাসুদ। সিটিটিসি’র সাইবার ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ইশতিয়াক আহমেদ মানবজমিনকে জানান, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেনের সূত্র ধরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জনপ্রিয় ও উঠতি নারী মডেলদের টার্গেট করতো হ্যাকার সামির আল মাসুদ। ফেসবুকে তারকাদের বন্ধু হয়ে তাদের আইডি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিত। পরে টাকা দাবি করে হুমকি দিত। তবে, সাইবার ক্রাইম বিভাগ নিয়মিত এসব হ্যাকারদের ওপর নজর রাখছে।
অ্যানোনিমাস, ডন’স টিম ও সাইবার শট নামে কয়েকটি হ্যাকিং গ্রুপ রয়েছে। এসব গ্রুপের সদস্যরা কোন ধরনের অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়লে আমরা তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসবো। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ের জনপ্রিয় অন্তত ৩০ জন অভিনেত্রী ও মডেলের ফেসবুক আইডি নিয়ন্ত্রণে নেয় সামির আল মাসুদ। এদের অনেকে টাকা দিয়ে নিজেদের আইডি ফেরত পান বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানিয়েছে এই হ্যাকার। তবে, টাকা দিলেও অনেক মডেল-অভিনেত্রী তাদের ফেসবুক আইডি ফেরত পেতেন না। সূত্র জানায়, জনপ্রিয় তরুণ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী পূজা চেরী, টিভি অভিনেত্রী শারলিনা হোসেন, শাহতাজ মুনিরা হাশেম, উপস্থাপিকা ও মডেল মারিয়া নূর এবং এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তমালিকা কর্মকারের ফেসবুক আইডিও নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল হ্যাকার সামির আল মাসুদ। পরে টাকা দাবি করে এসব মডেল-অভিনেত্রীদের হুমকি দেয়া হয়। টাকা পাওয়ার পর এদের অনেকের আইডি ফিরিয়ে দিতেন হ্যাকার সামির। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে আইডি ফেরত দেয়া হতো। কখনো কখনো এর বেশি টাকায়ও রফাদফা হতো। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ফেসবুক আইডি হ্যাক করা সামির আল মাসুদ হ্যাকিং গ্রুপ অ্যানোনিমাসের সদস্য।
উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়লেও নিজেকে পরিচয় দেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে। ফেসবুকে বেশি সময় বিচরণ করায় এক সময় ফেসবুক আইডি হ্যাকিংয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েন সামির আল মাসুদ। শুরুর দিকে বেছে বেছে তরুণ নারী মডেল অভিনেত্রীদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। বন্ধুত্বের আবেদনে সাড়া দেয়ার পর ‘টু ফ্যাক্টর অথোরিটি’ ও ‘ট্রাস্টেট কন্টাক্ট’র মাধ্যমে মডেল-অভিনেত্রীদের ব্যক্তিগত তথ্য জেনে নিতো সামির আল মাসুদ। এরপর শুরু হতো হ্যাকার সামিরের দ্বিতীয় ধাপের কাজ। এই ধাপে, পিক্সআর্ট নামে সফটওয়্যারের মাধ্যমে মডেল-অভিনেত্রীদের আইডির নামে নকল জাতীয় পরিচয়পত্র(এনআইডি) তৈরি করা হতো। খোলা হতো জিমেইল অ্যাকাউন্টও। নকল এনআইডি তৈরির পর সাবমিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্ট গেট অপশনে গিয়ে তারকাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিজের দখলে নিয়ে নিতো। এরপর ঢুকে পড়তো ফেসবুক ইনবক্সে, ব্যক্তিগত স্পর্শকতার তথ্য ও ছবি ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখানো হতো।
ফেসবুক আইডির ফ্যান, ফলোয়ার সংখ্যা ও তারকার জনপ্রিয়তা বুঝে চাওয়া হতো অর্থ। সামির আল মাসুদ হ্যাকিংয়ের অন্য বিষয়ে পারদর্শী হলেও তার নেশা ছিল নারী তারকাদের আইডি দখলে নেয়া। কোন জনপ্রিয় অভিনেত্রীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দখলে নিতে পারলে ‘অ্যানোনিমাস’ হ্যাকিং গ্রুপে পোস্ট দিয়ে উদযাপন করা হতো। সাইবার ক্রাইম সূত্রে জানা গেছে, তারকাদের আইডি হ্যাক করার পর জনপ্রিয়তা বুঝে গ্রুপের পক্ষ থেকে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত রিওয়ার্ড মানি পেত হ্যাকার সামির। তারকাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া অর্থ তো ছিলই। সাইবার ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ইশতিয়াক আহমেদ মানবজমিনকে আরো জানান, মূলত অসাবধানতাবশত ও সচেতনতার অভাবে হ্যাকিংয়ের শিকার হন অনেক মডেল-অভিনেত্রী। নিজেদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নামে ফেসবুক অ্যাকউন্ট না খোলায় এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয় তাদের। এছাড়া, অপরিচিত যে কাউকে ফ্রেন্ডলিস্টে যুক্ত করেও বিপদে পড়তে হয় অনেককে। এসব ক্ষেত্রে তারকাদের আরো সতর্ক হওয়ার পরামর্শও দেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, এনআইডি’র নামেই ফেসবুক ইউজার নেম থাকলে খুব বেশি ঝামেলায় পড়তে হয় না। এছাড়া, হুট করে কাউকে না জেনে বন্ধু তালিকায়ও নেয়াটা ঠিক হবে না। এদিকে, রমনা থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে হ্যাকার সামির আল মাসুদকে। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২রা ফেব্রুয়ারি কলাবাগান থানার আরেকটি মামলায় প্রথমে সাইবার মনিটরিং টিমের হাতে গ্রেপ্তার হয় হ্যাকার সামির। প্রায় দেড় মাস কারাগারে থাকার পর গত ২৫ মার্চ জামিনে বের হয়ে আবারো নারী মডেল-অভিনেত্রীদের টার্গেট করা শুরু করে। সবশেষ রমনা থানায় গত ২রা মে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার প্রথম রানারআপ নিশাত নাওয়ার সালওয়ারের দায়ের করা আরেকটি মামলায় বুধবার তাকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
ফেসবুক আইডি দখলে নেয়ার পর টাকাও দাবি করেন। সামির আল মাসুদকে দশ হাজার টাকা দেয়ার পরও নিজের আইডি ফেরত পাননি মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের প্রথম রানারআপ।
পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্র্যান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের শরণাপন্ন হন নিশাত নাওয়ার সালওয়া। রমনা থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় বুধবার ঢাকার খিলক্ষেতের একটি বাসা থেকে সামির আল মাসুদকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম বিভাগ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তারকাদের ফেসবুক আইডি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার বিষয়ে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য দিয়েছে হ্যাকার সামির আল মাসুদ। সিটিটিসি’র সাইবার ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ইশতিয়াক আহমেদ মানবজমিনকে জানান, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেনের সূত্র ধরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জনপ্রিয় ও উঠতি নারী মডেলদের টার্গেট করতো হ্যাকার সামির আল মাসুদ। ফেসবুকে তারকাদের বন্ধু হয়ে তাদের আইডি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিত। পরে টাকা দাবি করে হুমকি দিত। তবে, সাইবার ক্রাইম বিভাগ নিয়মিত এসব হ্যাকারদের ওপর নজর রাখছে।
অ্যানোনিমাস, ডন’স টিম ও সাইবার শট নামে কয়েকটি হ্যাকিং গ্রুপ রয়েছে। এসব গ্রুপের সদস্যরা কোন ধরনের অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়লে আমরা তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসবো। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ের জনপ্রিয় অন্তত ৩০ জন অভিনেত্রী ও মডেলের ফেসবুক আইডি নিয়ন্ত্রণে নেয় সামির আল মাসুদ। এদের অনেকে টাকা দিয়ে নিজেদের আইডি ফেরত পান বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানিয়েছে এই হ্যাকার। তবে, টাকা দিলেও অনেক মডেল-অভিনেত্রী তাদের ফেসবুক আইডি ফেরত পেতেন না। সূত্র জানায়, জনপ্রিয় তরুণ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী পূজা চেরী, টিভি অভিনেত্রী শারলিনা হোসেন, শাহতাজ মুনিরা হাশেম, উপস্থাপিকা ও মডেল মারিয়া নূর এবং এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তমালিকা কর্মকারের ফেসবুক আইডিও নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল হ্যাকার সামির আল মাসুদ। পরে টাকা দাবি করে এসব মডেল-অভিনেত্রীদের হুমকি দেয়া হয়। টাকা পাওয়ার পর এদের অনেকের আইডি ফিরিয়ে দিতেন হ্যাকার সামির। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে আইডি ফেরত দেয়া হতো। কখনো কখনো এর বেশি টাকায়ও রফাদফা হতো। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ফেসবুক আইডি হ্যাক করা সামির আল মাসুদ হ্যাকিং গ্রুপ অ্যানোনিমাসের সদস্য।
উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়লেও নিজেকে পরিচয় দেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে। ফেসবুকে বেশি সময় বিচরণ করায় এক সময় ফেসবুক আইডি হ্যাকিংয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েন সামির আল মাসুদ। শুরুর দিকে বেছে বেছে তরুণ নারী মডেল অভিনেত্রীদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। বন্ধুত্বের আবেদনে সাড়া দেয়ার পর ‘টু ফ্যাক্টর অথোরিটি’ ও ‘ট্রাস্টেট কন্টাক্ট’র মাধ্যমে মডেল-অভিনেত্রীদের ব্যক্তিগত তথ্য জেনে নিতো সামির আল মাসুদ। এরপর শুরু হতো হ্যাকার সামিরের দ্বিতীয় ধাপের কাজ। এই ধাপে, পিক্সআর্ট নামে সফটওয়্যারের মাধ্যমে মডেল-অভিনেত্রীদের আইডির নামে নকল জাতীয় পরিচয়পত্র(এনআইডি) তৈরি করা হতো। খোলা হতো জিমেইল অ্যাকাউন্টও। নকল এনআইডি তৈরির পর সাবমিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্ট গেট অপশনে গিয়ে তারকাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিজের দখলে নিয়ে নিতো। এরপর ঢুকে পড়তো ফেসবুক ইনবক্সে, ব্যক্তিগত স্পর্শকতার তথ্য ও ছবি ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখানো হতো।
ফেসবুক আইডির ফ্যান, ফলোয়ার সংখ্যা ও তারকার জনপ্রিয়তা বুঝে চাওয়া হতো অর্থ। সামির আল মাসুদ হ্যাকিংয়ের অন্য বিষয়ে পারদর্শী হলেও তার নেশা ছিল নারী তারকাদের আইডি দখলে নেয়া। কোন জনপ্রিয় অভিনেত্রীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দখলে নিতে পারলে ‘অ্যানোনিমাস’ হ্যাকিং গ্রুপে পোস্ট দিয়ে উদযাপন করা হতো। সাইবার ক্রাইম সূত্রে জানা গেছে, তারকাদের আইডি হ্যাক করার পর জনপ্রিয়তা বুঝে গ্রুপের পক্ষ থেকে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত রিওয়ার্ড মানি পেত হ্যাকার সামির। তারকাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া অর্থ তো ছিলই। সাইবার ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ইশতিয়াক আহমেদ মানবজমিনকে আরো জানান, মূলত অসাবধানতাবশত ও সচেতনতার অভাবে হ্যাকিংয়ের শিকার হন অনেক মডেল-অভিনেত্রী। নিজেদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নামে ফেসবুক অ্যাকউন্ট না খোলায় এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয় তাদের। এছাড়া, অপরিচিত যে কাউকে ফ্রেন্ডলিস্টে যুক্ত করেও বিপদে পড়তে হয় অনেককে। এসব ক্ষেত্রে তারকাদের আরো সতর্ক হওয়ার পরামর্শও দেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, এনআইডি’র নামেই ফেসবুক ইউজার নেম থাকলে খুব বেশি ঝামেলায় পড়তে হয় না। এছাড়া, হুট করে কাউকে না জেনে বন্ধু তালিকায়ও নেয়াটা ঠিক হবে না। এদিকে, রমনা থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে হ্যাকার সামির আল মাসুদকে। সাইবার ক্রাইম বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২রা ফেব্রুয়ারি কলাবাগান থানার আরেকটি মামলায় প্রথমে সাইবার মনিটরিং টিমের হাতে গ্রেপ্তার হয় হ্যাকার সামির। প্রায় দেড় মাস কারাগারে থাকার পর গত ২৫ মার্চ জামিনে বের হয়ে আবারো নারী মডেল-অভিনেত্রীদের টার্গেট করা শুরু করে। সবশেষ রমনা থানায় গত ২রা মে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার প্রথম রানারআপ নিশাত নাওয়ার সালওয়ারের দায়ের করা আরেকটি মামলায় বুধবার তাকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
No comments