অভিনব কৌশলে এটিএম বুথের টাকা চুরি, ইউক্রেনের ৬ নাগরিক গ্রেপ্তার
অভিনব
উপায়ে রাজধানীর এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। এতে জড়িত বিদেশী ছয়
নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা সবাই ইউক্রেনের নাগরিক। পুলিশ বলেছে,
তারা যে উপায়ে এটিএম থেকে টাকা তুলেছে তা এর আগে কখনো দেখা যায় নি।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের বুথ থেকে তারা অর্থ উত্তোলন করেছে। কিন্তু এই অর্থ উত্তোলনের রেকর্ড নেই ব্যাংকের সার্ভারে। এমন কি কোনো ক্লায়েন্ট বা একাউন্ট হোল্ডারের একাউন্ট থেকেও অর্থ কর্তন হয় নি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহিদুর রহমান রিপন গণমাধ্যমকে বলেন, এ অপকর্মে জড়িত থাকায় ওই ৬ ব্যক্তিকে শনিবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ এবং ব্যাংক সূত্রমতে, বিদেশী দু’জন নাগরিক শুক্রবার ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে ৩ লাখ টাকা উত্তোলন করেন। এ বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন বুথের নিরাপত্তারক্ষী। অভিযোগ পেয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে। এ সময় তারা দেখতে পান, দু’ব্যক্তি সত্যি টাকা তুলছে। ওই টাকা উত্তোলনের সঙ্গে কোনো একাউন্ট সংশ্লিষ্ট নয়। এমন কি ব্যাংকের সার্ভারেও এর রেকর্ড ওঠেনি।
শনিবার খিলগাঁওয়ে আরেকটি বুথে প্রবেশ করে ওই একই ব্যক্তিরা। এ সময় তারা ছিলেন মুখোশ ও ক্যাপ পরা। এ সময় বুথের নিরাপত্তা রক্ষীর সন্দেহ হলে স্থানীয় লোকজনকে বিষয়টি জানান। স্থানীয় লোকজন এসে তাদের একজনকে আটক করে।
আটক ব্যক্তির দেয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে পুলিশ পান্থপথের হোটেল ওলিও ড্রিম হ্যাভেন থেকে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। তবে এই চক্রের এক সদস্য পলাতক রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ভ্যালেন্টাইন সোকোলভস্কি (৩৭), শেভচুক ওলেগ (৪৬), ডেনিস ভিতোমেস্কি (২০), নাজারি ভোজনক (১৯), সের্গেই ইউক্রেনেটজ (৩৩) ও ভালোদিমির ট্রুশিনিস্কি (৩৭)।
শাহিদুর রহমান রিপন বলেন, ইউক্রেন থেকে ৭ জন একসঙ্গে বাংলাদেশে এসেছেন। এরমধ্যে ভিটালি ক্লিমচাক (৩১) পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। এ বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করা হয়েছে। একটি মামলা হয়েছে।
তিনি জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের কাছে যে কার্ড পাওয়া গেছে, তা কাজ করে ভিন্নভাবে। যখন এই কার্ড এটিএম বুথের মেশিনে প্রবেশ করানো হয়, তখন বুথ ও ব্যাংকের সার্ভারের মধ্যে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর তারা তাদের মতো করে অর্থ উত্তোলন করে। এমন প্রতারণা এর আগে কখনো দেখা যায়নি বলেও মন্তব্য করেন এই পুলিশ কমকর্তা।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের বুথ থেকে তারা অর্থ উত্তোলন করেছে। কিন্তু এই অর্থ উত্তোলনের রেকর্ড নেই ব্যাংকের সার্ভারে। এমন কি কোনো ক্লায়েন্ট বা একাউন্ট হোল্ডারের একাউন্ট থেকেও অর্থ কর্তন হয় নি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহিদুর রহমান রিপন গণমাধ্যমকে বলেন, এ অপকর্মে জড়িত থাকায় ওই ৬ ব্যক্তিকে শনিবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ এবং ব্যাংক সূত্রমতে, বিদেশী দু’জন নাগরিক শুক্রবার ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে ৩ লাখ টাকা উত্তোলন করেন। এ বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন বুথের নিরাপত্তারক্ষী। অভিযোগ পেয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে। এ সময় তারা দেখতে পান, দু’ব্যক্তি সত্যি টাকা তুলছে। ওই টাকা উত্তোলনের সঙ্গে কোনো একাউন্ট সংশ্লিষ্ট নয়। এমন কি ব্যাংকের সার্ভারেও এর রেকর্ড ওঠেনি।
শনিবার খিলগাঁওয়ে আরেকটি বুথে প্রবেশ করে ওই একই ব্যক্তিরা। এ সময় তারা ছিলেন মুখোশ ও ক্যাপ পরা। এ সময় বুথের নিরাপত্তা রক্ষীর সন্দেহ হলে স্থানীয় লোকজনকে বিষয়টি জানান। স্থানীয় লোকজন এসে তাদের একজনকে আটক করে।
আটক ব্যক্তির দেয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে পুলিশ পান্থপথের হোটেল ওলিও ড্রিম হ্যাভেন থেকে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। তবে এই চক্রের এক সদস্য পলাতক রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ভ্যালেন্টাইন সোকোলভস্কি (৩৭), শেভচুক ওলেগ (৪৬), ডেনিস ভিতোমেস্কি (২০), নাজারি ভোজনক (১৯), সের্গেই ইউক্রেনেটজ (৩৩) ও ভালোদিমির ট্রুশিনিস্কি (৩৭)।
শাহিদুর রহমান রিপন বলেন, ইউক্রেন থেকে ৭ জন একসঙ্গে বাংলাদেশে এসেছেন। এরমধ্যে ভিটালি ক্লিমচাক (৩১) পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। এ বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করা হয়েছে। একটি মামলা হয়েছে।
তিনি জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের কাছে যে কার্ড পাওয়া গেছে, তা কাজ করে ভিন্নভাবে। যখন এই কার্ড এটিএম বুথের মেশিনে প্রবেশ করানো হয়, তখন বুথ ও ব্যাংকের সার্ভারের মধ্যে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর তারা তাদের মতো করে অর্থ উত্তোলন করে। এমন প্রতারণা এর আগে কখনো দেখা যায়নি বলেও মন্তব্য করেন এই পুলিশ কমকর্তা।
No comments